আশুলিয়ায় এরশাদ-সরকার ৪০ লাখ শ্রমিকের জীবনের মূল্য দিতে ব্যর্থ
কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে সরকার নিজেদের দোষত্রুটি না খুঁজে তাকে নাশকতা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তাঁর অভিযোগ, বর্তমান সরকার দেশের ৪০ লাখ নারী শ্রমিকের জীবনের মূল্য দিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
গতকাল বুধবার দুপুরে আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুরে তাজরীন ফ্যাশনসের পুড়ে যাওয়া কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। দুর্ঘটনার সময় তিনি দেশের বাইরে অবস্থান করছিলেন বলে উল্লেখ করেন।
এরশাদ বলেন, এর আগেও বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে, যথারীতি তদন্ত কমিটি হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনোটির প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখতে পায়নি। সরকার অপরাধীদের বিচারের কথা বলছে। কিন্তু অপরাধীদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে না।
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, সারা দেশের এমন কারখানা সরেজমিনে দেখে তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। না হলে সব শ্রমিক এভাবে পুড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আগুনে আহত শ্রমিকদের কেউ দেখভাল করছে না বলেও অভিযোগ করেন এরশাদ। তিনি বলেন, 'আমি একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে এখানে এসেছি। আহতদের খোঁজখবর নিচ্ছি। এ ঘটনাকে নিয়ে কেউ যদি রাজনীতি করার অপচেষ্টা করেন, তবে সেটি মঙ্গল হবে না।'
ভয়াবহ এ আগুনের সময় কেন কারখানার ফটক তালাবদ্ধ ছিল, তা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়ে এরশাদ বলেন, কাপড় চুরি ঠেকাতে সার্বক্ষণিক গেট তালাবদ্ধ রাখা হবে, আর মানুষ পুড়ে মারা যাবে- এসব যৌক্তিক কথা নয়। কারখানার মালিকপক্ষকে আইনের আওতায় আনা হোক।
পরে এরশাদ নিশ্চিন্তপুর বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান। সেখানে তিনি উপস্থিত আহত শ্রমিক এবং শোকার্ত গ্রামবাসীকে সান্ত্বনা দেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে দলের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এরশাদ বলেন, এর আগেও বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে, যথারীতি তদন্ত কমিটি হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনোটির প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখতে পায়নি। সরকার অপরাধীদের বিচারের কথা বলছে। কিন্তু অপরাধীদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে না।
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, সারা দেশের এমন কারখানা সরেজমিনে দেখে তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। না হলে সব শ্রমিক এভাবে পুড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আগুনে আহত শ্রমিকদের কেউ দেখভাল করছে না বলেও অভিযোগ করেন এরশাদ। তিনি বলেন, 'আমি একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে এখানে এসেছি। আহতদের খোঁজখবর নিচ্ছি। এ ঘটনাকে নিয়ে কেউ যদি রাজনীতি করার অপচেষ্টা করেন, তবে সেটি মঙ্গল হবে না।'
ভয়াবহ এ আগুনের সময় কেন কারখানার ফটক তালাবদ্ধ ছিল, তা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়ে এরশাদ বলেন, কাপড় চুরি ঠেকাতে সার্বক্ষণিক গেট তালাবদ্ধ রাখা হবে, আর মানুষ পুড়ে মারা যাবে- এসব যৌক্তিক কথা নয়। কারখানার মালিকপক্ষকে আইনের আওতায় আনা হোক।
পরে এরশাদ নিশ্চিন্তপুর বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান। সেখানে তিনি উপস্থিত আহত শ্রমিক এবং শোকার্ত গ্রামবাসীকে সান্ত্বনা দেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে দলের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments