আযাদকে ধরিয়ে দিলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ফাঁসির দণ্ডাদেশ পাওয়া পলাতক আসামি আবুল কালাম আযাদকে ধরিয়ে দিতে পারলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ।
গতকাল সোমবার ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে এই ঘোষণা দেন ওই কমিটির ত্রাণবিষয়ক সম্পাদক মোকাররম হোসেন।
এর আগে আযাদকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডাদেশের খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে শোনামাত্রই গতকাল দুপুরে ফরিদপুরে আনন্দ মিছিল বের করে জেলা আওয়ামী লীগ। মিছিলটি সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের সামনে থেকে বের হয়ে কোর্ট চত্বর, জনতা ব্যাংকের মোড় হয়ে ফরিদপুর প্রেসক্লাব চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিল শেষে প্রেসক্লাব চত্বরে আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী জায়নুল আবেদীন। ত্রাণবিষয়ক সম্পাদক মোকাররম হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাচ্চু রাজাকারকে (আবুল কালাম আযাদ) কেউ ধরিয়ে দিতে পারলে তাঁকে জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।
একই ঘোষণা দেন আওয়ামী লীগের নেতা ও শ্রমমন্ত্রীর ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, আওয়ামী লীগের নেতা আবুল বাতিন, তাওফিক হোসেন জাহিদ ব্যাপারী, অনিমেষ রায় প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘আযাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঘরে ফিরে যাবেন না। তাঁর ফাঁসির রায় দ্রুত কার্যকর করা হোক। অন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধেও দ্রুত রায় ঘোষণা করা হোক।’
সেখানে মিষ্টি বিতরণ করেন আওয়ামী লীগের নেতারা। আযাদের বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় দেওয়ায় গতকাল জেলার বোয়ালমারী, নগরকান্দা ও সালথা উপজেলায় আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আনন্দ মিছিল বের করে।
এর আগে আযাদকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডাদেশের খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে শোনামাত্রই গতকাল দুপুরে ফরিদপুরে আনন্দ মিছিল বের করে জেলা আওয়ামী লীগ। মিছিলটি সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের সামনে থেকে বের হয়ে কোর্ট চত্বর, জনতা ব্যাংকের মোড় হয়ে ফরিদপুর প্রেসক্লাব চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিল শেষে প্রেসক্লাব চত্বরে আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী জায়নুল আবেদীন। ত্রাণবিষয়ক সম্পাদক মোকাররম হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাচ্চু রাজাকারকে (আবুল কালাম আযাদ) কেউ ধরিয়ে দিতে পারলে তাঁকে জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।
একই ঘোষণা দেন আওয়ামী লীগের নেতা ও শ্রমমন্ত্রীর ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, আওয়ামী লীগের নেতা আবুল বাতিন, তাওফিক হোসেন জাহিদ ব্যাপারী, অনিমেষ রায় প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘আযাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঘরে ফিরে যাবেন না। তাঁর ফাঁসির রায় দ্রুত কার্যকর করা হোক। অন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধেও দ্রুত রায় ঘোষণা করা হোক।’
সেখানে মিষ্টি বিতরণ করেন আওয়ামী লীগের নেতারা। আযাদের বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় দেওয়ায় গতকাল জেলার বোয়ালমারী, নগরকান্দা ও সালথা উপজেলায় আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আনন্দ মিছিল বের করে।
No comments