তাইওয়ানে শিশুজন্ম বাড়াতে বহু কোটি ডলারের প্রণোদনা
ক্রমেই কমে যাওয়া শিশু জন্মহার বাড়াতে বছরে ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার (তিন হাজার ৮০০ কোটি তাইওয়ান ডলার) প্রণোদনা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে তাইওয়ান। বিশ্বের অন্যতম কম শিশু জন্মহারের এ দেশটি ২০১২ সাল থেকে নতুন এ বিলাসী প্রণোদনা-পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চায়।
বর্তমানে কাউন্সিল ফর ইকোনমিক প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পরিকল্পনাটি খতিয়ে দেখছে। তাইওয়ানের ইকোনমিক ডেইলি নিউজ গতকাল মঙ্গলবার এ কথা জানায়।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রত্যেক নবজাতকের জন্য বাবা-মাকে মাসে নূ্যনতম তিন হাজার তাইওয়ানি ডলার দেবে সরকার। শিশুর বয়স দুই বছর না হওয়া পর্যন্ত মাসিক এ প্রণোদনা অব্যাহত থাকবে। এর পর শিশুর দুই থেকে ছয় বছর বয়স পর্যন্ত তার পড়ালেখার খরচবাবদ বার্ষিক ৩০ হাজার তাইওয়ানি ডলার বৃত্তি দেওয়া হবে।
সরকার আশা করছে, প্রণোদনার মাধ্যমে দম্পতিদের সন্তান নিতে উদ্বুদ্ধ করা সম্ভব হবে। চীনা রাশিচক্র অনুযায়ী ২০১২ সাল হবে ড্রাগন বৎসর, যা সবচেয়ে শুভ বলে মনে করা হয়। তাই সে সময় দম্পতিরা বেশি বাচ্চা নিতে আগ্রহী হবে বলে সরকার মনে করে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছর অনেক কম শিশুর জন্ম হয়েছে। ২০১০ সাল বাঘ বৎসর হওয়ার কারণে সন্তান রাগী হতে পারে_এ আশঙ্কায় অনেক দম্পতিই সন্তান নেয়নি।
পূর্ব এশিয়ার এই দ্বীপ রাষ্ট্রটিতে এমনিতেই শিশু জন্মহার বেশ কম। ২০০৯ সালে প্রতিজন নারীর শিশু জন্মদানের সংখ্যা এক দশমিক শূন্য তিনে নেমে আসে। দেশটিতে জনসংখ্যা স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রতিজন নারীর গড়ে শিশু জন্ম দেওয়া উচিত দুই দশমিক এক। রাজধানী তাইপেতে শিশু জন্মহার সারা দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম।
এ অবস্থায় দেশটির জনশক্তি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে সামাজিক ও অর্থনৈতিক নানা সংকট দেখা দেবে। সূত্র : এএফপি।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রত্যেক নবজাতকের জন্য বাবা-মাকে মাসে নূ্যনতম তিন হাজার তাইওয়ানি ডলার দেবে সরকার। শিশুর বয়স দুই বছর না হওয়া পর্যন্ত মাসিক এ প্রণোদনা অব্যাহত থাকবে। এর পর শিশুর দুই থেকে ছয় বছর বয়স পর্যন্ত তার পড়ালেখার খরচবাবদ বার্ষিক ৩০ হাজার তাইওয়ানি ডলার বৃত্তি দেওয়া হবে।
সরকার আশা করছে, প্রণোদনার মাধ্যমে দম্পতিদের সন্তান নিতে উদ্বুদ্ধ করা সম্ভব হবে। চীনা রাশিচক্র অনুযায়ী ২০১২ সাল হবে ড্রাগন বৎসর, যা সবচেয়ে শুভ বলে মনে করা হয়। তাই সে সময় দম্পতিরা বেশি বাচ্চা নিতে আগ্রহী হবে বলে সরকার মনে করে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছর অনেক কম শিশুর জন্ম হয়েছে। ২০১০ সাল বাঘ বৎসর হওয়ার কারণে সন্তান রাগী হতে পারে_এ আশঙ্কায় অনেক দম্পতিই সন্তান নেয়নি।
পূর্ব এশিয়ার এই দ্বীপ রাষ্ট্রটিতে এমনিতেই শিশু জন্মহার বেশ কম। ২০০৯ সালে প্রতিজন নারীর শিশু জন্মদানের সংখ্যা এক দশমিক শূন্য তিনে নেমে আসে। দেশটিতে জনসংখ্যা স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রতিজন নারীর গড়ে শিশু জন্ম দেওয়া উচিত দুই দশমিক এক। রাজধানী তাইপেতে শিশু জন্মহার সারা দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম।
এ অবস্থায় দেশটির জনশক্তি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে সামাজিক ও অর্থনৈতিক নানা সংকট দেখা দেবে। সূত্র : এএফপি।
No comments