আমি মোটেও রাগী কৃষ্ণাঙ্গ নারী নই :মিশেল ওবামা
যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা বলেছেন, তিনি মোটেও রাগী কৃষ্ণাঙ্গ নারী নন। হোয়াইট হাউসে মার্কিন ফার্স্ট ফ্যামিলির জীবনযাপনের বর্ণনা দিয়ে প্রকাশিত একটি বইয়ে মিশেলকে এভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। খবর বিবিসি অনলাইনের। হোয়াইট হাউসে তার ভূমিকা সম্পর্কে যেসব তথ্য দেওয়া হয়েছে তারও প্রতিবাদ করেছেন মিশেল। বলেছেন, কিছু সমালোচক দীর্ঘদিন ধরে তাকে রাগী কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করে আসছেন।
সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমসের রিপোর্টার জোডি ক্যান্টর 'দ্য ওবামাস' নামে একটি বই লিখেছেন। তাতে হোয়াইট হাউসের ক্ষমতাবলয়ের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। ওই বইতে দেখা যায়, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে প্রভাবিত করতে চিফ অব স্টাফ রাম ইমানুয়েল এবং ওবামার উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রায়ই বিতর্কে জড়িয়ে পড়তেন মিশেল। স্বাস্থ্যনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে তার মতামতকেই গুরুত্ব দিয়েছেন ওবামা। মিশেলের আপত্তির কারণেই ইমানুয়েল ও সে সময়ের প্রেস সেক্রেটারি রবার্ট গিবসকে হোয়াইট হাউস থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
সিবিএস নিউজে এক সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য সম্পর্কে মিশেল বলেন, ফার্স্ট লেডি হিসেবে তার অবস্থানকে তিনি পছন্দ করেন। তবে নিজের দুই মেয়ের প্রতিই তিনি বেশি মনোযোগী। ইমানুয়েলকে ঘনিষ্ঠ বন্ধু উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইমানুয়েলের সঙ্গে কখনও তার কথাকাটাকাটি হয়নি। তবে স্বামীকে প্রভাবিত করার বিষয়টি অস্বীকার করেননি মিশেল। তিনি বলেন, আমি তার সবচেয়ে বড় মিত্র, তার ঘনিষ্ঠজনদের অন্যতম। কয়েক ডজন স্মার্ট লোক তাকে সব সময় ঘিরে রাখে। তার মানে এই নয় যে, আমরা আলোচনা করব না, কথাও বলব না। তিনি বলেন, যেদিন বারাক (ওবামা) প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থিতার ঘোষণা দিল, তারপর থেকেই কিছু লোক আমাকে রাগী কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
সিবিএস নিউজে এক সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য সম্পর্কে মিশেল বলেন, ফার্স্ট লেডি হিসেবে তার অবস্থানকে তিনি পছন্দ করেন। তবে নিজের দুই মেয়ের প্রতিই তিনি বেশি মনোযোগী। ইমানুয়েলকে ঘনিষ্ঠ বন্ধু উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইমানুয়েলের সঙ্গে কখনও তার কথাকাটাকাটি হয়নি। তবে স্বামীকে প্রভাবিত করার বিষয়টি অস্বীকার করেননি মিশেল। তিনি বলেন, আমি তার সবচেয়ে বড় মিত্র, তার ঘনিষ্ঠজনদের অন্যতম। কয়েক ডজন স্মার্ট লোক তাকে সব সময় ঘিরে রাখে। তার মানে এই নয় যে, আমরা আলোচনা করব না, কথাও বলব না। তিনি বলেন, যেদিন বারাক (ওবামা) প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থিতার ঘোষণা দিল, তারপর থেকেই কিছু লোক আমাকে রাগী কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
No comments