মাঠে নামানো হয়েছে কিলার গ্রুপ
রাজধানীর দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী পুলিশ হেফাজত থেকে হঠাৎ লাপাত্তা! ফাঁসি ও যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এই দুই আসামি কোথায় তা সংশ্লিষ্ট কারা কর্তৃপক্ষও জানাতে পারেনি।
রাজধানীর শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং ৮৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার একটি হত্যা মামলায় ফাঁসির আসামি শহীদ এবং যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী তনাই মোলস্নার কোন খোঁজ জানাতে পারেনি পুলিশ। এদিকে অভিযোগ উঠেছে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির এ্যাসাইনমেন্ট বাসত্মবায়নে মাঠে নেমেছে ভয়ঙ্কর কিলার গ্রম্নপ। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য পরিকল্পিতভাবে ভাড়াটে খুনীদের মাধ্যমে সংঘটন করা হচ্ছে একের পর এক অপরাধ। দেশের কারাগারে বসে কোন কোন ৰেত্রে পার্শ্ববর্তী দেশে লুকিয়ে থেকে চারদলীয় জোট সমর্থিত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের গ্রম্নপটি রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে কলকাঠি নাড়ছে। একাধিক গোয়েন্দা সূত্রমতে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির মাধ্যমে সরকারের ভিত নড়িয়ে দিতে কিলার গ্রম্নপের সদস্যদের কোটি কোটি টাকা ও নানা সুযোগ-সুবিধার প্রলোভন দেখিয়ে মাঠে নামানো হয়েছে।সিআইডির একটি সূত্রের দাবি ভারতে সম্প্রতি আটক হয়েছে শীর্ষ সন্ত্রাসী ডাকাত শহীদ। আহসানউলস্নাহ মাস্টার হত্যা মামলার অন্যতম আসামি দিপু ও এর আগে কলকাতায় গ্রেফতার হারেসকে শীঘ্রই দেশে ফিরিয়ে আনতে প্রক্রিয়া চলছে। অন্যদেরকেও ফিরিয়ে আনা হতে পারে_ এমন আশঙ্কায় পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসীদের অনেকেই আত্মগোপনে চলে গেছে।
রাজধানীর ৮৩ নন্বর ওয়ার্ড বিএনপির কমিশনার শহীদ এবং তনাই মোলস্না, দু'জনেই কাশিমপুর-১ কারাগারে বন্দী ছিল। আইনজীবী হাবিবুর রহমান ম-ল হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতে কমিশনার শহীদের ফাঁসি এবং তার সহযোগী এবং দীর্ঘদিনের বন্ধু তনাই মোলস্নার যাবজ্জীবন সাজা হয়। আসামিপৰ উচ্চ আদালতে আপীল করায় তা শুনানির অপেৰায় ছিল। কিন্তু এর মধ্যেই কবেই বা শুনানি হলো এবং কনডেম সেলে থাকা দুর্ধর্ষ শহীদ কমিশনার কবেই বা জামিন পেল_ এ সম্পর্কে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারা কর্তৃপৰ কিছু জানাতে পারেনি। কেন্দ্রীয় কারাগারের উর্ধতন মহল এই দু'জন কাশিমপুর কারাগারে থাকায় তারা কিছু জানাতে পারছে না বলে জানিয়েছে। তবে, তারা যে কোন কারাগারে নেই এ বিষয়টি উর্ধতন মহল থেকে জনকণ্ঠের কাছে স্বীকার করা হয়েছে! একটি গোয়েন্দা সূত্রের মতে, জামিনের পর তারা বিদেশে চলে গিয়ে থাকতে পারে। এ ছাড়া কাশিমপুর-২ কারাগারে অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী সুইডেন আসলাম এবং আরমান কারাবন্দী রয়েছে। আর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ১০ নং সেলে বন্দী তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী এক সময়ে মোহাম্মদপুর ছাত্রদলের সভাপতি পিচ্চি হেলাল। এরাই এখন আন্ডারওয়ার্ল্ড কিলিংয়ের নাটের গুরম্ন বলে জানা গেছে। এদের সবার সঙ্গে যোগাযোগ রৰাকারী তারেক জিয়ার বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন রয়েছে নারায়ণগঞ্জ কারাগারে। প্রায় সকল মামলাতেই তার জামিন হওয়ায় ছাড়া পাবার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বলে জানা গেছে।
