১১মাসে ২৫৪ অগ্নিকাণ্ডঃ মারাত্মক ঝুঁকিতে না’গঞ্জের শিল্প ও গার্মেন্টগুলো by তানভীর হোসেন
মারাত্মক অগ্নিঝুঁকিতে রয়েছে নারায়ণগঞ্জের গার্মেন্ট, শিল্প প্রতিষ্ঠান ও বহুতল ভবনগুলো। গত কয়েক বছরে নারায়ণগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেড়েই চলেছে। এ বছরের ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ জেলায় ছোট বড় মিলিয়ে ২৫৪টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
তবে সবচেয়ে বেশী ঝুঁকিতে রয়েছে সদর উপজেলার ফতুল্লা শিল্পাঞ্চল ও বিসিক শিল্প নগরী।
ফতুল্লায় ছোট বড় মিলিয়ে গার্মেন্ট প্রতিষ্ঠান রয়েছে প্রায় ৬০০। এখানে একটি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন নির্মাণের জন্য ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে আসলেও বিভিন্ন সরকারের মন্ত্রীরা নারায়ণগঞ্জে এসে বার বার শুধু আশ্বাসই দিয়ে গেছেন, এখনও যাচ্ছেন। কিন্তু অতি প্রয়োজনীয় দমকল স্টেশন অধরাই রয়ে গেছে ফতুল্লায়।
ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ, সরকারের উদাসীনতার কারণেই এখানে ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন হচ্ছে না। এ কারণে প্রায় সময়েই বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ডে তাদের ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি হচ্ছে। এতে করে অনেক সময়ে বিদেশি ক্রেতাদের দেওয়া অর্ডারের মালামাল সময়মত না শিপমেন্ট দেওয়া যায় না। ফলে অনেক ক্ষেত্রে নতুন অর্ডার আসে না।
না’গঞ্জ থেকে দমকল পৌঁছানোর আগেই ফতুল্লায় সব শেষ!
ব্যবসায়ীদের মতে, এখানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে নারায়ণগঞ্জ শহর থেকে ফায়ার সার্ভিসের টিম গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। তবে নারায়ণগঞ্জ শহর হতে ফতুল্লার এসব শিল্প অধ্যুষিত এলাকায় যানজট এড়িয়ে ঘটনাস্থলে যেতে যে সময় লাগে তাতে করে প্রায়ই আগুনে দমকল কর্মীদের গিয়ে করার মত কিছু আর থাকে না। কারণ, ততক্ষণে সব শেষ হয়ে যায়।
এদিকে, জেলার বিভিন্ন স্থানে অগ্নি নির্বাপনের আনুষঙ্গিক সামগ্রী ছাড়াই বহুতল বিল্ডিং ও শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে একে পর এক। জেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বহুতল ভবনের অনুমোদন দেয়ার সময়ে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিলেও ভবন ও শিল্প মালিকরা তাতে কর্ণপাত করছে না। নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস বিভাগেরও রয়েছে যন্ত্রপাতি সংকট।
নারায়ণগঞ্জ জেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত জেলায় ২৫৪টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে বড় আগুন ৩২টি, মাঝারি আগুন ৬১টি ও ছোট আগুন ১৬১টি। ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৪২কোটি টাকা হলেও উদ্ধারের পরিমাণ ২৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকার মালামাল। চলতি বছর নারায়ণগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানা গেছে।
নারায়ণগঞ্জে মণ্ডলপাড়া, হাজীগঞ্জ, বন্দর এবং দুইটি ভাসমান ফায়ার স্টেশনসহ মোট পাঁচটি ফায়ার স্টেশন রয়েছে। জনবল সর্বমোট ১২৯ জন। একটি স্থলপথের অ্যাম্বুলেন্স ও দুইটি ভাসমান অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। পানিবাহী গাড়ি ৪টি, টানাগাড়ি ৫টি ও পাম্প রয়েছে ৯টি।
তিনি আরও জানান, নারায়ণগঞ্জে ৭তলার উপরে ভবন নির্মাণ করতে হলে ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদন লাগে। বহুতল ভবনগুলোতে হাইড্রেন্ট পয়েন্ট রাখতে হয়। প্রতিটি তলায় ফায়ার এক্সটিংগুইসার, হ্যান্ড গ্লাভস, ফার্স্ট এইড বক্স থাকতে হয়। ফায়ার লিফট, ইমারজেন্সি এক্সিট থাকতে হবে।
