এসিসিএ এবং সিআইএমএ by ফারজানা আক্তার
বর্তমানে শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত ক্যারিয়ার সচেতন। মানসম্মত শিক্ষা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাছাই নিয়ে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। তবে আশার কথা হলো, আমাদের দেশেই এখন বিশ্বমানের বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। বিশ্বমানের এই শিক্ষার মধ্যে এসিসিএ (অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট) এবং সিআইএমএ (চার্টার্ড ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট) অন্যতম।
ভর্তির যোগ্যতা : ২ এ লেভেল অথবা ৩ জিসিএ পাস হলে সরাসরি এসিসিএতে ভর্তি হতে পারবে। এছাড়া অ্যাকাউন্টিং/ফিন্যান্স প্রফেশনাল ডিগ্রিধারীরা রেজিস্ট্রেশন সাপেক্ষে এসিসিএর বিভিন্ন কোর্স ওয়েভার পেতে পারেন। এফআইএ ভর্তি সবার জন্য উন্মুক্ত। উল্লেখ্য, এফআইএতে সাতটি কোর্স এবং সব পরীক্ষা কম্পিউটার বেইজড। অন্যদিকে সিআইএমএর অধীনে পরিচালিত কোর্সগুলো হচ্ছে_ সিবিএ (সার্টিফাইড বিজনেস অ্যাকাউন্ট্যান্ট) এবং সিআইএমএ (চার্টার্ড ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট)।
ভর্তির যোগ্যতা : ১৬ বছর বয়স হলে যে কেউ সিবিএতে ভর্তি হতে পারবে। বিজনেস গ্র্যাজুয়েটরা সিআইএমএ রেজিস্ট্রেশন সাপেক্ষে সিবিএর ৫টি বিষয় ওয়েভার পেতে পারে এবং সরাসরি সিআইএমএ ভর্তি হতে পারবে।
কেন এসিসিএ/সিআইএমএ পড়বেন?
এসিসিএ/সিআইএমএ জাতিসংঘ ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এবং আইএমএফ কর্তৃক স্বীকৃত প্রফেশনাল শিক্ষা। বৈশ্বিক চাকরি
বাজারে এসিসিএ/সিআইএমএ ডিগ্রিধারীদের রয়েছে বিপুল চাহিদা। ব্যাংকিং খাতে এসিসিএ/সিআইএমএ কোয়ালিফাইডদের চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোতে এসিসিএ/সিআইএমএ ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
বাংলাদেশেই এখন বিশ্বমানের এসিসিএ/এফআইএ এবং সিআইএমএ/সিবিএ শিক্ষা পাওয়া সম্ভব। এলসিবিএস ঢাকা বাংলাদেশের অন্যতম কলেজ, যা এসিসিএ-এড়ষফ অঢ়ঢ়ৎড়াবফ এবং সিআইএমএ-খবধৎহরহম ছঁধষরঃু চধৎঃহবৎ. ইতিমধ্যে এলসিবিএস ঢাকা এবং ডিএমটিবিএফের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এখন যে কোনো সরকারি কর্মকর্তা এলসিবিএস ঢাকাতে এসিসিএ পড়তে পারবেন। সম্প্রতি এলসিবিএস ঢাকা এবং এসিসিএ বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে 'ক্যারিয়ার গাইডেন্স সেমিনার' ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ডিপার্টমেন্টের কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়। বিপুল সংখ্যক ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকদের উপস্থিতিতে এসিসিএ শিক্ষা ও এর ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার নিয়ে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন হাবিবা জাইদী, রিজিওনাল এডুকেশন এক্সিকিউটিভ (মিনিসা) মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং দক্ষিণ এশিয়া। সেমিনারের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এসিসিএ বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার মহুয়া রশিদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, এলসিবিএস ঢাকার সিইও এমএ কালাম। এলসিবিএস ঢাকার শিক্ষা কার্যক্রমের বিষয়টি তুলে ধরেন শিবলী সাদি। ক্যারিয়ার গাইডেন্স সেমিনারটিতে উপস্থিত ছিলেন এলসিবিএস ঢাকার হেড অব অপারেশন মীর আবদুল্লাহ আল আমিন, মোরশেদ আলম চৌধুরী, এজিএম (ফাইন্যান্স) ব্র্যাক অ্যান্ড ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল, টিএম আসাদুজ্জামান (এভিপি অ্যান্ড হেড অব ফাইন্যান্স) লগন রকফেলার গ্গ্নোবাল এবং নাজিম উদ্দিন (ম্যানেজার অ্যাসুরেন্স সাইফুল সামছুল আলম অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস)।
যোগাযোগ : এলসিবিএস ঢাকা বাড়ি-৩৯/বি, রোড-১৪/এ ধানমণ্ডি
ফোন : ৮১৯১৩৯৩, ০১৭৪৬-৩৮৮৬৪৪-৪৬।
ভর্তির যোগ্যতা : ১৬ বছর বয়স হলে যে কেউ সিবিএতে ভর্তি হতে পারবে। বিজনেস গ্র্যাজুয়েটরা সিআইএমএ রেজিস্ট্রেশন সাপেক্ষে সিবিএর ৫টি বিষয় ওয়েভার পেতে পারে এবং সরাসরি সিআইএমএ ভর্তি হতে পারবে।
কেন এসিসিএ/সিআইএমএ পড়বেন?