মাসে ৭/৮টি মামলার হাজিরা থাকায় আদালতে গিয়ে সেখানকার কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে পিচ্চি হেলাল আদালত প্রাঙ্গণে রাজার হালে চলাচল করে এবং বিভিন্ন কিলিংয়ের কন্ট্রাক্ট নেয় বলে গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য রয়েছে। এমনকি রবিবার তার একটি মামলায় হাজিরা দিতে কোর্টে যেতে হয় বলে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে জানা গেছে। হাজী আহাম্মদ কমিশনার এবং বাবুবাজারের চাল ব্যবসায়ী আফিল উদ্দিনকে হত্যা করে প্রায় ৩০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের আগে পিচ্চি হেলালের সন্ত্রাসীদের হুমকিতে বাবুবাজার এবং চানখারপুল ও নয়াবাজার এলাকার একাধিক ব্যবসায়ী সংশিস্নষ্ট থানায় জিডি করে।
একটি গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে আন্ডারওয়ার্ল্ডে নতুন মেরম্নকরণের মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির এ্যাসাইনমেন্ট বাসত্মবায়নে মাঠে নেমেছে ভয়ঙ্কর কিলার গ্রম্নপ। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ফারম্নককে হত্যা এবং অনত্মত ৪ জনের রগ কাটার মধ্য দিয়ে জামায়াত শিবিরের মাধ্যমে যে প্রতিহিংসার রাজনীতি শুরম্ন হয়েছে, তারই ধারাবাহিকতায় চারদলীয় জোট সমর্থিত আন্ডারওয়ার্ল্ড কিলার গ্রম্নপ শুরম্ন করেছে গুপ্ত হত্যা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মহিউদ্দিন হত্যা কিংবা ঢাকার মানিকদীতে ছাত্রলীগ নেতা এ বি এম ফারম্নক হত্যার ঘটনা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। যুবদল নেতা আহাম্মদ হোসেন কিংবা বাবুবাজারের চাল ব্যবসায়ী আফিল উদ্দীনকে ছিনতাই করতে গিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটানোর পেছনেও জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করাই মূল উদ্দেশ্য ।
'৭৩ পরবতর্ী সময়ের আদলে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নিয়ে যাবার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার পেছনে আদালত কতৃর্ক ৫ম সংশোধনী বাতিল করায় জামায়াতের ধর্মভিত্তিক রাজনীতির নিষিদ্ধকরণ এবং যুদ্ধপরাধের বিচার সংঘটন প্রক্রিয়াটিই আপাত মুখ্য বলে দৃশ্যমান হচ্ছে। বিএনপির রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টার সঙ্গে যোগ হয়েছে জামায়াত শিবিরের অসত্মিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াই।
উলেস্নখ্য, জঙ্গী কানেকশনের জন্য কারাগারে আটক সাবেক চারদলীয় জোট সরকারের উপমন্ত্রীর ভাই এবং বর্তমান ছাত্রদলের শীর্ষ নেতার ক্যাম্পাসে আসার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিতভাবে ছাত্রদল তাদের অভ্যনত্মরীণ কোন্দলের মাধ্যমে ক্যাম্পাসকে উত্তপ্ত করে ছাত্রলীগের ঘাড়ে দোষ চাপানোর চেষ্টা করে। ছাত্রদলের অভ্যনত্মরীণ গ্রম্নপিংকে কেন্দ্র করেই হঠাৎ সহিংস হয়ে উঠেছিল শানত্ম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর থেকেই লাশের জন্য মরিয়া ছিল বিরোধীপৰ। এ কাজে তাদের লালবাগের বিএনপির সাবেক