সাইফুল ইসলাম আরও জানান, আইন অনুযায়ী প্রতিটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে ফায়ারের ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক। সেক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সিঁড়ি, ফায়ার ইক্যুইপমেন্ট রাখতে হয়। ভবন মালিকরা প্রথমে ফায়ারের ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করলে তারা বিভিন্ন ধরনের দিক নির্দেশনা দিয়ে দেন। তবে এরপর ভবন মালিকরা তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী শেষ ছাড়পত্র আর সংগ্রহ করেন না। নিয়ম না মানা শিল্প প্রতিষ্ঠানে এবছর অভিযান কম হওয়া সম্পর্কে তিনি জানান, জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয়ের অভাবে এ বছর ফায়ারের অভিযান অনেক কম হয়েছে। তবে তাদের অভিযান আবারও শুরু হচ্ছে বলে তিনি জানান।
তবে, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা শিল্পনগরীর বহুতল ভবন ও শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বাস্তবিকই রয়েছে সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে।
আমলাতান্ত্রিক জটিলতা
বাংলাদেশ হোসিয়ারি অ্যাসোসিয়েশনের সচিব সফদার হোসেন বাংলানিউজকে জানান, ফতুল্লার ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প নগরীতে (বিসিক) ৬ শতাধিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে আরো সহস্রাধিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান। দীর্ঘদিন ধরে ফতুল্লার শিল্পমালিকরা একটি ফায়ার স্টেশন স্থাপনের দাবি জানিয়ে আসলেও তা আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে আছে। এছাড়া জেলার অন্যান্য স্থানে বহুতল ভবনগুলোতে আগুন লাগলে তা নিয়ন্ত্রণে আনার মত সরঞ্জাম নেই জেলা ফায়ার সার্ভিস বিভাগের হাতে।
জাতীয় শ্রমিক লীগের শ্রমিক কল্যাণ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক এবং ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স এর সভাপতি কাউসার আহমেদ পলাশ বলেন, ফতুল্লার বিসিক শিল্পনগরীতে একটি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপনের প্রকল্প দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে রয়েছে। প্রকল্পটি শুরু হওয়ার কথা বারবার বলা হলেও তা হচ্ছে না।
তিনি এখানে একটি আধুনিক ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপনের জোর দাবি জানান।
কঠোর পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি বিকেএমইএ’র
গার্মেন্ট মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএ এর সভাপতি সেলিম ওসমান বাংলানিউজকে জানান, ফায়ারের ছাড়পত্র নেই এমন কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিককে বিকেএমইএ’র পক্ষ থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয় না। তিনি আরো জানান, বিসিকের ফায়ার স্টেশনটির কাজ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকে ধরার কথা।
যদি ওই সময়ের মধ্যে কাজ না শুরু হয় তাহলে তিনি কঠোর পদক্ষেপ নিবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন।
তবে জেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানান, ফতুল্লার বিসিক শিল্পনগরীতে ফায়ার স্টেশন স্থাপনের জন্য ভবন নির্মাণের টেন্ডার ইতিমধ্যে আহবান করা হয়েছে। এটি বর্তমানে গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান কার্যালয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। শিগগির কাজ শুরু হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ, সরকারের উদাসীনতার কারণেই এখানে ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন হচ্ছে না। এ কারণে প্রায় সময়েই বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ডে তাদের ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি হচ্ছে। এতে করে অনেক সময়ে বিদেশি ক্রেতাদের দেওয়া অর্ডারের মালামাল সময়মত না শিপমেন্ট দেওয়া যায় না। ফলে অনেক ক্ষেত্রে নতুন অর্ডার আসে না।
না’গঞ্জ থেকে দমকল পৌঁছানোর আগেই ফতুল্লায় সব শেষ!