এসিসিএ/সিআইএমএ জাতিসংঘ ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এবং আইএমএফ কর্তৃক স্বীকৃত প্রফেশনাল শিক্ষা। বৈশ্বিক চাকরি
বাজারে এসিসিএ/সিআইএমএ ডিগ্রিধারীদের রয়েছে বিপুল চাহিদা। ব্যাংকিং খাতে এসিসিএ/সিআইএমএ কোয়ালিফাইডদের চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোতে এসিসিএ/সিআইএমএ ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
বাংলাদেশেই এখন বিশ্বমানের এসিসিএ/এফআইএ এবং সিআইএমএ/সিবিএ শিক্ষা পাওয়া সম্ভব। এলসিবিএস ঢাকা বাংলাদেশের অন্যতম কলেজ, যা এসিসিএ-এড়ষফ অঢ়ঢ়ৎড়াবফ এবং সিআইএমএ-খবধৎহরহম ছঁধষরঃু চধৎঃহবৎ. ইতিমধ্যে এলসিবিএস ঢাকা এবং ডিএমটিবিএফের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এখন যে কোনো সরকারি কর্মকর্তা এলসিবিএস ঢাকাতে এসিসিএ পড়তে পারবেন। সম্প্রতি এলসিবিএস ঢাকা এবং এসিসিএ বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে 'ক্যারিয়ার গাইডেন্স সেমিনার' ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ডিপার্টমেন্টের কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়। বিপুল সংখ্যক ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকদের উপস্থিতিতে এসিসিএ শিক্ষা ও এর ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার নিয়ে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন হাবিবা জাইদী, রিজিওনাল এডুকেশন এক্সিকিউটিভ (মিনিসা) মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং দক্ষিণ এশিয়া। সেমিনারের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এসিসিএ বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার মহুয়া রশিদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, এলসিবিএস ঢাকার সিইও এমএ কালাম। এলসিবিএস ঢাকার শিক্ষা কার্যক্রমের বিষয়টি তুলে ধরেন শিবলী সাদি। ক্যারিয়ার গাইডেন্স সেমিনারটিতে উপস্থিত ছিলেন এলসিবিএস ঢাকার হেড অব অপারেশন মীর আবদুল্লাহ আল আমিন, মোরশেদ আলম চৌধুরী, এজিএম (ফাইন্যান্স) ব্র্যাক অ্যান্ড ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল, টিএম আসাদুজ্জামান (এভিপি অ্যান্ড হেড অব ফাইন্যান্স) লগন রকফেলার গ্গ্নোবাল এবং নাজিম উদ্দিন (ম্যানেজার অ্যাসুরেন্স সাইফুল সামছুল আলম অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস)।
যোগাযোগ : এলসিবিএস ঢাকা বাড়ি-৩৯/বি, রোড-১৪/এ ধানমণ্ডি
ফোন : ৮১৯১৩৯৩, ০১৭৪৬-৩৮৮৬৪৪-৪৬।
No comments