নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি-সোশ্যাল অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্পেইন by ইমদাদ হক
আজকের তারুণরাই আগামী দিনের কর্ণধার। তারাই আগামী দিনে দেশ ও জাতিকে নেতৃত্ব দেবে। এ কারণে এখনই সময় প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জনের। নতুন ভাবনার উন্মেষ ঘটানো এবং চিন্তাকে প্রসারিত করার। পরিবর্তনের এ দিকটি উন্মোচনের প্রত্যয়ে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল 'সোশ্যাল অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্পেইন'।নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব এ প্রোগ্রামের আয়োজন করে।
এ প্রোগ্রামের মূল লক্ষ্য ছিল দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে বাংলাদেশের তরুণ সমাজের ভাবনা ও করণীয় খুঁজে বের করা_ জানালেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট মারুফা তাবাসসুম।
প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল প্রজেক্ট লেসার বিমের সঙ্গে। এর আওতায় ৫ কোটি টাকার একটি প্রজেক্ট শুরু হবে। এ প্রজেক্টের মাধ্যমে জাতিসংঘের এক নম্বর লক্ষ্য তীব্র দারিদ্র্য এবং শিশু অপুষ্টির মূলোৎপাটন কর্মসূচি। এক্ষেত্রে বিশেষভাবে দৃষ্টিপাত করা হয়েছে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা এবং ইন্দোনেশিয়ার এনটিটি এলাকা। সময়টা এখন পরিবর্তনের। বিশ্বব্যাপী পরিবর্তনের জোয়ারে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে তরুণরাই। তাদের উৎসাহিত করার জন্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচিও।
এরই ধারাবাহিকতায় জাতিসংঘের তথ্য মতে বিশ্বের এক নম্বর সমস্যাটিকেই এ ক্যাম্পেইনের মূল বিষয় হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এর মাধ্যমে অসচেতনরা সচেতন হবে। সচেতনরা আরও বাড়াতে হবে। এমনটা অভিমত ক্লাবের প্রেসিডেন্ট নাবিদ আহমেদের। অনেক বড় আয়োজন! ক্লাবের সদস্যদের আন্তরিকতা আর কাজের প্রতি আগ্রহ যে কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়নে সহযোগিতা করে। রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা। এ জন্য ক্লাবের কর্মসূচি বাস্তবায়ন কিংবা নতুন কোনো পরিকল্পনা গ্রহণের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হয় না। সোশ্যাল অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্পেইনের কো-অর্ডিনেটর সাবি্বর আহমেদ জানান, ক্যাম্পেইনের পুরো প্রক্রিয়াটি। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সারাদেশের ৬০টি দল তাদের উদ্ভাবনী ধারণাকে ব্যাখ্যা করে একটি রচনা লিখতে বলা হয়েছিল। ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে নিয়ে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্তপর্বে উত্তীর্ণ ১৩টি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় মূলপর্ব। ২২ নভেম্বর নর্থ সাউথ ইউনিভর্সিটিতে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী দলগুলো তাদের ধারণাগুলো পরিবেশন করে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়ার গৌরব অর্জন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএর ইওএস, ফার্স্ট রানার্স-আপ ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ইউরেকা এবং সেকেন্ড রানার্স-আপ আহছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এলিক্সার দল। গতি মিডিয়ার সিইও আবদুন নূর তুষার, ইউনিলিভার বাংলাদেশের প্রোডাক্ট ম্যানেজার সামি আশ্রাফ প্রতিযোগী দলগুলোর উদ্ভাবনী ধারণাগুলো বিশ্লেষণ করেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রতিযোগীদের উৎসাহিত করেন বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী জিএম কাদের।
