রিতা হত্যাকাণ্ডঃ হত্যার রোমহর্ষক বর্ণনা ঘাতক স্বামীর
নিজের হাতে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার
লোমহর্ষক বর্ণনা দিলেন ঘাতক স্বামী মানিক। রাজধানীর মিরপুরে স্ত্রী রিতাকে
গলাকেটে হত্যার ঘটনায় পলাতক স্বামী মানিক মিয়া ব্যাপারীকে (৩২)
রোববার গ্রেফতার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ থানার রঘুনাথপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঘাতক মানিককে ধরতে গত ২০ জানুয়ারি ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জের রঘুনাথপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ।
মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান, সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলামের নির্দেশনায় পীরগঞ্জ থানা পুলিশের সহায়তায় এ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি বিশেষ দল।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঘাতক মানিককে মঙ্গলবার আদালতে সোপর্দ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে হত্যাকাণ্ডের গা শিউরানো বর্ণনা দেন ঘাতক মানিক।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জানুয়ারি মিরপুরের একটি ফ্লাট (সেকশন-১০, ব্লক-বি, রোড নং-১০, বাসা-৩ এর ৫ম তলা) থেকে সাদিয়া আফরিন রিতার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে তদন্ত শুরু করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা ও অপরাধ তথ্য বিভাগ (পশ্চিম)।
পুলিশের কাছে দেওয়া বর্ণনায় মানিক বলেন, তিনি মিম ফ্যাশন নামের একটি বায়িং হাউজে চাকরি করেন। তিন বছর আগে রিতার (২২) সঙ্গে বিয়ে হয় তার। বিয়ের পর থেকে মিরপুরের একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছিলেন তারা।
হত্যাকাণ্ডের তিন মাস আগে রিতা মিরপুর-১ নং সেকশনে অবস্থিত গ্যালাক্সি হোম বিল্ডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নেওয়ার পর থেকেই তাদের মধ্যে মনোমালিন্য শুরু হয়। এ নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই তাদের মধ্যে ঝগড়া চলতে থাকে।
ঝগড়ার এক পর্যায়ে গত ১২ জানুয়ারি রাত ৮ টার দিকে গলায় ওড়না জড়িয়ে রিতাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে মানিক। এরপর বাথরুমে টেনে নিয়ে রিতার গলা কেটে মাথা আলাদা করে, কাটা মাথাটিকে পলিথিনে পেচিয়ে একটি ড্রামের ভেতর রাখেন তিনি।
হত্যাকাণ্ডের সংঘটনের পর ওইদিনই মানিক প্রথমে নরসিংদী যান। পরবর্তীতে আবারও ঢাকায় ফিরে সেখান থেকে মামার বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জের রঘুনাথপুরে আসেন তিনি। অবশেষে সেখানেই পুলিশের হাতে ধরা পড়তে হয় তাকে।
মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান, সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলামের নির্দেশনায় পীরগঞ্জ থানা পুলিশের সহায়তায় এ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি বিশেষ দল।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঘাতক মানিককে মঙ্গলবার আদালতে সোপর্দ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে হত্যাকাণ্ডের গা শিউরানো বর্ণনা দেন ঘাতক মানিক।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জানুয়ারি মিরপুরের একটি ফ্লাট (সেকশন-১০, ব্লক-বি, রোড নং-১০, বাসা-৩ এর ৫ম তলা) থেকে সাদিয়া আফরিন রিতার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে তদন্ত শুরু করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা ও অপরাধ তথ্য বিভাগ (পশ্চিম)।
পুলিশের কাছে দেওয়া বর্ণনায় মানিক বলেন, তিনি মিম ফ্যাশন নামের একটি বায়িং হাউজে চাকরি করেন। তিন বছর আগে রিতার (২২) সঙ্গে বিয়ে হয় তার। বিয়ের পর থেকে মিরপুরের একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছিলেন তারা।
হত্যাকাণ্ডের তিন মাস আগে রিতা মিরপুর-১ নং সেকশনে অবস্থিত গ্যালাক্সি হোম বিল্ডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নেওয়ার পর থেকেই তাদের মধ্যে মনোমালিন্য শুরু হয়। এ নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই তাদের মধ্যে ঝগড়া চলতে থাকে।
ঝগড়ার এক পর্যায়ে গত ১২ জানুয়ারি রাত ৮ টার দিকে গলায় ওড়না জড়িয়ে রিতাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে মানিক। এরপর বাথরুমে টেনে নিয়ে রিতার গলা কেটে মাথা আলাদা করে, কাটা মাথাটিকে পলিথিনে পেচিয়ে একটি ড্রামের ভেতর রাখেন তিনি।
হত্যাকাণ্ডের সংঘটনের পর ওইদিনই মানিক প্রথমে নরসিংদী যান। পরবর্তীতে আবারও ঢাকায় ফিরে সেখান থেকে মামার বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জের রঘুনাথপুরে আসেন তিনি। অবশেষে সেখানেই পুলিশের হাতে ধরা পড়তে হয় তাকে।
No comments