টেক্সাস সীমান্তরক্ষী বাহিনী প্রধানের প্রশ্ন: কেন এত বাংলাদেশি যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকছে?
বিপদসঙ্কুল
মেক্সিকো-টেক্সাস সীমান্ত দিয়ে স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় প্রবেশে বাংলাদেশি
তরুণরা অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। গত বছরের তুলনায় এই পথ ব্যবহারের
প্রবণতা অন্তত তিনগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশিরা। মেক্সিকান সীমান্তে
কর্মরত মার্কিন নিরাপত্তা ও অভিবাসী কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, গত বছর এই
রুটে ১৮১ জন বাংলাদেশি আটক হয়েছিলেন। এবারে সেটা বেড়ে ৫৪১-এ উন্নীত হয়েছে।
তাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। অথচ ২০১৬ সালে মাত্র ১ জন বাংলাদেশি
গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। এই প্রেক্ষাপটে গত ২৭শে আগস্ট টেক্সাসের ব্রেইটবার্ট
ডট কমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন নিরাপত্তা কর্মকর্তারা প্রশ্ন
তুলেছেন, কেন এত বেশিসংখ্যক বাংলাদেশি আমেরিকায় প্রবেশে ছুটে আসছে।
টেক্সাসের ব্রেইটবার্ট সীমান্তের প্রধান পেট্রল এজেন্ট জ্যাসন ডি. আওয়েন্স ব্রেইটবার্ট ডট কমকে বলেছেন, আমাদের এলাকায় যারা আসছে, আপনি কেবল সংখ্যার দিকে নয়, কোথা থেকে তারা আসছে, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। কী তাদের পরিচয়, কোথা থেকে আসছে, সেটা জানাটা হুমকি মোকাবিলার জন্য দরকারি। লারেদো সীমান্তরক্ষী বাহিনী প্রধান প্রশ্ন রাখেন, ‘আপনি যখন দেখেন যে, বাংলাদেশের মতো দেশ থেকে আসছে, তখন মনে রাখতে হবে, দেশটির সঙ্গে অতীতে সন্ত্রাসবাদের একটা যোগসূত্র ছিল। আর এরা কিনা এখন সেই দেশটি থেকেই আসছে। যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে প্রবেশ করতে তারা কেন আসছে? কী তাদের উদ্দেশ্য? তাদের চূড়ান্ত গন্তব্য কোথায়? কি তাদের লক্ষ্য?
২৭ ব্রেইটবার্ট ডট কমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ৫৪১ বাংলাদেশি দালালদের হাতে ২৭,০০০ ডলার করে তুলে দিয়েছেন। সর্বশেষ গত শুক্রবার ৫ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন। টেক্সাসের লারেদো সীমান্তের কাছাকাছি একটি স্থান দিয়ে তারা যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা চালান।
উল্লেখ্য, গত মে মাসে মার্কিন ডিজটাল ম্যাগাজিন ওয়াশিংটন এক্সামিনারের সাংবাদিক অ্যানা গিয়ারিটেলি- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্টের বরাতে মানবজমিনে খবর ছাপা হয়েছিল যে, ওই সীমান্তপথে ঢুকতে গিয়ে ২০১৮ সালে ২৩০ জন গ্রেপ্তার হয়েছন। গত ১৭ই মে টেক্সাসের লারেদোর মার্কিন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি বলেছে, দক্ষিণ লারেদোর রিও গ্রান্দি নদী পাড়ি দেয়ার সময় ইউএস বর্ডার পেট্রল এজেন্টস আরো ৮ জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা অবৈধভাবে নদী পাড়ি দিয়েছিল। এই ৮ জনকে নিয়ে শুধু এই একটি সীমান্তেই ধরা পড়া বাংলাদেশির সংখ্যা ২৩০-এ পৌঁছেছে। এই পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, ঝুঁঁকিপূর্ণ জেনেও আমেরিকায় যেতে বাংলাদেশিরা মরিয়া হয়ে পড়েছেন। গত ১শ দিনে ৩শ জনের বেশি বাংলাদেশি ঢুকতে গিয়ে ধরা পড়েছেন। প্রতিদিন আট ঘণ্টার ব্যবধানে একজন বাংলাদেশি এই রুটে ঢুকতে ছুটে এসেছেন।
