ছাত্রদলের ঢাবি ক্যাম্পাসে ঢোকার চেষ্টা সফল হয়নি
কড়া নিরাপত্তা আর ও ছাত্রলীগের চোখ এড়িয়ে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারেনি ছাত্রদল। আজিমপুর আর
পলাশী পর্যন্তই যত তোড়জোড় দেখিয়েছে তারা।
বাংলা একাডেমীতে
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে তারা ক্যাম্পাসে প্রবেশের সব ধরনের প্রস্তুতি
ও বেশ জোরেশোরে আওয়াজ তুললেও কাজের কাজ কিছুই করতে পারেনি বিএনপির
ছাত্রসংগঠনটি।
ছাত্রদল ক্যাম্পাসে নাশকতা চালাতে পারেÑএমন সংবাদে তটস্থ ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সদস্যরা। চারদিকে তাদের সুতীক্ষè নজর ছিল। দিনটি ছুটির দিন শুক্রবার হওয়ায় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীর চাইতে পুলিশ সদস্যই যেন বেশি ছিল। চারদিকে গিজগিজ করছিল পুলিশ আর ছাত্রলীগকর্মীদের প্রবেশমুখগুলোতে ছিল কড়া পাহারা।
শুক্রবার এ পরিস্থিতিতে কতিপয় অছাত্র আর মহানগর ছাত্রদলের নেতাকর্মী সঙ্গে নিয়ে পলাশীর মোড়ে ক্যাম্পাসের প্রবেশমুখে সামান্য সময়ের জন্য অবস্থান নিয়েছিল তারা। আজিমপুর থেকে ৪০-৫০ জনের একটি ঝটিকা মিছিল নিয়ে ছাত্রদল সভাপতি পলাশীর মোড় পর্যন্ত আসে। পরে পুলিশ ও ছাত্রলীগের ধাওয়ার মুখে পালিয়ে যায়।
সংগঠনের এক কেন্দ্রীয় মুখপাত্র জানান, তাঁরা ক্যাম্পাসে প্রবেশের জন্য প্রয়োজনীয় কর্মীবাহিনী সংগ্রহ করতে পারেনি। বাধ্য হয়েই তাঁদের ক্যাম্পাসের বাইরেই মিছিল শেষ করতে হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে দুপুরে মুখে কালো কাপড় বেঁধে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয় ছাত্রদল। সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি মহিদুল হাসান হিরু মিছিলের সম্মুখভাগে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। মিছিলটি আজিমপুর থেকে শুরু করে পলাশী দিয়ে ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল সভাপতি মহিদুল হাসান হিরু সাংবাদিকদের বলেন, ক্যাম্পাসে শেখ হাসিনার আগমনের প্রতিবাদে আমরা কালো কাপড় বেঁধে মিছিল করেছি। ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে রাজনীতি করার জন্য আমাদের কর্মসূচী অব্যাহত রাখব।
গত সোমবার থেকেই সহ-অবস্থান দাবিতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ-চেষ্টা চালাচ্ছে ছাত্রদল। মঙ্গলবার নীলক্ষেত দিয়ে প্রবেশ করে এফ রহমান হলের গেট পর্যন্ত যাওয়ার প্রাক্কালেই ছাত্রদের ধাওয়া খেয়ে পালায় তারা। এ ছাড়া প্রায় প্রতিদিনই ক্যাম্পাসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে যাচ্ছে তারা। এ পর্যন্ত ৫০-এর অধিক ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
ছাত্রদল ক্যাম্পাসে নাশকতা চালাতে পারেÑএমন সংবাদে তটস্থ ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সদস্যরা। চারদিকে তাদের সুতীক্ষè নজর ছিল। দিনটি ছুটির দিন শুক্রবার হওয়ায় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীর চাইতে পুলিশ সদস্যই যেন বেশি ছিল। চারদিকে গিজগিজ করছিল পুলিশ আর ছাত্রলীগকর্মীদের প্রবেশমুখগুলোতে ছিল কড়া পাহারা।
শুক্রবার এ পরিস্থিতিতে কতিপয় অছাত্র আর মহানগর ছাত্রদলের নেতাকর্মী সঙ্গে নিয়ে পলাশীর মোড়ে ক্যাম্পাসের প্রবেশমুখে সামান্য সময়ের জন্য অবস্থান নিয়েছিল তারা। আজিমপুর থেকে ৪০-৫০ জনের একটি ঝটিকা মিছিল নিয়ে ছাত্রদল সভাপতি পলাশীর মোড় পর্যন্ত আসে। পরে পুলিশ ও ছাত্রলীগের ধাওয়ার মুখে পালিয়ে যায়।
সংগঠনের এক কেন্দ্রীয় মুখপাত্র জানান, তাঁরা ক্যাম্পাসে প্রবেশের জন্য প্রয়োজনীয় কর্মীবাহিনী সংগ্রহ করতে পারেনি। বাধ্য হয়েই তাঁদের ক্যাম্পাসের বাইরেই মিছিল শেষ করতে হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে দুপুরে মুখে কালো কাপড় বেঁধে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয় ছাত্রদল। সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি মহিদুল হাসান হিরু মিছিলের সম্মুখভাগে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। মিছিলটি আজিমপুর থেকে শুরু করে পলাশী দিয়ে ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল সভাপতি মহিদুল হাসান হিরু সাংবাদিকদের বলেন, ক্যাম্পাসে শেখ হাসিনার আগমনের প্রতিবাদে আমরা কালো কাপড় বেঁধে মিছিল করেছি। ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে রাজনীতি করার জন্য আমাদের কর্মসূচী অব্যাহত রাখব।
গত সোমবার থেকেই সহ-অবস্থান দাবিতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ-চেষ্টা চালাচ্ছে ছাত্রদল। মঙ্গলবার নীলক্ষেত দিয়ে প্রবেশ করে এফ রহমান হলের গেট পর্যন্ত যাওয়ার প্রাক্কালেই ছাত্রদের ধাওয়া খেয়ে পালায় তারা। এ ছাড়া প্রায় প্রতিদিনই ক্যাম্পাসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে যাচ্ছে তারা। এ পর্যন্ত ৫০-এর অধিক ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
No comments