ফারুককে পেটানোয় ডিসি হারুনকে পদকঃ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবদিন ফারুককে
রাজপথে পেটানোতেই লালবাগের বর্তমান উপকমিশনার (ডিসি) হারুন অর রশীদকে
এবারের পুলিশ পদকে ভূষিত করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর।
তিনি
বলেন, “ওই দিন পুলিশের ওপর নির্দেশ ছিল রাজপথে কোনো ধরনের জনসমাবেশ যেন
করতে দেওয়া না হয়। কারণ তারা জনসমাবেশের নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছিল।”
ডিসি হারুন সেসময় তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার ছিলেন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “সেদিন তিনি স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে নিজের জীবন বাজি রেখে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবদিন ফারুকের নেতৃত্বে রাজপথের বিশৃঙ্খলা রুখে ছিলেন।”
চিফ হুইপ ফারুককে পেটানোর ঘটনা ২০১১ সালের, ২০১৩ সালের পুলিশ পদক দেওয়া হলো কেন—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “২০১২ সালেও তার অনেক উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম রয়েছে।”
মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে রাজধানীর রাজারবাগ টেলিকম ভবন মিলনায়তনে উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার, ডিএমপি কমিশনার বেনজির আহমেদ প্রমুখ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল সমাজের প্রতি কটাক্ষ করে বলেন, “সুশীল সমাজের কিছু নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে হকার উচ্ছেদের জন্য চাপ দিলেও আমি রাজি হইনি। কারণ বাংলায় একটা প্রবাদ বাক্য রয়েছে, ভাত দেওয়ার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই।”
সুশীল সমাজের সদস্যদের ইঙ্গিত করে তিনি আরও বলেন, “তারা নিজেদের স্বার্থ দেখেন, গরিবের দিকে খেয়াল রাখেন না। পুলিশ মানবিক দিক বিবেচনা করে হকারদের উচ্ছেদ না করে মহানুভবতার পরিচয় দিয়েছে। পুলিশ জনগণের কল্যাণে কাজ করছে।”
তিনি বলেন, “ইট ভাটায় ইট পোড়ানো বন্ধ করে পরিবেশ রক্ষা করা যাবেনা। ইট পোড়ানোর সঙ্গে দেশের উন্নয়ন জড়িত। তবে দেখতে হবে ইট পোড়ানো যেন পরিবেশবান্ধব হয়।”
বাংলাদেশের সংবিধান বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সংবিধান উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমাদের মানবাধিকারের বিষয় এতো বিস্তৃত যে অন্য কোনো দেশে মানবাধিকার নিয়ে এতো বিস্তৃত নেই। আর এ সংবিধানে পুলিশকে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার রক্ষা করতে বলা হয়েছে। পুলিশ তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছে।”
ডিসি হারুন সেসময় তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার ছিলেন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “সেদিন তিনি স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে নিজের জীবন বাজি রেখে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবদিন ফারুকের নেতৃত্বে রাজপথের বিশৃঙ্খলা রুখে ছিলেন।”
চিফ হুইপ ফারুককে পেটানোর ঘটনা ২০১১ সালের, ২০১৩ সালের পুলিশ পদক দেওয়া হলো কেন—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “২০১২ সালেও তার অনেক উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম রয়েছে।”
মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে রাজধানীর রাজারবাগ টেলিকম ভবন মিলনায়তনে উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার, ডিএমপি কমিশনার বেনজির আহমেদ প্রমুখ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল সমাজের প্রতি কটাক্ষ করে বলেন, “সুশীল সমাজের কিছু নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে হকার উচ্ছেদের জন্য চাপ দিলেও আমি রাজি হইনি। কারণ বাংলায় একটা প্রবাদ বাক্য রয়েছে, ভাত দেওয়ার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই।”
সুশীল সমাজের সদস্যদের ইঙ্গিত করে তিনি আরও বলেন, “তারা নিজেদের স্বার্থ দেখেন, গরিবের দিকে খেয়াল রাখেন না। পুলিশ মানবিক দিক বিবেচনা করে হকারদের উচ্ছেদ না করে মহানুভবতার পরিচয় দিয়েছে। পুলিশ জনগণের কল্যাণে কাজ করছে।”
তিনি বলেন, “ইট ভাটায় ইট পোড়ানো বন্ধ করে পরিবেশ রক্ষা করা যাবেনা। ইট পোড়ানোর সঙ্গে দেশের উন্নয়ন জড়িত। তবে দেখতে হবে ইট পোড়ানো যেন পরিবেশবান্ধব হয়।”
বাংলাদেশের সংবিধান বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সংবিধান উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমাদের মানবাধিকারের বিষয় এতো বিস্তৃত যে অন্য কোনো দেশে মানবাধিকার নিয়ে এতো বিস্তৃত নেই। আর এ সংবিধানে পুলিশকে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার রক্ষা করতে বলা হয়েছে। পুলিশ তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছে।”
No comments