২৭শে আগস্টে প্রকাশিত ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়, ‘লারেদো দিয়ে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ চেষ্টা বেড়েই চলছে। তবে সব থেকে লক্ষণীয় ৮ মাস সময়ে ২৫১ জন বাংলাদেশি যেখানে গ্রেপ্তার হয়, সেখানে মাত্র ৫ সপ্তাহের ব্যবধানে সেই সংখ্যাটা ৪শতে উন্নীত হতে দেখা যায়। ৩রা আগস্টের পূর্ববর্তী কয়েক সপ্তাহে প্রায় ১শ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার হন। এমনকি শুধু আগস্টেই প্রায় ৪০ বাংলাদেশি আটক হন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, তারা নদীপথে পাড়ি দেয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। রিও গ্রান্দি নদীটি যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-মধ্য কোলোরাডো থেকে উৎসারিত হয়ে গালফ অব মেক্সিকোতে প্রবাহিত হয়েছে। নিউ মেক্সিকো এবং টেক্সাসের যে সীমান্ত নদী দ্বারা বিভক্ত সেখান থেকেই বিদেশি অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। গত ১৮ই এপ্রিল এক্সামিনারে প্রকাশ হওয়া রিপোর্টের শিরোনাম ছিল, ‘বাংলাদেশীজ পেয়িং ড্রাগ কার্টেল আপ টু ২৭,০০০ ডলার টু বি স্মাগলড ইনটু দি ইউএস।’ এতে বলা হয়, প্রত্যেক বাংলাদেশি মাথাপিছু ২৭ হাজার ডলার পাচারকারীদের পরিশোধ করেছে। ২৩০ জনের খরচ পড়ে ৫০ কোটি ৯২ লাখ টাকা। এই টাকা লাতিন আমেরিকান কুখ্যাত ড্রাগ কার্টেলদের হাতে পড়েছে। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মার্কিন সীমান্তের রিও গ্রান্দি নদী পাড়ি দেয়ার সময় প্রত্যেকে ধরা পড়েছেন।
লারেদো সেক্টর অ্যাসিসট্যান্ট চিফ পেট্রল এজন্ট গ্যাব্রিয়েল অ্যাকোস্তা বলেছেন, অন্যান্য সীমান্তের তুলনায় এই সীমান্তে সর্বাধিক সংখ্যক বাংলাদেশি অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছেন। মি. অ্যাকোস্তা বলেন, এটা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, আমাদের এজেন্টরা প্রায় দৈনিক ভিত্তিতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করছেন। আর অবৈধভাবে তারা কেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করছে, সেটা কেবল তাদেরকে গ্রেপ্তারের পরেই নির্ধারণ করা সম্ভব।’
এক্সামিনার রিপোর্ট বলেছিল, চলতি আর্থিক বছরে লারেদোর এজেন্টরা ১৮৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছিল। এ থেকে বোঝা যায়, গত মাত্র এক মাসের ব্যবধানে ৪৭ বাংলাদেশি অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে প্রায় দেড়জন বাংলাদেশি অবৈধভাবে এই সীমান্ত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা করেন। একজন মার্কিন মুখপাত্র এক্সামিনারকে বলেছিলেন, এশিয়া থেকে সাড়ে আট হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে ২০১৭ সালে যত অবৈধ অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা করেছেন, তাদের ৬০ ভাগই লারেদোকে ব্যবহারের চেষ্টা করেছেন। মি. গ্যাব্রিয়েল অ্যাকোস্তা এক্সামিনারকে বলেছেন, বাংলাদেশিরা শুধু একক চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা চালায় তা নয়, তাদের পেছনে আছে ড্রাগ কার্টেল। এশিয়া