পাঁচ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি ২৭ প্রকল্প
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় সেচ সমস্যার সমাধানে অভ্যন্তরীণ ৮৬ কিলোমিটার খাল পুনর্খননের জন্য পাঁচ বছর আগে নেওয়া ২৭টি প্রকল্প এখনো আলোর মুখ দেখেনি। এতে প্রতি মৌসুমে বোরো আবাদের জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০০৭ সালে সেচ সমস্যা সমাধানের জন্য উপজেলা পরিষদে আবেদন করা হয়। ওই বছর কৃষি কর্মকর্তারা উপজেলার অভ্যন্তরীণ ৮৬ কিলোমিটার খাল পুনর্খননের জন্য ২৭টি প্রকল্পের প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠান। প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়েছিল, খালগুলোতে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে না পারলে আগৈলঝাড়া উপজেলায় কৃষকদের সেচ সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে না। এতে অদূর ভবিষ্যতে বোরো আবাদ ও খাদ্য উত্পাদন কমে যাবে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কৃষি কার্যালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, প্রকল্পের প্রস্তাবগুলো মন্ত্রণালয়ে পড়ে রয়েছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালে বোরো আবাদযোগ্য জমি ছিল ১১ হাজার ৪২৮ হেক্টর। আর চলতি বছর ১০ হাজার ৫১৮ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সেচ সমস্যার কারণে পাঁচ বছরে বোরো চাষের অধীন ৯১০ হেক্টর জমি কমে গেছে। খাল পুনর্খনন না করায় চলতি বছর উপজেলার গৈলা, বাকাল, রত্নপুর ও রাজিহার ইউনিয়নে প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ ব্যাহত হচ্ছে।
আগৈলঝাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. তাজুল ইসলাম জানান, দীর্ঘদিনেও প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। গত মাসে উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় বিষয়টি উত্থাপন করা হয়েছিল। জরুরি ভিত্তিতে প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জন্য তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছেন।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন সংস্থা—বিএডিসির বরিশাল কার্যালয়ের উচ্চতর উপসহকারী প্রকৌশলী মতি লাল রায় জানান, মন্ত্রণালয় অর্থ বরাদ্দ না করায় পাঁচ বছরেও খাল পুনর্খননের প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালে বোরো আবাদযোগ্য জমি ছিল ১১ হাজার ৪২৮ হেক্টর। আর চলতি বছর ১০ হাজার ৫১৮ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সেচ সমস্যার কারণে পাঁচ বছরে বোরো চাষের অধীন ৯১০ হেক্টর জমি কমে গেছে। খাল পুনর্খনন না করায় চলতি বছর উপজেলার গৈলা, বাকাল, রত্নপুর ও রাজিহার ইউনিয়নে প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ ব্যাহত হচ্ছে।
আগৈলঝাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. তাজুল ইসলাম জানান, দীর্ঘদিনেও প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। গত মাসে উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় বিষয়টি উত্থাপন করা হয়েছিল। জরুরি ভিত্তিতে প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জন্য তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছেন।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন সংস্থা—বিএডিসির বরিশাল কার্যালয়ের উচ্চতর উপসহকারী প্রকৌশলী মতি লাল রায় জানান, মন্ত্রণালয় অর্থ বরাদ্দ না করায় পাঁচ বছরেও খাল পুনর্খননের প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।
No comments