পারিবারিক ভিসার ক্ষেত্রে আইন শিথিল করছে সৌদি আরব
সৌদি আরবে কর্মরত প্রবাসীদের জন্য পারিবারিক ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে আইন শিথিল করছে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ। শনিবার কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে স্থানীয় একটি পত্রিকা। এখন থেকে চাকরির বিচারে নয় বরং পারিশ্রমিকের বিবেচনায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য পারিবারিক ভিসা দেওয়া হবে। এত দিন পর্যন্ত শুধু চিকিত্সক, প্রকৌশলী—এ ধরনের ‘হোয়াইট কালার’ পেশাজীবীদের পারিবারিক ভিসা দেওয়া হতো।
সৌদি আরবে কর্মরত প্রবাসীদের একটি বড় অংশ শ্রমিক। বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের কয়েক লাখ নাগরিক সেখানে গিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। এসব পেশাজীবী ‘ব্লু কালার প্রফেশন’ শ্রেণীতে বিবেচিত হওয়ায় তাঁরা এত দিন পারিবারিক ভিসা পেতেন না। কিন্তু শিথিল নিয়মের আওতায় সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখন কর্মীর আয়ের বিচারে পারিবারিক ভিসা দেবে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পত্রিকা আল ইয়াউম।
এদিকে তিন সপ্তাহ ধরে সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রিয়াদ অফিস সব পেশার প্রবাসী কর্মীর পরিবারের সদস্যদের জন্য ভিজিট (ভ্রমণ) ভিসা দিচ্ছে। তবে নির্দেশ না পাওয়ায় মন্ত্রণালয়ের জেদ্দা ও দাম্মাম অফিস নতুন এই নিয়ম এখনো চালু করেনি।
আইন শিথিল হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় জেদ্দার একজন প্রবাসী কর্মী শাবির আলী জানালেন, ‘দেশে স্ত্রী-সন্তান রেখে আসা আমার মতো হাজারও কর্মীর জন্য এটি একটি বড় সুখবর।’ শাবির জানালেন, কম্পিউটার প্রকৌশলী হলেও বিদ্যুিমস্ত্রি হিসেবে কাজ নিয়ে সৌদি আরবে গেছেন তিনি। আর পেশার কারণে তিনি পারিবারিক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারছিলেন না। দ্য ডন।
সৌদি আরবে কর্মরত প্রবাসীদের একটি বড় অংশ শ্রমিক। বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের কয়েক লাখ নাগরিক সেখানে গিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। এসব পেশাজীবী ‘ব্লু কালার প্রফেশন’ শ্রেণীতে বিবেচিত হওয়ায় তাঁরা এত দিন পারিবারিক ভিসা পেতেন না। কিন্তু শিথিল নিয়মের আওতায় সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখন কর্মীর আয়ের বিচারে পারিবারিক ভিসা দেবে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পত্রিকা আল ইয়াউম।
এদিকে তিন সপ্তাহ ধরে সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রিয়াদ অফিস সব পেশার প্রবাসী কর্মীর পরিবারের সদস্যদের জন্য ভিজিট (ভ্রমণ) ভিসা দিচ্ছে। তবে নির্দেশ না পাওয়ায় মন্ত্রণালয়ের জেদ্দা ও দাম্মাম অফিস নতুন এই নিয়ম এখনো চালু করেনি।
আইন শিথিল হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় জেদ্দার একজন প্রবাসী কর্মী শাবির আলী জানালেন, ‘দেশে স্ত্রী-সন্তান রেখে আসা আমার মতো হাজারও কর্মীর জন্য এটি একটি বড় সুখবর।’ শাবির জানালেন, কম্পিউটার প্রকৌশলী হলেও বিদ্যুিমস্ত্রি হিসেবে কাজ নিয়ে সৌদি আরবে গেছেন তিনি। আর পেশার কারণে তিনি পারিবারিক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারছিলেন না। দ্য ডন।
No comments