বিসিবির সংশোধিত গঠনতন্ত্র- হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের দেওয়া বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সংশোধিত গঠনতন্ত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে।
আজ সোমবার সকালে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পক্ষে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি করা হয়।
আজ দুপুরে চেম্বার বিচারপতির আদালতে এ আবেদনটি শুনানির জন্য দাখিল করা হবে বলে প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একরামুল হক।
গতকাল বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আবদুর রব সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বাংলাদেশ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের দেওয়া বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সংশোধিত গঠনতন্ত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন। হাইকোর্টের দেওয়া ওই রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে আজ আবেদন করা হয়েছে।
২০১২ সালে বিসিবির গঠনতন্ত্রে দুবার সংশোধনী আনা হয়। প্রথম সংশোধনীটি আনার পর বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন ছাড়াই গত ২৯ নভেম্বর গঠনতন্ত্রে দ্বিতীয়বারের মতো সংশোধনী আনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। দ্বিতীয় সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিসিবির সাবেক পরিচালক স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন এবং জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক পরিষদের সভাপতি ইউসুফ জামিল গত ডিসেম্বরে রিট আবেদন করেন। প্রাথমিক শুনানির পর গত ১৩ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল জারি করেন। একই সঙ্গে সংশোধিত গঠনতন্ত্রের ওপর স্থগিতাদেশও দেওয়া হয়। রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে গতকাল রায় দেন আদালত।
গতকাল রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহবুব শফিক ও কে এম হাফিজুল আলম। ক্রীড়া পরিষদের পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একরামুল হক। বিসিবির পক্ষে আইনজীবী ছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস ও মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী।
সংশোধিত গঠনতন্ত্রে তিন শ্রেণীতে ক্রিকেটারদের সরাসরি বিসিবির কাউন্সিলর হওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। সভাপতি মনোনীত সাবেক ক্রিকেটার থাকবেন পাঁচজন, এনএসসি মনোনীত ১০ জন ও ক্রিকেটারদের সংগঠন কোয়াব মনোনীত একজন সাবেক ক্রিকেটার বিসিবির কাউন্সিলর হতে পারবেন।
আইনজীবী হাফিজুল আলম গতকাল প্রথম আলোকে জানান, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আনা ওই সংশোধিত গঠনতন্ত্র অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। পর্যবেক্ষণে বলেছেন, ক্রিকেট বোর্ডের গঠনতন্ত্রে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সংশোধনী আনতে পারে না। ফলে ২০১২ সালের সংশোধিত ওই গঠনতন্ত্র বাতিল ও অকার্যকর হয়ে গেছে। ২০০৮ সালের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এখন বিসিবি পরিচালিত হতে বাধা নেই।
আজ দুপুরে চেম্বার বিচারপতির আদালতে এ আবেদনটি শুনানির জন্য দাখিল করা হবে বলে প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একরামুল হক।
গতকাল বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আবদুর রব সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বাংলাদেশ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের দেওয়া বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সংশোধিত গঠনতন্ত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন। হাইকোর্টের দেওয়া ওই রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে আজ আবেদন করা হয়েছে।
২০১২ সালে বিসিবির গঠনতন্ত্রে দুবার সংশোধনী আনা হয়। প্রথম সংশোধনীটি আনার পর বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন ছাড়াই গত ২৯ নভেম্বর গঠনতন্ত্রে দ্বিতীয়বারের মতো সংশোধনী আনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। দ্বিতীয় সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিসিবির সাবেক পরিচালক স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন এবং জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক পরিষদের সভাপতি ইউসুফ জামিল গত ডিসেম্বরে রিট আবেদন করেন। প্রাথমিক শুনানির পর গত ১৩ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল জারি করেন। একই সঙ্গে সংশোধিত গঠনতন্ত্রের ওপর স্থগিতাদেশও দেওয়া হয়। রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে গতকাল রায় দেন আদালত।
গতকাল রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহবুব শফিক ও কে এম হাফিজুল আলম। ক্রীড়া পরিষদের পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একরামুল হক। বিসিবির পক্ষে আইনজীবী ছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস ও মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী।
সংশোধিত গঠনতন্ত্রে তিন শ্রেণীতে ক্রিকেটারদের সরাসরি বিসিবির কাউন্সিলর হওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। সভাপতি মনোনীত সাবেক ক্রিকেটার থাকবেন পাঁচজন, এনএসসি মনোনীত ১০ জন ও ক্রিকেটারদের সংগঠন কোয়াব মনোনীত একজন সাবেক ক্রিকেটার বিসিবির কাউন্সিলর হতে পারবেন।
আইনজীবী হাফিজুল আলম গতকাল প্রথম আলোকে জানান, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আনা ওই সংশোধিত গঠনতন্ত্র অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। পর্যবেক্ষণে বলেছেন, ক্রিকেট বোর্ডের গঠনতন্ত্রে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সংশোধনী আনতে পারে না। ফলে ২০১২ সালের সংশোধিত ওই গঠনতন্ত্র বাতিল ও অকার্যকর হয়ে গেছে। ২০০৮ সালের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এখন বিসিবি পরিচালিত হতে বাধা নেই।
No comments