অল্প স্বল্প গল্প
বারোতেই প্রেম! প্রেমের ব্যাপারে জেনিফার অ্যানিস্টনের অভিজ্ঞতা দেখা যাচ্ছে আক্ষরিক অর্থেই সুদীর্ঘ। বাল্যস্য বাল্যকাল থেকেই প্রেম করছেন এই হলিউড তারকা। প্রথম প্রেম করেছেন সেই ১২ বছর বয়সে! অর্থাৎ টিনএজ শুরুরও এক বছর আগেই! অ্যানিস্টনের সেই প্রেমের গল্প ফাঁস করেছেন আর কেউ নন, খোদ তাঁর সেই প্রথম প্রেমিক।
৩০ বছর আগের সেই প্রেমের গল্প ডেইলি মেইলকে জানিয়েছেন পেশায় সংগীতশিল্পী অ্যাডোনিস সিলিমপারিস। সেই প্রেমের প্রমাণপত্র হিসেবে অ্যানিস্টনের দেওয়া একটা ভ্যালেন্টাইন কার্ডও সযতনে সংরক্ষণ করছেন তিনি। সেই বয়সেই নাকি প্রেমিকা হিসেবে দুর্দান্ত ছিলেন অ্যানিস্টন! অন্তত তেমন ‘প্রত্যয়নপত্র’ই দিচ্ছেন সিলিমপারিস। টিফিন পিরিয়ডে স্কুলের পেছনের সিঁড়িতে চলত তাঁদের অভিসার। ‘সে ছিল খুব মিশুক, খুব মিষ্টি একটা মেয়ে। খুবই আদুরে ছিল, ওর হূদয়ও ছিল অনেক বড়’—স্কুলজীবনের প্রেমিকাকে এভাবেই মনে রেখেছেন তিনি। কীভাবে এই মিষ্টি প্রেমের সমাপ্তি হয়েছে, তা অবশ্য মনে করতে পারেননি সিলিমপারিস।
দুঃখের আগুন
সংসার বড় নাকি স্বীকৃতি? একজন স্বামীর কাছে বড় তাঁর সংসার। তেমনি একজন শিল্পীর আছে স্বীকৃতি পরম প্রার্থিত। স্বীকৃতিই একজন শিল্পীর বেঁচে থাকার রসদ। এগিয়ে চলার অনুপ্রেরণা। কিন্তু একজন শিল্পী যখন স্বামীর ভূমিকায়ও থাকেন, দুয়ের মধ্যে রাখতে হয় ভারসাম্য। সেই ভারসাম্য রাখতে পারছেন না বলেই নাকি পুড়ছে বেন অ্যাফ্লেকের সংসার। কয়েক দিন আগে মুক্তি পাওয়া তাঁর ছবি আরগো নিয়ে অ্যাফ্লেক ভীষণ আশাবাদী। এই ছবি তাঁকে অস্কারের স্বীকৃতি এনে দেবে বলে মনে করেন। ছবির প্রচারে শহর থেকে শহরে বিরামহীন ঘুরছেন। আর এই করতে গিয়ে ঘরকন্নায় দিতে পারছেন না মন। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর স্ত্রী জেনিফার গারনার ভীষণ ক্ষুব্ধ। সহ্যের শেষ সীমায় নাকি পৌঁছে গেছেন গারনার। সুখের ঘরে তাই দুঃখের আগুন লাগল বলে। এই জুটির কাছের এক সূত্র জানিয়েছে, জেন এখনো যথেষ্ট সমর্থন দিচ্ছেন তাঁর স্বামীকে। তবে এভাবে তিনি আর কত দিন সাহায্য করবেন বা করতে চাইবেন, সেটাই এখন দেখার। ওই সূত্রটির আশঙ্কা, শেষ পর্যন্ত হাতে অস্কারের সোনালি মূর্তিটা হয়তো ঠিকই তুলবেন অ্যাফ্লেক, কিন্তু সেটার মূল্য চুকাতে গিয়ে হারিয়ে ফেলবেন প্রিয়তমা স্ত্রীকে!
এ কী কথা!