সাংসদ এবং সাবেক ছাত্রদলের শীর্ষ নেতার অনুজও সক্রিয় ভুমিকা পালন করেছে বলে পত্রিকায় তথ্য বেরিয়েছে। উদ্দেশ্যই ছিল ঢাবি ক্যাম্পাস থেকে শিৰাঙ্গনের পরিবেশ উত্তপ্ত করে দেশের আইনশৃঙ্খলার অবনতির চেষ্টা শুরম্ন করা। ছাত্রলীগের গ্রম্নপিংকে উস্কে দিয়ে এমনকি কনভার্টেড ছাত্রলীগ কমর্ীরা এ কাজে তাদের সহায়তাও করে। প্রাথমিকভাবে ক্যাম্পাস উত্তপ্ত করায় ছাত্রদলের আড়ালে বিএনপির সফলতা আসার পর দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিও মনোযোগী হয় তারা। যাতে তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করে জামায়াত শিবির চক্র।
ভাড়াটে খুনীরাই রাজধানীতে সম্প্রতিককালের একাধিক খুনের সঙ্গে জড়িত। যাদের নিয়ন্ত্রক কারাগারের ১০ সেল এবং কনডেম সেলে অবস্থানকারী শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং ভারতে অবস্থানকারী ডাকাত শহীদ। দেশের বাইরে অবস্থানকারী শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন, মোলস্না মাসুদ, ইমাম হোসেন এবং হান্নানরাও এসব প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। কেবল শীর্ষ সন্ত্রাসী জয় এবং শাহাদাতের অবস্থান কোন্দিকে তা এখনও স্পষ্ট নয় বলে সিআইডির একটি সুত্রে জানানো হয়েছে। তবে, বসে নেই এই দুই শীর্ষ সন্ত্রাসীর কিশোর এবং তরম্নণদের নিয়ে গড়া কিলিং স্কোয়াডের সদস্যরা। তাদের ইঙ্গিতে বা নগদ অর্থের বিনিময়ে ভাড়ায় এদের কিলিং স্কোয়াডের অনেক সদস্যই এখন অন্যত্র কাজ করছে বলেও তথ্য মিলেছে। আগা শামীম এবং আমিন রসুল সাগর ওরফে টোকাই সাগর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছে। কবে সিআইডির এডিশনাল পুলিশ সুপার এবং ভারত থেকে ইতোপূর্বে কয়েক আসামি ধরে আনা সিআইডির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুলস্নাহ আরেফ রবিবার জনকণ্ঠকে বলেন, ডাকাত শহীদকে সম্প্রতি কলকাতায় গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে হারেস এবং আহসানউলস্নাহ মাস্টার হত্যা মামলার আসামি দিপুকে কলকাতায় গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাদের শীঘ্রই ফিরিয়ে আনার জন্য প্রক্রিয়া চলছে বলেও দাবি করেন তিনি।
৭০ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার এবং মহানগর (দৰিণ) যুবদলের সভাপতি আহাম্মদ হোসেনকে (৫০) হত্যা করেছে ভাড়াটে কিলার গ্রম্নপ। ঢাকায় মহানগর দায়রা জজের আদালত এলাকার সন্ত্রাসী গ্রম্নপ এবং ডাকাত শহীদের 'বি' টিম বলে পরিচিত বাবু ওরফে টাক বাবুকে খুঁজছে পুলিশ। হত্যাকা-টি ভাড়াটে খুনীর মাধ্যমে সাবেক যুবদল নেতা সাগীর আহমেদ হত্যাকা-ের আদলে অভ্যনত্মরীণ কোন্দলের পরিণতি কি না সেদিকে এগিয়ে চলেছে পুলিশী তদনত্ম। বাবুবাজারে একই দিন দুপুরে চাল ব্যবসায়ী আফিল উদ্দিনকে গুলি করে হত্যা করে ২৫/৩০ লাখ টাকার ব্যাগ ছিনতাইয়ের অভিযোগে এই বাবু গ্রম্নপের সঙ্গে সক্রিয় শাহীন সম্প্রতি পুলিশের হাতে ধরা পড়ায় তাকে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। এর আগে রবিবার সদরঘাটের বাদামতলীতে এক ফল ব্যবসায়ী সাখাওয়াত হোসেনের ১৬ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনাতেও ডাকাত শহীদের লোকজন যুক্ত বলে অভিযোগ রয়েছে। ভারতে লুকিয়ে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং ব্যবসা পেতে বসা লাখ লাখ টাকা রোজগারকারী মোলস্না মাসুদ এবং মুসলমান হয়ে যাওয়া সুব্রত বাইন এবং লালবাগের বিএনপির সাবেক সাংসদের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত কারাগারে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলাল রাজধানীতে গুপ্ত হত্যার একাধিক এ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করেছে বলে গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য রয়েছে।