সমাজ সচেতনতামূলক কর্মসূচির পাশাপাশি ক্লাবটি আয়োজন করে নানা প্রোগ্রাম। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন, শিক্ষাসফর, রচনা প্রতিযোগিতা, ক্লাব ফেস্টিভ্যাল, দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা, শিক্ষাসফর প্রভৃতি আয়োজনে সারাবছর ব্যস্ত থাকে এ ক্লাবের সদস্যরা। সারাক্ষণ সৃষ্টিশীল চিন্তাভাবনায় মগ্ন এ ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে তৈরি হয় আন্তরিক এক সম্পর্কের। যেন মায়ার বাঁধন। তাই তো প্রাণের টানে সুযোগ হলেই ঘুরতে আসেন সাবেকরা। বাড়িয়ে দেন সহযোগিতার হাত।
প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল প্রজেক্ট লেসার বিমের সঙ্গে। এর আওতায় ৫ কোটি টাকার একটি প্রজেক্ট শুরু হবে। এ প্রজেক্টের মাধ্যমে জাতিসংঘের এক নম্বর লক্ষ্য তীব্র দারিদ্র্য এবং শিশু অপুষ্টির মূলোৎপাটন কর্মসূচি। এক্ষেত্রে বিশেষভাবে দৃষ্টিপাত করা হয়েছে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা এবং ইন্দোনেশিয়ার এনটিটি এলাকা। সময়টা এখন পরিবর্তনের। বিশ্বব্যাপী পরিবর্তনের জোয়ারে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে তরুণরাই। তাদের উৎসাহিত করার জন্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচিও।
এরই ধারাবাহিকতায় জাতিসংঘের তথ্য মতে বিশ্বের এক নম্বর সমস্যাটিকেই এ ক্যাম্পেইনের মূল বিষয় হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এর মাধ্যমে অসচেতনরা সচেতন হবে। সচেতনরা আরও বাড়াতে হবে। এমনটা অভিমত ক্লাবের প্রেসিডেন্ট নাবিদ আহমেদের। অনেক বড় আয়োজন! ক্লাবের সদস্যদের আন্তরিকতা আর কাজের প্রতি আগ্রহ যে কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়নে সহযোগিতা করে। রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা। এ জন্য ক্লাবের কর্মসূচি বাস্তবায়ন কিংবা নতুন কোনো পরিকল্পনা গ্রহণের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হয় না। সোশ্যাল অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্পেইনের কো-অর্ডিনেটর সাবি্বর আহমেদ জানান, ক্যাম্পেইনের পুরো প্রক্রিয়াটি। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সারাদেশের ৬০টি দল তাদের উদ্ভাবনী ধারণাকে ব্যাখ্যা করে একটি রচনা লিখতে বলা হয়েছিল। ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে নিয়ে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্তপর্বে উত্তীর্ণ ১৩টি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় মূলপর্ব। ২২ নভেম্বর নর্থ সাউথ ইউনিভর্সিটিতে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী দলগুলো তাদের ধারণাগুলো পরিবেশন করে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়ার গৌরব অর্জন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএর ইওএস, ফার্স্ট রানার্স-আপ ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ইউরেকা এবং সেকেন্ড রানার্স-আপ আহছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এলিক্সার দল। গতি মিডিয়ার সিইও আবদুন নূর তুষার, ইউনিলিভার বাংলাদেশের প্রোডাক্ট ম্যানেজার সামি আশ্রাফ প্রতিযোগী দলগুলোর উদ্ভাবনী ধারণাগুলো বিশ্লেষণ করেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রতিযোগীদের উৎসাহিত করেন বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী জিএম কাদের।
সমাজ সচেতনতামূলক কর্মসূচির পাশাপাশি ক্লাবটি আয়োজন করে নানা প্রোগ্রাম। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন, শিক্ষাসফর, রচনা প্রতিযোগিতা, ক্লাব ফেস্টিভ্যাল, দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা, শিক্ষাসফর প্রভৃতি আয়োজনে সারাবছর ব্যস্ত থাকে এ ক্লাবের সদস্যরা। সারাক্ষণ সৃষ্টিশীল চিন্তাভাবনায় মগ্ন এ ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে তৈরি হয় আন্তরিক এক সম্পর্কের। যেন মায়ার বাঁধন। তাই তো প্রাণের টানে সুযোগ হলেই ঘুরতে আসেন সাবেকরা। বাড়িয়ে দেন সহযোগিতার হাত।
No comments