ব্যবসায়ীদের মতে, এখানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে নারায়ণগঞ্জ শহর থেকে ফায়ার সার্ভিসের টিম গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। তবে নারায়ণগঞ্জ শহর হতে ফতুল্লার এসব শিল্প অধ্যুষিত এলাকায় যানজট এড়িয়ে ঘটনাস্থলে যেতে যে সময় লাগে তাতে করে প্রায়ই আগুনে দমকল কর্মীদের গিয়ে করার মত কিছু আর থাকে না। কারণ, ততক্ষণে সব শেষ হয়ে যায়।
এদিকে, জেলার বিভিন্ন স্থানে অগ্নি নির্বাপনের আনুষঙ্গিক সামগ্রী ছাড়াই বহুতল বিল্ডিং ও শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে একে পর এক। জেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বহুতল ভবনের অনুমোদন দেয়ার সময়ে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিলেও ভবন ও শিল্প মালিকরা তাতে কর্ণপাত করছে না। নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস বিভাগেরও রয়েছে যন্ত্রপাতি সংকট।
নারায়ণগঞ্জ জেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত জেলায় ২৫৪টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে বড় আগুন ৩২টি, মাঝারি আগুন ৬১টি ও ছোট আগুন ১৬১টি। ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৪২কোটি টাকা হলেও উদ্ধারের পরিমাণ ২৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকার মালামাল। চলতি বছর নারায়ণগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানা গেছে।
নারায়ণগঞ্জে মণ্ডলপাড়া, হাজীগঞ্জ, বন্দর এবং দুইটি ভাসমান ফায়ার স্টেশনসহ মোট পাঁচটি ফায়ার স্টেশন রয়েছে। জনবল সর্বমোট ১২৯ জন। একটি স্থলপথের অ্যাম্বুলেন্স ও দুইটি ভাসমান অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। পানিবাহী গাড়ি ৪টি, টানাগাড়ি ৫টি ও পাম্প রয়েছে ৯টি।
তিনি আরও জানান, নারায়ণগঞ্জে ৭তলার উপরে ভবন নির্মাণ করতে হলে ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদন লাগে। বহুতল ভবনগুলোতে হাইড্রেন্ট পয়েন্ট রাখতে হয়। প্রতিটি তলায় ফায়ার এক্সটিংগুইসার, হ্যান্ড গ্লাভস, ফার্স্ট এইড বক্স থাকতে হয়। ফায়ার লিফট, ইমারজেন্সি এক্সিট থাকতে হবে।
সাইফুল ইসলাম আরও জানান, আইন অনুযায়ী প্রতিটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে ফায়ারের ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক। সেক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সিঁড়ি, ফায়ার ইক্যুইপমেন্ট রাখতে হয়। ভবন মালিকরা প্রথমে ফায়ারের ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করলে তারা বিভিন্ন ধরনের দিক নির্দেশনা দিয়ে দেন। তবে এরপর ভবন মালিকরা তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী শেষ ছাড়পত্র আর সংগ্রহ করেন না। নিয়ম না মানা শিল্প প্রতিষ্ঠানে এবছর অভিযান কম হওয়া সম্পর্কে তিনি জানান, জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয়ের অভাবে এ বছর ফায়ারের অভিযান অনেক কম হয়েছে। তবে তাদের অভিযান আবারও শুরু হচ্ছে বলে তিনি জানান।
তবে, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা শিল্পনগরীর বহুতল ভবন ও শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বাস্তবিকই রয়েছে সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে।
আমলাতান্ত্রিক জটিলতা
বাংলাদেশ হোসিয়ারি অ্যাসোসিয়েশনের সচিব সফদার হোসেন বাংলানিউজকে জানান, ফতুল্লার ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প নগরীতে (বিসিক) ৬ শতাধিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে আরো সহস্রাধিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান। দীর্ঘদিন ধরে ফতুল্লার শিল্পমালিকরা একটি ফায়ার স্টেশন স্থাপনের দাবি জানিয়ে আসলেও তা আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে আছে। এছাড়া জেলার অন্যান্য স্থানে বহুতল ভবনগুলোতে আগুন লাগলে তা নিয়ন্ত্রণে আনার মত সরঞ্জাম নেই জেলা ফায়ার সার্ভিস বিভাগের হাতে।
জাতীয় শ্রমিক লীগের শ্রমিক কল্যাণ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক এবং ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স এর সভাপতি কাউসার আহমেদ পলাশ বলেন, ফতুল্লার বিসিক শিল্পনগরীতে একটি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপনের প্রকল্প দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে রয়েছে। প্রকল্পটি শুরু হওয়ার কথা বারবার বলা হলেও তা হচ্ছে না।
তিনি এখানে একটি আধুনিক ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপনের জোর দাবি জানান।
কঠোর পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি বিকেএমইএ’র
গার্মেন্ট মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএ এর সভাপতি সেলিম ওসমান বাংলানিউজকে জানান, ফায়ারের ছাড়পত্র নেই এমন কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিককে বিকেএমইএ’র পক্ষ থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয় না। তিনি আরো জানান, বিসিকের ফায়ার স্টেশনটির কাজ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকে ধরার কথা।
যদি ওই সময়ের মধ্যে কাজ না শুরু হয় তাহলে তিনি কঠোর পদক্ষেপ নিবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন।
তবে জেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানান, ফতুল্লার বিসিক শিল্পনগরীতে ফায়ার স্টেশন স্থাপনের জন্য ভবন নির্মাণের টেন্ডার ইতিমধ্যে আহবান করা হয়েছে। এটি বর্তমানে গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান কার্যালয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। শিগগির কাজ শুরু হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
No comments