কোয়াবের দাবি শুনে অবাক গাজী আশরাফ
কোয়াবের প্রস্তাবে বিস্মিত বিসিবি টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন। কোয়াব যতই বলুক বোর্ডের কাছে তারা তাদের দাবির কথা বারবার বলেও সাড়া পায়নি, টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান বলেছেন, ‘কোয়াব তাদের কিছু দাবির কথা জানিয়েছিল গত জাতীয় লিগের আগে। এবার তারা তাদের কোনো ভাবনা বা দাবির কথা আমাদের জানায়নি।’
‘এত বড় একটা আসরের জন্য বাজেটের ব্যাপার আছে, ব্যবস্থাপনার ব্যাপার আছে। লিগ শুরুর চার-পাঁচ দিন আগে হুট করে বললেই তো আর সব বদলে ফেলা যায় না। ঘরোয়া ক্রিকেটের ক্যালেন্ডার তৈরির আগে কেউ আবেদন নিয়ে এলে আমরা আলোচনায় বসতে পারতাম’—বলেছেন গাজী আশরাফ।
কোয়াবের দাবির ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য, ‘শুধু জাতীয় লিগের কথা ভাবলে হবে না, সার্বিক ক্রিকেটের কথা ভাবতে হবে। আমি তো মনে করি, বিভিন্ন পর্যায়ের ক্রিকেট মিলে এ মৌসুমে আমাদের ক্রিকেটাররা অনেক বেশি দীর্ঘ পরিসরের ম্যাচ খেলবে। সব মিলিয়ে খেলার সংখ্যা কমেনি। আর লিগ পেছালে সেটা পুরো ঘরোয়া ক্রিকেটের সূচিতেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পিসিএলেও অনেক ক্রিকেটারের খেলা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।’
কোয়াবের দাবি জানার পর পাকিস্তান আর শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটাররা প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট খেলে কত টাকা পাচ্ছেন, সে খবরও নিয়েছেন টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান, ‘শ্রীলঙ্কায় চার দিনের ম্যাচ ফি বাংলাদেশি টাকায় ১৫ হাজার ৫০০ টাকা করে, তিন দিনের ম্যাচে ৯ হাজার টাকা। কায়েদ-ই আজম ট্রফিতে চার দিনের ম্যাচ খেলে পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা পায় ৪ হাজার ১৫০ টাকা করে, সঙ্গে ডিএ আর খাবারের খরচ মিলিয়ে ৬৪৫ টাকা। তাহলে আমরা কম দিচ্ছি কই?’
‘এত বড় একটা আসরের জন্য বাজেটের ব্যাপার আছে, ব্যবস্থাপনার ব্যাপার আছে। লিগ শুরুর চার-পাঁচ দিন আগে হুট করে বললেই তো আর সব বদলে ফেলা যায় না। ঘরোয়া ক্রিকেটের ক্যালেন্ডার তৈরির আগে কেউ আবেদন নিয়ে এলে আমরা আলোচনায় বসতে পারতাম’—বলেছেন গাজী আশরাফ।
কোয়াবের দাবির ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য, ‘শুধু জাতীয় লিগের কথা ভাবলে হবে না, সার্বিক ক্রিকেটের কথা ভাবতে হবে। আমি তো মনে করি, বিভিন্ন পর্যায়ের ক্রিকেট মিলে এ মৌসুমে আমাদের ক্রিকেটাররা অনেক বেশি দীর্ঘ পরিসরের ম্যাচ খেলবে। সব মিলিয়ে খেলার সংখ্যা কমেনি। আর লিগ পেছালে সেটা পুরো ঘরোয়া ক্রিকেটের সূচিতেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পিসিএলেও অনেক ক্রিকেটারের খেলা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।’
কোয়াবের দাবি জানার পর পাকিস্তান আর শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটাররা প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট খেলে কত টাকা পাচ্ছেন, সে খবরও নিয়েছেন টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান, ‘শ্রীলঙ্কায় চার দিনের ম্যাচ ফি বাংলাদেশি টাকায় ১৫ হাজার ৫০০ টাকা করে, তিন দিনের ম্যাচে ৯ হাজার টাকা। কায়েদ-ই আজম ট্রফিতে চার দিনের ম্যাচ খেলে পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা পায় ৪ হাজার ১৫০ টাকা করে, সঙ্গে ডিএ আর খাবারের খরচ মিলিয়ে ৬৪৫ টাকা। তাহলে আমরা কম দিচ্ছি কই?’
No comments