পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের জন্য হুমকি সেনাবাহিনী!
পাকিস্তানের সেনা-বাহিনীর ভেতরে থাকা শক্তিই দেশটির পারমাণবিক অস্ত্রের জন্য হুমকি। বাইরের কোনো শক্তি এসব অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার কিংবা ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে না।
পাকিস্তানের পরমাণুবিজ্ঞানী পারভেজ হুডভয় তাঁর লেখা কনফ্রন্টিং দ্য বোম বইয়ে এসব কথা বলেছেন। হুডভয় লিখেছেন, ইসলামি জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে—এমন সেনাদের দিক থেকে পারমাণবিক অস্ত্র বেহাত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
২০০০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তৎকালীন সেনাপ্রধান ও পাকিস্তান সরকারের প্রধান পারভেজ মোশাররফ পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের একটি রূপরেখা তৈরি করেন। এতে কৌশলগত পরিকল্পনা বিভাগ (এসপিডি) অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
হুডভয় বলেন, ‘পাকিস্তান যে ধরনের ব্যবস্থা ও কৌশল নিক না কেন—আসল বিষয় হলো, এসব অস্ত্রের হেফাজতের দায়িত্বে কারা আছেন। যদি হেফাজতকারীরা ভালো মানুষ হন, তাহলে মঙ্গল।
এই বিজ্ঞানী আরও বলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর উচ্চপদে শত্রুরা ঘাপটি মেরে আছে। এ কারণেই পারমাণবিক অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ বেহাত হওয়ার আশঙ্কা আছে। সেনার উর্দি পরা সেই জঙ্গি কিংবা জঙ্গিদের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিরা প্রতিদিন পারমাণবিক স্থাপনাগুলোয় অবাধে যাতায়াত করেন।
হুডভয় মন্তব্য করেন, পাকিস্তানি সেনারা ইসলামি ধ্যানধারণার প্রতি গভীরভাবে অনুরক্ত এবং সরকারের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করেন। সেনাবাহিনীর মধ্যে স্পষ্টত দুটি বিভাজন আছে। একাংশ সেনাপ্রধান জেনারেল পারভেজ আশরাফ কায়ানির নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। অন্য অংশ জঙ্গিদের সঙ্গে যোগসাজশ করে পরিচালিত হয়।
এসপিডির সাবেক পরিচালক ফিরোজ খানের বরাত দিয়ে বইয়ে বলা হয়, সেনাবাহিনীর ভেতরে লুকিয়ে থাকা জঙ্গিদের শনাক্ত করতে কিছু প্রশিক্ষণ নিয়েছে পাকিস্তান। এর মাধ্যমে কে কট্টরপন্থী, আর কে সত্যিকারের ধার্মিক—তা শনাক্ত করার চেষ্টা করা হয়। তবে এতে আশ্বস্ত হওয়ার কিছু নেই। কারণ লম্বা দাড়ি ও নামাজ পড়ার ফলে সৃষ্ট কপালে কালো দাগ প্রায় সবার মধ্যেই আছে। এসব দেখে কে প্রকৃত ধার্মিক আর কে নয়, তা বোঝা মুশকিল। টিএনএন অনলাইন।
২০০০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তৎকালীন সেনাপ্রধান ও পাকিস্তান সরকারের প্রধান পারভেজ মোশাররফ পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের একটি রূপরেখা তৈরি করেন। এতে কৌশলগত পরিকল্পনা বিভাগ (এসপিডি) অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
হুডভয় বলেন, ‘পাকিস্তান যে ধরনের ব্যবস্থা ও কৌশল নিক না কেন—আসল বিষয় হলো, এসব অস্ত্রের হেফাজতের দায়িত্বে কারা আছেন। যদি হেফাজতকারীরা ভালো মানুষ হন, তাহলে মঙ্গল।
এই বিজ্ঞানী আরও বলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর উচ্চপদে শত্রুরা ঘাপটি মেরে আছে। এ কারণেই পারমাণবিক অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ বেহাত হওয়ার আশঙ্কা আছে। সেনার উর্দি পরা সেই জঙ্গি কিংবা জঙ্গিদের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিরা প্রতিদিন পারমাণবিক স্থাপনাগুলোয় অবাধে যাতায়াত করেন।
হুডভয় মন্তব্য করেন, পাকিস্তানি সেনারা ইসলামি ধ্যানধারণার প্রতি গভীরভাবে অনুরক্ত এবং সরকারের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করেন। সেনাবাহিনীর মধ্যে স্পষ্টত দুটি বিভাজন আছে। একাংশ সেনাপ্রধান জেনারেল পারভেজ আশরাফ কায়ানির নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। অন্য অংশ জঙ্গিদের সঙ্গে যোগসাজশ করে পরিচালিত হয়।
এসপিডির সাবেক পরিচালক ফিরোজ খানের বরাত দিয়ে বইয়ে বলা হয়, সেনাবাহিনীর ভেতরে লুকিয়ে থাকা জঙ্গিদের শনাক্ত করতে কিছু প্রশিক্ষণ নিয়েছে পাকিস্তান। এর মাধ্যমে কে কট্টরপন্থী, আর কে সত্যিকারের ধার্মিক—তা শনাক্ত করার চেষ্টা করা হয়। তবে এতে আশ্বস্ত হওয়ার কিছু নেই। কারণ লম্বা দাড়ি ও নামাজ পড়ার ফলে সৃষ্ট কপালে কালো দাগ প্রায় সবার মধ্যেই আছে। এসব দেখে কে প্রকৃত ধার্মিক আর কে নয়, তা বোঝা মুশকিল। টিএনএন অনলাইন।
No comments