থেকে তারাই ঘাটে ঘাটে থাকে এবং তাদেরকে এ পর্যন্ত নিয়ে আসে। এশিয়া থেকে তাদের প্রথমে আনা হয় দক্ষিণ আমেরিকায়। এরপর সেখান থেকে বিভিন্ন পরিবহনে তাদের মধ্য আমেরিকার নানা স্থান ঘুরিয়ে আনা হয় মেক্সিকোতে। মানবপাচারকারী চক্রই তাদের নিয়ে আসে। এই ব্যক্তিরা (বাংলাদেশি) নিজেরা কিন্তু জানে না যুক্তরাষ্ট্র নামের দেশে কোন সীমান্ত দিয়ে তারা ঢুকবে। ২০১৭ সালে লারেদো থেকে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ২৫ হাজার ৪৬০ ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
টেক্সাসের ব্রেইটবার্ট সীমান্তের প্রধান পেট্রল এজেন্ট জ্যাসন ডি. আওয়েন্স ব্রেইটবার্ট ডট কমকে বলেছেন, আমাদের এলাকায় যারা আসছে, আপনি কেবল সংখ্যার দিকে নয়, কোথা থেকে তারা আসছে, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। কী তাদের পরিচয়, কোথা থেকে আসছে, সেটা জানাটা হুমকি মোকাবিলার জন্য দরকারি। লারেদো সীমান্তরক্ষী বাহিনী প্রধান প্রশ্ন রাখেন, ‘আপনি যখন দেখেন যে, বাংলাদেশের মতো দেশ থেকে আসছে, তখন মনে রাখতে হবে, দেশটির সঙ্গে অতীতে সন্ত্রাসবাদের একটা যোগসূত্র ছিল। আর এরা কিনা এখন সেই দেশটি থেকেই আসছে। যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে প্রবেশ করতে তারা কেন আসছে? কী তাদের উদ্দেশ্য? তাদের চূড়ান্ত গন্তব্য কোথায়? কি তাদের লক্ষ্য?
২৭ ব্রেইটবার্ট ডট কমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ৫৪১ বাংলাদেশি দালালদের হাতে ২৭,০০০ ডলার করে তুলে দিয়েছেন। সর্বশেষ গত শুক্রবার ৫ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন। টেক্সাসের লারেদো সীমান্তের কাছাকাছি একটি স্থান দিয়ে তারা যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা চালান।
উল্লেখ্য, গত মে মাসে মার্কিন ডিজটাল ম্যাগাজিন ওয়াশিংটন এক্সামিনারের সাংবাদিক অ্যানা গিয়ারিটেলি- একটি অনুসন্ধানী রিপোর্টের বরাতে মানবজমিনে খবর ছাপা হয়েছিল যে, ওই সীমান্তপথে ঢুকতে গিয়ে ২০১৮ সালে ২৩০ জন গ্রেপ্তার হয়েছন। গত ১৭ই মে টেক্সাসের লারেদোর মার্কিন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি বলেছে, দক্ষিণ লারেদোর রিও গ্রান্দি নদী পাড়ি দেয়ার সময় ইউএস বর্ডার পেট্রল এজেন্টস আরো ৮ জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা অবৈধভাবে নদী পাড়ি দিয়েছিল। এই ৮ জনকে নিয়ে শুধু এই একটি সীমান্তেই ধরা পড়া বাংলাদেশির সংখ্যা ২৩০-এ পৌঁছেছে। এই পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, ঝুঁঁকিপূর্ণ জেনেও আমেরিকায় যেতে বাংলাদেশিরা মরিয়া হয়ে পড়েছেন। গত ১শ দিনে ৩শ জনের বেশি বাংলাদেশি ঢুকতে গিয়ে ধরা পড়েছেন। প্রতিদিন আট ঘণ্টার ব্যবধানে একজন বাংলাদেশি এই রুটে ঢুকতে ছুটে এসেছেন।