বড় বড় অভিনেতা-অভিনেত্রীরা বড় বড় চরিত্রই তো চাইবেন। সেটাই স্বাভাবিক। ছবির প্রধান চরিত্র পাননি বলে কত অভিনেতা-অভিনেত্রীই কত ছবি ছেড়ে দেন। এমনটা আকসারই ঘটে। কিন্তু নাওমি ওয়াটস বলছেন একেবারেই অন্য কথা। তিনি ঠিক করেছেন, ছবির প্রধান চরিত্র পেলে ওই ছবিই করবেন না! শুনে চমকে ওঠারই কথা। কিন্তু কেন? ইনারিতুর ২১ গ্রামস, হরর ছবি দ্য রিংসহ বেশ কিছু আলোচিত ছবির এই শিল্পীর কাছ থেকে জানা গেল উত্তরটা। আসলে ছবির প্রধান বা মুখ্য চরিত্রগুলোয় অভিনয় করার সুবিধার চেয়ে নাকি অসুবিধাই তিনি দেখছেন বেশি। সবচেয়ে বেশি দেখেন প্রত্যাশার চাপ। ছবিটি ঘিরে যে প্রত্যাশার বোঝা তৈরি হতে থাকে, সেই ভার মুখ্য চরিত্রগুলোকেই বয়ে নিতে হয়। সেই চাপ নাকি তাঁর ধাতে সয় না। এমন অনেকবারই হয়েছে, চিত্রনাট্য পড়ার পর তিনি পরিচালককে ফোন করে বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না আমি এটা করতে পারব। আপনি বরং এই চরিত্রে অন্য কাউকে নিন।’
রা. হা.
তথ্য: রয়টার্স, এএনআই, আইএএনএস
দুঃখের আগুন
সংসার বড় নাকি স্বীকৃতি? একজন স্বামীর কাছে বড় তাঁর সংসার। তেমনি একজন শিল্পীর আছে স্বীকৃতি পরম প্রার্থিত। স্বীকৃতিই একজন শিল্পীর বেঁচে থাকার রসদ। এগিয়ে চলার অনুপ্রেরণা। কিন্তু একজন শিল্পী যখন স্বামীর ভূমিকায়ও থাকেন, দুয়ের মধ্যে রাখতে হয় ভারসাম্য। সেই ভারসাম্য রাখতে পারছেন না বলেই নাকি পুড়ছে বেন অ্যাফ্লেকের সংসার। কয়েক দিন আগে মুক্তি পাওয়া তাঁর ছবি আরগো নিয়ে অ্যাফ্লেক ভীষণ আশাবাদী। এই ছবি তাঁকে অস্কারের স্বীকৃতি এনে দেবে বলে মনে করেন। ছবির প্রচারে শহর থেকে শহরে বিরামহীন ঘুরছেন। আর এই করতে গিয়ে ঘরকন্নায় দিতে পারছেন না মন। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর স্ত্রী জেনিফার গারনার ভীষণ ক্ষুব্ধ। সহ্যের শেষ সীমায় নাকি পৌঁছে গেছেন গারনার। সুখের ঘরে তাই দুঃখের আগুন লাগল বলে। এই জুটির কাছের এক সূত্র জানিয়েছে, জেন এখনো যথেষ্ট সমর্থন দিচ্ছেন তাঁর স্বামীকে। তবে এভাবে তিনি আর কত দিন সাহায্য করবেন বা করতে চাইবেন, সেটাই এখন দেখার। ওই সূত্রটির আশঙ্কা, শেষ পর্যন্ত হাতে অস্কারের সোনালি মূর্তিটা হয়তো ঠিকই তুলবেন অ্যাফ্লেক, কিন্তু সেটার মূল্য চুকাতে গিয়ে হারিয়ে ফেলবেন প্রিয়তমা স্ত্রীকে!
এ কী কথা!
বড় বড় অভিনেতা-অভিনেত্রীরা বড় বড় চরিত্রই তো চাইবেন। সেটাই স্বাভাবিক। ছবির প্রধান চরিত্র পাননি বলে কত অভিনেতা-অভিনেত্রীই কত ছবি ছেড়ে দেন। এমনটা আকসারই ঘটে। কিন্তু নাওমি ওয়াটস বলছেন একেবারেই অন্য কথা। তিনি ঠিক করেছেন, ছবির প্রধান চরিত্র পেলে ওই ছবিই করবেন না! শুনে চমকে ওঠারই কথা। কিন্তু কেন? ইনারিতুর ২১ গ্রামস, হরর ছবি দ্য রিংসহ বেশ কিছু আলোচিত ছবির এই শিল্পীর কাছ থেকে জানা গেল উত্তরটা। আসলে ছবির প্রধান বা মুখ্য চরিত্রগুলোয় অভিনয় করার সুবিধার চেয়ে নাকি অসুবিধাই তিনি দেখছেন বেশি। সবচেয়ে বেশি দেখেন প্রত্যাশার চাপ। ছবিটি ঘিরে যে প্রত্যাশার বোঝা তৈরি হতে থাকে, সেই ভার মুখ্য চরিত্রগুলোকেই বয়ে নিতে হয়। সেই চাপ নাকি তাঁর ধাতে সয় না। এমন অনেকবারই হয়েছে, চিত্রনাট্য পড়ার পর তিনি পরিচালককে ফোন করে বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না আমি এটা করতে পারব। আপনি বরং এই চরিত্রে অন্য কাউকে নিন।’
রা. হা.
তথ্য: রয়টার্স, এএনআই, আইএএনএস
No comments