২০০১ সালে বিগত চারদলীয় জোট সরকার ঘটা করে ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর নামের তালিকা প্রকাশ করে এদের ধরিয়ে দিতে ১৫ লাখ টাকার পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, নাগালের মধ্যে থাকলেও বিশেষ কারণে এদের সে সময় গ্রেফতার না করে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। এদের অধিকাংশই তখন পাশর্্ববতর্ী দেশে পালিয়ে গিয়ে আসত্মানা গেড়ে বসে। বিভিন্ন সময় দেশে আসা-যাওয়ার মাধ্যমেই এরা গড়ে তোলে বিশাল নেটওয়ার্ক। সেখান থেকেই নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা হতো রাজধানীর আন্ডারওয়ার্ল্ড। দেশের বাইরে বসেই মোবাইলে চাঁদা দাবি করা, হুমকি দেয়া এমনকি হত্যাকা-ও সম্পন্ন হতো এদের ইশারাতে। পুলিশের খাতায় ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম হলেও এদের মধ্যে বর্তমানে ১০ জন পলাতক অবস্থায় আশপাশের দেশে অবস্থান করে তাদের স্থানীয় নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে। যার মধ্যে রয়েছে সুব্রত বাইন, মোলস্না মাসুদ, কামরম্নল হাসান হান্নান, আমিন রসুল সাগর ওরফে টোকাই সাগর, তানভীরম্নল ইসলাম জয়, হারিস আহমেদ হারেস, ইমাম হোসেন, জব্বার মুন্না, আগা শামীম ও প্রকাশ বিশ্বাস। বাকিদের মধ্যে পিচ্চি হান্নান র্যাবের ক্রস ফায়ারে, আলাউদ্দিন গণপিটুনিতে এবং কালা জাহাঙ্গীর অজ্ঞাত কারণে নিহত হয়েছে বলে তথ্য রয়েছে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শেষ সময়ে কারাগার থেকে ছাড়া পাওয়া লিয়াকত হোসেনের অদ্যাবধি কোন হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। এদের ৯ জন কারাগারে রয়েছে। ২০০২ সাল থেকে কারগারে রয়েছে শীর্ষ সন্ত্রাসী কামাল পাশা, খোরশেদ আলম ওরফে রাশু, টিটন, ফ্রিডম সোহেল এবং কিলার আব্বাস, আরমান, মসিউর রহমান কচি এবং পিচ্চি হেলাল। শাহাদাত, ডাকাত শহীদ কিংবা প্রকাশের ভাই বিকাশও ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী হলেও চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার সুবাদে শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকা থেকে বাদ পড়ে।
বর্তমান সরকার ৰমতায় আসার পর ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্কের কারণে ভারতে পলাতক সন্ত্রাসীদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের সম্মুখীন করা হতে পারে বলে এরা দীর্ঘদিন আতঙ্কিত ছিল। এ ব্যাপারে শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় ভারত সরকারের কাছে একটি তালিকা হসত্মানত্মরের কথাও শোনা যায়। এরই প্রেৰিতে ডাকাত শহীদ, হারেস এবং দিপুকে দেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে বলে জানা গেছে। অন্যরা বিভিন্ন জায়গায় পলাতক থাকায় তাদেরকেও খোঁজা হচ্ছে বলে সিআইডির একটি সূত্রে দাবি করা হয়েছে।
No comments