২৭শে আগস্টে প্রকাশিত ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়, ‘লারেদো দিয়ে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ চেষ্টা বেড়েই চলছে। তবে সব থেকে লক্ষণীয় ৮ মাস সময়ে ২৫১ জন বাংলাদেশি যেখানে গ্রেপ্তার হয়, সেখানে মাত্র ৫ সপ্তাহের ব্যবধানে সেই সংখ্যাটা ৪শতে উন্নীত হতে দেখা যায়। ৩রা আগস্টের পূর্ববর্তী কয়েক সপ্তাহে প্রায় ১শ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার হন। এমনকি শুধু আগস্টেই প্রায় ৪০ বাংলাদেশি আটক হন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, তারা নদীপথে পাড়ি দেয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। রিও গ্রান্দি নদীটি যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-মধ্য কোলোরাডো থেকে উৎসারিত হয়ে গালফ অব মেক্সিকোতে প্রবাহিত হয়েছে। নিউ মেক্সিকো এবং টেক্সাসের যে সীমান্ত নদী দ্বারা বিভক্ত সেখান থেকেই বিদেশি অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। গত ১৮ই এপ্রিল এক্সামিনারে প্রকাশ হওয়া রিপোর্টের শিরোনাম ছিল, ‘বাংলাদেশীজ পেয়িং ড্রাগ কার্টেল আপ টু ২৭,০০০ ডলার টু বি স্মাগলড ইনটু দি ইউএস।’ এতে বলা হয়, প্রত্যেক বাংলাদেশি মাথাপিছু ২৭ হাজার ডলার পাচারকারীদের পরিশোধ করেছে। ২৩০ জনের খরচ পড়ে ৫০ কোটি ৯২ লাখ টাকা। এই টাকা লাতিন আমেরিকান কুখ্যাত ড্রাগ কার্টেলদের হাতে পড়েছে। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মার্কিন সীমান্তের রিও গ্রান্দি নদী পাড়ি দেয়ার সময় প্রত্যেকে ধরা পড়েছেন।
লারেদো সেক্টর অ্যাসিসট্যান্ট চিফ পেট্রল এজন্ট গ্যাব্রিয়েল অ্যাকোস্তা বলেছেন, অন্যান্য সীমান্তের তুলনায় এই সীমান্তে সর্বাধিক সংখ্যক বাংলাদেশি অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছেন। মি. অ্যাকোস্তা বলেন, এটা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, আমাদের এজেন্টরা প্রায় দৈনিক ভিত্তিতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করছেন। আর অবৈধভাবে তারা কেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করছে, সেটা কেবল তাদেরকে গ্রেপ্তারের পরেই নির্ধারণ করা সম্ভব।’
এক্সামিনার রিপোর্ট বলেছিল, চলতি আর্থিক বছরে লারেদোর এজেন্টরা ১৮৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছিল। এ থেকে বোঝা যায়, গত মাত্র এক মাসের ব্যবধানে ৪৭ বাংলাদেশি অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে প্রায় দেড়জন বাংলাদেশি অবৈধভাবে এই সীমান্ত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা করেন। একজন মার্কিন মুখপাত্র এক্সামিনারকে বলেছিলেন, এশিয়া থেকে সাড়ে আট হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে ২০১৭ সালে যত অবৈধ অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা করেছেন, তাদের ৬০ ভাগই লারেদোকে ব্যবহারের চেষ্টা করেছেন। মি. গ্যাব্রিয়েল অ্যাকোস্তা এক্সামিনারকে বলেছেন, বাংলাদেশিরা শুধু একক চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার চেষ্টা চালায় তা নয়, তাদের পেছনে আছে ড্রাগ কার্টেল। এশিয়া থেকে তারাই ঘাটে ঘাটে থাকে এবং তাদেরকে এ পর্যন্ত নিয়ে আসে। এশিয়া থেকে তাদের প্রথমে আনা হয় দক্ষিণ আমেরিকায়। এরপর সেখান থেকে বিভিন্ন পরিবহনে তাদের মধ্য আমেরিকার নানা স্থান ঘুরিয়ে আনা হয় মেক্সিকোতে। মানবপাচারকারী চক্রই তাদের নিয়ে আসে। এই ব্যক্তিরা (বাংলাদেশি) নিজেরা কিন্তু জানে না যুক্তরাষ্ট্র নামের দেশে কোন সীমান্ত দিয়ে তারা ঢুকবে। ২০১৭ সালে লারেদো থেকে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ২৫ হাজার ৪৬০ ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
No comments