বৈদেশিক মুদ্রার বেআইনি কেনাবেচা-কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি জারি
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার বেআইনি কেনাবেচা থেকে বিরত থাকতে সর্বসাধারণকে সতর্ক করেছে। বৃহস্পতিবার এক গণবিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, ইন্টারনেটে অনলাইন বৈদেশিক মুদ্রা বেচাকেনা থেকে বড় মাত্রায় লাভের প্রলোভন দেখানো প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তির আকর্ষণের লক্ষ্যে বেশ কিছু বেআইনি বিজ্ঞাপন তথ্য-প্রযুক্তিবিষয়ক ম্যাগাজিনসহ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ইদানীং প্রকাশ করা হচ্ছে।
এসব বিজ্ঞাপনে বিদেশি মুদ্রার ব্যবসার লক্ষ্যে ডেবিট কার্ডে কারেন্সি লোড করে দেওয়ারও আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের জন্য ডেবিট কার্ড ও প্রারম্ভিক বৈদেশিক মুদ্রা জোগানের প্রতিশ্রুতিও এ বিজ্ঞাপনগুলোতে দেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের লেনদেন সম্পূর্ণ বেআইনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের দৈনন্দিন ওঠানামা থাকায় এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে মুনাফার চেষ্টায় লোকসানের ঝুঁকি রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেনের জন্য অনুমোদিত ডিলার এবং মানি চেঞ্জার লাইসেন্স পাওয়া পক্ষ ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ মোতাবেক বেআইনি ও দণ্ডযোগ্য। এ ধরনের বেআইনি কার্যক্রমের বিজ্ঞাপন দ্বারা আকৃষ্ট না হওয়ার জন্য জনসাধারণকে সতর্ক করা যাচ্ছে। বিজ্ঞাপনদাতাদের বিরুদ্ধেও একই সঙ্গে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, অনলাইনে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় করে অনেক মুনাফা পাওয়ার প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত কিছু বিজ্ঞাপন সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নজরে আসে। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার বেআইনি লেনদেন বিষয়ে বিভিন্ন প্রতারণার বিষয় অবহিত হওয়ার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মাঠে নেমেছেন।
ইতিমধ্যে কয়েকজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। সাধারণ জনগণ যাতে এসব প্রতারকদের ফাঁদে না পড়ে তার জন্য জনস্বার্থে সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি জারি করল বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রশিক্ষণের প্রলোভন ছাড়া বাস্তবে কেউ এ ধরনের বেআইনি তৎপরতায় জড়িত কি-না তাও খতিয়ে দেখছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের দৈনন্দিন ওঠানামা থাকায় এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে মুনাফার চেষ্টায় লোকসানের ঝুঁকি রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেনের জন্য অনুমোদিত ডিলার এবং মানি চেঞ্জার লাইসেন্স পাওয়া পক্ষ ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ মোতাবেক বেআইনি ও দণ্ডযোগ্য। এ ধরনের বেআইনি কার্যক্রমের বিজ্ঞাপন দ্বারা আকৃষ্ট না হওয়ার জন্য জনসাধারণকে সতর্ক করা যাচ্ছে। বিজ্ঞাপনদাতাদের বিরুদ্ধেও একই সঙ্গে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, অনলাইনে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় করে অনেক মুনাফা পাওয়ার প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত কিছু বিজ্ঞাপন সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নজরে আসে। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার বেআইনি লেনদেন বিষয়ে বিভিন্ন প্রতারণার বিষয় অবহিত হওয়ার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মাঠে নেমেছেন।
ইতিমধ্যে কয়েকজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। সাধারণ জনগণ যাতে এসব প্রতারকদের ফাঁদে না পড়ে তার জন্য জনস্বার্থে সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি জারি করল বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রশিক্ষণের প্রলোভন ছাড়া বাস্তবে কেউ এ ধরনের বেআইনি তৎপরতায় জড়িত কি-না তাও খতিয়ে দেখছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।
No comments