কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গৃহায়ণ তহবিল ৭০০ কোটি টাকায় উন্নীত
বাংলাদেশ ব্যাংক গৃহায়ণ খাতে তাদের পুনঃ অর্থায়ন তহবিলে আরও ২০০ কোটি টাকা জোগান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে গতকাল রোববার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহায়ণ খাতে মোট পুনঃ অর্থায়ন তহবিল দাঁড়াল ৭০০ কোটি টাকায়।
সর্বশেষ তথ্যে জানা গেছে, ইতিপূর্বে ৫০০ কোটি টাকার যে পুনঃ অর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয়েছিল, তার প্রায় সবটাই বিতরণ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, তাদের কাছে গত অক্টোবর পর্যন্ত নিষ্পত্তি হওয়া পুনঃ অর্থায়ন তহবিলে মাত্র ২২ কোটি টাকা ছিল। নভেম্বর মাসের আবেদন নিষ্পত্তি হওয়ার পর পুরো অর্থই বিতরণ হয়ে যাবে, এমনকি কিছু ঘাটতিও দেখা দিতে পারে।
২০০৭ সালের জুলাই মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই তহবিল গঠন করে। কিন্তু প্রথম দিকে পুনঃ অর্থায়ন সুবিধার কিছু শর্তের কারণে গ্রাহক এই তহবিল থেকে ঋণ নিতে পারেনি। পরে অবশ্য শর্ত শিথিল করায় ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয় এবং দ্রুত পুনঃ অর্থায়ন তহবিল ব্যবহার হতে থাকে।
উল্লেখ্য, আবাসন খাতে এই স্কিমের আওতায় সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হয়ে থাকে। দেশের ছয়টি সিটি করপোরেশন, টঙ্গী, গাজীপুর, সাভার ও নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার আওতাধীন এলাকায় শুধু আবাসিক ব্যবহারের জন্য অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় অথবা তৈরির জন্য এই ঋণ দেওয়া হয়। অনধিক এক হাজার ২৫০ বর্গফুট অ্যাপার্টমেন্টের জন্য এই ঋণ প্রযোজ্য হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিম্নমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আবাসন চাহিদা মেটাতে গৃহায়ণ খাতে পুনঃ অর্থায়ন স্কিম প্রণয়ন করে ২০০৭ সালের জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে। যাদের মোট মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত রয়েছে, তারা এই ঋণ পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচনা করা হয়। পুনঃ অর্থায়ন তহবিল থেকে নেওয়া ঋণের সুদের হার সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ।
সর্বশেষ তথ্যে জানা গেছে, ইতিপূর্বে ৫০০ কোটি টাকার যে পুনঃ অর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয়েছিল, তার প্রায় সবটাই বিতরণ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, তাদের কাছে গত অক্টোবর পর্যন্ত নিষ্পত্তি হওয়া পুনঃ অর্থায়ন তহবিলে মাত্র ২২ কোটি টাকা ছিল। নভেম্বর মাসের আবেদন নিষ্পত্তি হওয়ার পর পুরো অর্থই বিতরণ হয়ে যাবে, এমনকি কিছু ঘাটতিও দেখা দিতে পারে।
২০০৭ সালের জুলাই মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই তহবিল গঠন করে। কিন্তু প্রথম দিকে পুনঃ অর্থায়ন সুবিধার কিছু শর্তের কারণে গ্রাহক এই তহবিল থেকে ঋণ নিতে পারেনি। পরে অবশ্য শর্ত শিথিল করায় ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয় এবং দ্রুত পুনঃ অর্থায়ন তহবিল ব্যবহার হতে থাকে।
উল্লেখ্য, আবাসন খাতে এই স্কিমের আওতায় সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হয়ে থাকে। দেশের ছয়টি সিটি করপোরেশন, টঙ্গী, গাজীপুর, সাভার ও নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার আওতাধীন এলাকায় শুধু আবাসিক ব্যবহারের জন্য অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় অথবা তৈরির জন্য এই ঋণ দেওয়া হয়। অনধিক এক হাজার ২৫০ বর্গফুট অ্যাপার্টমেন্টের জন্য এই ঋণ প্রযোজ্য হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিম্নমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আবাসন চাহিদা মেটাতে গৃহায়ণ খাতে পুনঃ অর্থায়ন স্কিম প্রণয়ন করে ২০০৭ সালের জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে। যাদের মোট মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত রয়েছে, তারা এই ঋণ পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচনা করা হয়। পুনঃ অর্থায়ন তহবিল থেকে নেওয়া ঋণের সুদের হার সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ।
No comments