দশ ট্রাক অস্ত্র আটক মামলা- মবিন হোসেনের জেরা শুরু
দশ ট্রাক অস্ত্র আটক মামলায় চট্টগ্রাম ইউরিয়া সার কারখানার তৎকালীন সহকারী নিরাপত্তা কর্মকর্তা মবিন হোসেন খানকে জেরা করেছেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব নুরুল আমীন ও সিইউএফএলের সেই সময়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মহসীন উদ্দিন তালুকদারের আইনজীবীরা।
গতকাল বুধবার চট্টগ্রামের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক এস এম মজিবুর রহমানের আদালতে আইনজীবীরা তাঁকে জেরা করেন। মহসীন উদ্দিন তালুকদারের আইনজীবীর জেরা অসমাপ্ত রেখেই দিনের কার্যক্রম শেষ হয়। আদালত আগামী বছরের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম মুলতবি করেছেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দেন মবিন হোসেন খান। আদালতে দেওয়া সাক্ষ্যে মঙ্গলবার মবিন হোসেন খান বলেছিলেন, ‘দশ ট্রাক অস্ত্র আনার বিষয়টি সিইউএফএলের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মহসীন উদ্দিন তালুকদার ও মহাব্যবস্থাপক কে এম এনামুল হক আগে থেকেই জানতেন। আর অস্ত্র নামানোর ঘটনা তদারক করতে সেই রাতে সিইউএফএলের বিশ্রামাগারে অবস্থান করছিলেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব নুরুল আমীন।’ সাক্ষ্যের বিষয়টি উদ্ধৃত করে গতকাল জেরায় পলাতক নুরুল আমীনের পক্ষে সরকার নিযুক্ত আইনজীবী বিশ্বজিৎ দাশ বলেন, ‘শিল্পসচিবের সঙ্গে ঘটনার রাতে ও পরদিন সকালে আপনার কোনো কথাবার্তা হয়নি।’ উত্তরে মবিন হোসেন বলেন, ‘কথা হয়েছিল।’ সাক্ষ্যে মবিন হোসেন বলেছিলেন, ‘নুরুল আমীন একাই চট্টগ্রামে এসেছিলেন এবং একা সিইউএফএল এলাকা ছেড়ে যান।’ এ বিষয়ে আইনজীবী বলেন, ‘নুরুল আমীন সপরিবারে চট্টগ্রামে এসেছিলেন এবং চট্টগ্রাম ছেড়ে যান।’ উত্তরে মবিন হোসেন বলেন, ‘সত্য নয়।’ জেরায় আইনজীবী প্রশ্ন করেন, ‘আপনি ঘটনাস্থলে ছিলেন না এবং কিছু না দেখেই আসামির বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছেন।’ জবাবে মবিন হোসেন বলেন, ‘সত্য নয়।’
এরপর মহসীন উদ্দিন তালুকদারের আইনজীবী ফজলুল করিম ভূঁইয়া সাক্ষীকে জেরা করেন। জেরায় আইনজীবী সিইউএফএলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, রপ্তানি জেটি ও স্থানীয় জেটিঘাট সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। জেরার জবাবে মবিন হোসেন খান বলেন, ‘সিইউএফএলের নিরাপত্তায় ১৩০ জন আনসার সদস্য, ৭০ জন নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষী, একজন সহকারী নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করে থাকেন। ২০০৪ সালের ২৮ মার্চ থেকে তৎকালীন নিরাপত্তা কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন ছুটিতে থাকায় আমি নিরাপত্তা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করি।’ এর আগে গতকাল বেলা একটার দিকে সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১১ আসামিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে হাজির করা হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দেন মবিন হোসেন খান। আদালতে দেওয়া সাক্ষ্যে মঙ্গলবার মবিন হোসেন খান বলেছিলেন, ‘দশ ট্রাক অস্ত্র আনার বিষয়টি সিইউএফএলের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মহসীন উদ্দিন তালুকদার ও মহাব্যবস্থাপক কে এম এনামুল হক আগে থেকেই জানতেন। আর অস্ত্র নামানোর ঘটনা তদারক করতে সেই রাতে সিইউএফএলের বিশ্রামাগারে অবস্থান করছিলেন তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব নুরুল আমীন।’ সাক্ষ্যের বিষয়টি উদ্ধৃত করে গতকাল জেরায় পলাতক নুরুল আমীনের পক্ষে সরকার নিযুক্ত আইনজীবী বিশ্বজিৎ দাশ বলেন, ‘শিল্পসচিবের সঙ্গে ঘটনার রাতে ও পরদিন সকালে আপনার কোনো কথাবার্তা হয়নি।’ উত্তরে মবিন হোসেন বলেন, ‘কথা হয়েছিল।’ সাক্ষ্যে মবিন হোসেন বলেছিলেন, ‘নুরুল আমীন একাই চট্টগ্রামে এসেছিলেন এবং একা সিইউএফএল এলাকা ছেড়ে যান।’ এ বিষয়ে আইনজীবী বলেন, ‘নুরুল আমীন সপরিবারে চট্টগ্রামে এসেছিলেন এবং চট্টগ্রাম ছেড়ে যান।’ উত্তরে মবিন হোসেন বলেন, ‘সত্য নয়।’ জেরায় আইনজীবী প্রশ্ন করেন, ‘আপনি ঘটনাস্থলে ছিলেন না এবং কিছু না দেখেই আসামির বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছেন।’ জবাবে মবিন হোসেন বলেন, ‘সত্য নয়।’
এরপর মহসীন উদ্দিন তালুকদারের আইনজীবী ফজলুল করিম ভূঁইয়া সাক্ষীকে জেরা করেন। জেরায় আইনজীবী সিইউএফএলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, রপ্তানি জেটি ও স্থানীয় জেটিঘাট সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। জেরার জবাবে মবিন হোসেন খান বলেন, ‘সিইউএফএলের নিরাপত্তায় ১৩০ জন আনসার সদস্য, ৭০ জন নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষী, একজন সহকারী নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করে থাকেন। ২০০৪ সালের ২৮ মার্চ থেকে তৎকালীন নিরাপত্তা কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন ছুটিতে থাকায় আমি নিরাপত্তা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করি।’ এর আগে গতকাল বেলা একটার দিকে সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১১ আসামিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে হাজির করা হয়।
No comments