সড়কের পাশ থেকে বালু উত্তোলন
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার পাগলাপীর-বেতগাড়ী সড়কের বেতগাড়ী এলাকার কিশামত শেরপুর গ্রামে সড়কসংলগ্ন জমি থেকে অবৈধভাবে শ্যালো যন্ত্র বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, পাগলাপীর-বেতগাড়ী সড়কের কিশামত শেরপুর গ্রামে সড়ক ঘেঁষে একখণ্ড জমি থেকে শ্যালো যন্ত্র বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। সেখান থেকে বড় পাইপ বসিয়ে বালু নেওয়া হচ্ছে কিশামত শেরপুর গ্রামের এক ব্যক্তির বাড়িতে।
এভাবে বালু উত্তোলন করায় সড়কের পাশে ওই জমিতে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কিশামত শেরপুর গ্রামের তফছুল আলী (৬০) বাড়ি নির্মাণের জন্য তাঁরই জমি থেকে বালু তুলছেন।
সড়কের পাশের কয়েকটি গ্রামের লোকজন অভিযোগ করেন, এভাবে বালু তোলা হলে বর্ষা মৌসুমে সড়কটি হুমকির মুখে পড়বে। খাপড়িখাল গ্রামের ব্যবসায়ী ফজলু মিয়া বলেন, ‘রাস্তা ঠিকই হয়, কিন্তু মানুষগুলার জন্য এই রাস্তা আবার ভাঙিও যায়।’ পুটিমরি গ্রামের চাকরিজীবী আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরাই মানছি না আমাদের আইন।’ একই এলাকার চাকরিজীবী এস এম নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারিভাবে এই আইনের যথাযথ প্রয়োগ করা উচিত।’
বালু উত্তোলনকারী তফছুল আলী বলেন, ‘নিজের জমি থেকে বালু তুলছি। এখানে অনুমতি নেওয়ার কোনো প্রয়োজন মনে করিনি।’
বেতগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্মলেন্দু গোস্বামী বলেন, ‘বিষয়টি ভূমি প্রশাসনের দেখা উচিত। আমাদের কথায় কোনো কাজ হয় না বলে বালু উত্তোলনকারীকে কিছু বলা হয়নি।’
গঙ্গাচড়া উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের জানা থাকে না বলে যথাসময়ে উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হয় না। এখন জানার পর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।’
সরকারি বিধান অনুযায়ী, সেতু, কালভার্ট, বাঁধ, নদী, সড়ক, বন, রেললাইন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনা বা আবাসিক এলাকার এক কিলোমিটারের মধ্যে বালু বা মাটি উত্তোলন নিষিদ্ধ।
সড়কের পাশের কয়েকটি গ্রামের লোকজন অভিযোগ করেন, এভাবে বালু তোলা হলে বর্ষা মৌসুমে সড়কটি হুমকির মুখে পড়বে। খাপড়িখাল গ্রামের ব্যবসায়ী ফজলু মিয়া বলেন, ‘রাস্তা ঠিকই হয়, কিন্তু মানুষগুলার জন্য এই রাস্তা আবার ভাঙিও যায়।’ পুটিমরি গ্রামের চাকরিজীবী আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরাই মানছি না আমাদের আইন।’ একই এলাকার চাকরিজীবী এস এম নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারিভাবে এই আইনের যথাযথ প্রয়োগ করা উচিত।’
বালু উত্তোলনকারী তফছুল আলী বলেন, ‘নিজের জমি থেকে বালু তুলছি। এখানে অনুমতি নেওয়ার কোনো প্রয়োজন মনে করিনি।’
বেতগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্মলেন্দু গোস্বামী বলেন, ‘বিষয়টি ভূমি প্রশাসনের দেখা উচিত। আমাদের কথায় কোনো কাজ হয় না বলে বালু উত্তোলনকারীকে কিছু বলা হয়নি।’
গঙ্গাচড়া উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের জানা থাকে না বলে যথাসময়ে উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হয় না। এখন জানার পর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।’
সরকারি বিধান অনুযায়ী, সেতু, কালভার্ট, বাঁধ, নদী, সড়ক, বন, রেললাইন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনা বা আবাসিক এলাকার এক কিলোমিটারের মধ্যে বালু বা মাটি উত্তোলন নিষিদ্ধ।
No comments