সচিবালয়ের আশেপাশে শিবিরের হামলা
রাজধানীতে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছে শিবির।
সোমবার সকালে হঠাৎ করেই দৈনিক বাংলা মোড়, মতিঝিল, গুলিস্তান ও সচিবালয়
এলাকায় এ তাণ্ডব চালায় তারা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতেই হামলা
চালায় সচিবালয়ে।
এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিবিরকর্মীদের দফায়
দফায় সংঘর্ষ হয়। পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ছোঁড়ে শিবিরকর্মীরা। বিস্ফোরণ ঘটায়
প্রায় অর্ধশত ককটেলের। ব্যাপক ভাঙচুর চালায় গাড়িতে। তাদের সামলাতে লাঠিচার্জ ছাড়াও ফাঁকা গুলি ছুঁড়তে হয় পুলিশকে।
এ
ঘটনায় মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হায়াতুজ্জামান ও সেকেন্ড
অফিসার সাজ্জাদ হোসেনসহ ১৫ পুলিশ সদস্য আহত হন। তাদের রাজারবাগ কেন্দ্রীয়
পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপরদিকে এক শিবির কর্মীর আহত হওয়ার খবর
পাওয়া গেছে।
দৈনিকবাংলা এলাকায় শিবির কর্মীরা মিছিলের জন্য জড়ো হতে শুরু করলে সকাল পৌনে দশটার দিকে তাদের বাধা দেয় সাদা পোশাকের পুলিশ। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শিবিরকর্মীরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। ছুঁড়তে শুরু করে ইটপাটকেল।
জবাবে পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করলে ২৫ থেকে ৩০টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় শিবিরকর্মীরা। রাস্তার যানবাহনেও ব্যাপক ভাঙচুর চালায়।
মতিঝিল জোনের এডিসি মেহেদী হাসান বাংলানিউজকে শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের খবর নিশ্চিত করেন।
আরা শিবিরকর্মীরা জানান, তাদের প্রচার সম্পাদক ইয়াহহিয়াকে আটকে ডিবি কার্যালয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে অভিযোগে মিছিল করার চেষ্টা করেন তারা। কিন্তু পুলিশ তাদের মিছিলে বাধা দেয়।
এ ঘটনা জেরে সকাল সোয়া দশটার পর জিরো পয়েন্ট এলাকায় শিবিরকর্মীরা হঠাৎ করেই পুলিশের ওপর হামলা চালায়। তাদের একটি অংশ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। অপর অংশ পুলিশকে ধাওয়া দিয়ে সবিচালয়ের ভেতরে ঠেলে দেয়।
বস্তুত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে অংশ নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল ১০টা ৫ মিনিটে সচিবালয়ে প্রবেশের মিনিট পনেরোর মধ্যেই এ তাণ্ডব শুরু করে শিবির। এ সময় ব্যাপক গাড়ি ভাঙচুর ছাড়াও অন্তত ডজন দু’য়েক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। ভাঙচুর চালাতে চালাতে তারা চলে আসে সচিবালয়ের মূল গেট পর্যন্ত।
এ সময় আত্মরক্ষার্থে সচিবালয়ের ভেতরে চলে যায় পুলিশ। নিরাপত্তার জন্য মিনিট দশেকের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় সচিবালয়ের প্রধান ফটক।
পরে পুলিশ আরো সংগঠিত হয়ে পাল্টা ধাওয়া দেয়। ছোঁড়ে ফাঁকা গুলি। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে শিবিরকর্মীরা পালিয়ে যায়। তবে আহত হন বেশ ক’জন পুলিশ সদস্য। এসব এলাকায় এখন থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
দৈনিকবাংলা এলাকায় শিবির কর্মীরা মিছিলের জন্য জড়ো হতে শুরু করলে সকাল পৌনে দশটার দিকে তাদের বাধা দেয় সাদা পোশাকের পুলিশ। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শিবিরকর্মীরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। ছুঁড়তে শুরু করে ইটপাটকেল।
জবাবে পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করলে ২৫ থেকে ৩০টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় শিবিরকর্মীরা। রাস্তার যানবাহনেও ব্যাপক ভাঙচুর চালায়।
মতিঝিল জোনের এডিসি মেহেদী হাসান বাংলানিউজকে শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের খবর নিশ্চিত করেন।
আরা শিবিরকর্মীরা জানান, তাদের প্রচার সম্পাদক ইয়াহহিয়াকে আটকে ডিবি কার্যালয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে অভিযোগে মিছিল করার চেষ্টা করেন তারা। কিন্তু পুলিশ তাদের মিছিলে বাধা দেয়।
এ ঘটনা জেরে সকাল সোয়া দশটার পর জিরো পয়েন্ট এলাকায় শিবিরকর্মীরা হঠাৎ করেই পুলিশের ওপর হামলা চালায়। তাদের একটি অংশ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সামনের রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। অপর অংশ পুলিশকে ধাওয়া দিয়ে সবিচালয়ের ভেতরে ঠেলে দেয়।
বস্তুত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে অংশ নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল ১০টা ৫ মিনিটে সচিবালয়ে প্রবেশের মিনিট পনেরোর মধ্যেই এ তাণ্ডব শুরু করে শিবির। এ সময় ব্যাপক গাড়ি ভাঙচুর ছাড়াও অন্তত ডজন দু’য়েক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। ভাঙচুর চালাতে চালাতে তারা চলে আসে সচিবালয়ের মূল গেট পর্যন্ত।
এ সময় আত্মরক্ষার্থে সচিবালয়ের ভেতরে চলে যায় পুলিশ। নিরাপত্তার জন্য মিনিট দশেকের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় সচিবালয়ের প্রধান ফটক।
পরে পুলিশ আরো সংগঠিত হয়ে পাল্টা ধাওয়া দেয়। ছোঁড়ে ফাঁকা গুলি। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে শিবিরকর্মীরা পালিয়ে যায়। তবে আহত হন বেশ ক’জন পুলিশ সদস্য। এসব এলাকায় এখন থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
প্রতিবেদকঃ সাইদ আরমান, জাহাঙ্গীর সুমন ও ইসমাইল হোসেন
No comments