উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব আজ শুরু- ঢাকায় উচ্চাঙ্গসংগীতের বড় আয়োজন by হারুন আল রশীদ
ঢাকায় উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসবের পর্দা উঠছে আজ বৃহস্পতিবার। আর্মি স্টেডিয়ামে বিকেল সাড়ে পাঁচটায় উৎসব শুরু হবে। উৎসবে বাংলাদেশের সংগীতরসিকেরা বিদুষী গিরিজা দেবী, পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া, পণ্ডিত শিব কুমার শর্মা, পণ্ডিত বিরজু মহারাজ, ওস্তাদ রশিদ খান, ওস্তাদ শহীদ পারভেজ ও পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীর মতো জগৎখ্যাত শিল্পীদের রাগদারি দেখার ও শোনার সুযোগ পাবেন।
‘বেঙ্গল-আইটিসি এসআরএ ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল’ শীর্ষক চার দিনের এই উৎসব উৎসর্গ করা হয়েছে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁকে। এ ছাড়া উৎসবের প্রথম দিনটি উৎসর্গ করা হয়েছে সংগীতসাধক ওয়াহিদুল হককে, দ্বিতীয় দিন ওস্তাদ বিলায়েৎ হোসেন খান, তৃতীয় দিন পণ্ডিত উদয় শংকর এবং শেষ দিন ওস্তাদ আলী আকবর খাঁকে।
বাংলাদেশের মানদণ্ডে উচ্চাঙ্গসংগীতের বড় ধরনের এ আয়োজনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে বাজাবেন ও গাইবেন ওস্তাদ শাহাদাত হোসেন খাঁ (সরোদ), এবাদুল হক (সেতার), প্রিয়াঙ্কা গোপ (কণ্ঠ), আলিফ লায়লা (সেতার) ও মুর্তজা কবির (বাঁশি)।
উৎসবটি আয়োজন করেছে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ও আইটিসি সংগীত রিসার্চ একাডেমি। উৎসবের প্রধান সহযোগী প্রথম আলো। সহযোগিতায় আছে ডেইলি স্টার ও মাছরাঙা টেলিভিশন।
আজ অনুষ্ঠানের শুরুতে থাকবে বাংলার লোকসংগীত, চর্যাপদ, বাউলগান ও পঞ্চকবির গান থেকে শাস্ত্রীয় সংগীতে উত্তরণের ইতিহাস। বিষয়টি আলো, শব্দ ও ছবির মাধ্যমে তুলে ধরবেন নাসিরুল হক।
এরপর শুরু হবে উৎসবের মূল পর্ব। শুরু হবে ওস্তাদ আলী আহমেদ হোসেনের সানাই বাদনের মধ্য দিয়ে। তিনি ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খাঁর প্রয়াণের পর সানাইয়ের ভারতীয় উত্তরসূরিদের অন্যতম। আজকের আসরে আরও বসবেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী, শিল্পী শহীদ পারভেজ ও বাবা আলাউদ্দিন খাঁর সৃষ্টি সেনিয়া ঘরানার তেজেন্দ্র নারায়ণ মজুমদার এবং উপমহাদেশের ধ্রুপদের জন্য বিখ্যাত ডাগর ঘরানার শিষ্য পণ্ডিত উদয় ভওয়ালকর।
উৎসবের দ্বিতীয় দিন শুক্রবারের প্রধান আকর্ষণ হয়ে থাকবেন কাশ্মীরের পাহাড়ের উপত্যকা থেকে শততন্ত্রী বীণাকে সন্তুরে রূপদানকারী পণ্ডিত শিব কুমার শর্মা। এদিন সংগীতরসিকদের মাতানোর জন্য আরও থাকবেন রামপুর সহসওয়ান ঘরানার ওস্তাদ রশিদ খান, কিরানা ঘরানার ওস্তাদ মশকুর আলী খান, পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত (সরোদ) ও কৌশিকী দেশিকান।
শনিবার খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, ভজন, চৈতি কিংবা কাজরিতে আসর মাতাবেন বেনারস ঘরানার বিদুষী গিরিজা দেবী। কত্থক নাচে মুগ্ধ করবেন এই নাচের রাজা পণ্ডিত বিরজু মহারাজ। পণ্ডিতজি সদয় হলে নাচের পাশাপাশি দর্শক-শ্রোতাদের এক-দুটি ঠুমরিও গেয়ে শোনাতে পারেন। এ ছাড়া এককভাবে তবলায় লহরা তুলবেন পণ্ডিত কুমার বোস এবং খেয়াল কিংবা ঠুমরি গাইবেন বিদুষী শুভ্রা গুহ।
বড় মাপের শিল্পীদের উপস্থিতির কারণে উৎসবের শেষ দিনটি (২ ডিসেম্বর, রোববার) আলাদা বিশেষত্ব পাবে। এদিন উৎসবের মধ্যমণি হয়ে বাঁশি বাজাবেন বাবা আলাউদ্দিন খাঁর ঘরানার শিল্পী পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া। মৃদঙ্গমের তালে ভরতনাট্যমের ঝড় তুলবেন বিদুষী আলারমেল ভাল্লি। পণ্ডিত উলহাস কাসালকর আর দুই সহোদর পণ্ডিত রাজন মিশ্র ও পণ্ডিত সাজন মিশ্রের মতো শিল্পীরাও এদিনের আসরে গাইবেন।
উৎসবে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের বেশ কয়েকজন প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীকেও দেখা যাবে। এঁদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন ওয়াসিম আহমেদ খান (কণ্ঠ), পূর্বায়ন চট্টোপাধ্যায় (সেতার), আরশাদ আলী খান (কণ্ঠ), ব্রজেশ্বর মুখোপাধ্যায় (কণ্ঠ), আবির হোসেন (সরোদ) প্রমুখ।
বাংলাদেশের মানদণ্ডে উচ্চাঙ্গসংগীতের বড় ধরনের এ আয়োজনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে বাজাবেন ও গাইবেন ওস্তাদ শাহাদাত হোসেন খাঁ (সরোদ), এবাদুল হক (সেতার), প্রিয়াঙ্কা গোপ (কণ্ঠ), আলিফ লায়লা (সেতার) ও মুর্তজা কবির (বাঁশি)।
উৎসবটি আয়োজন করেছে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ও আইটিসি সংগীত রিসার্চ একাডেমি। উৎসবের প্রধান সহযোগী প্রথম আলো। সহযোগিতায় আছে ডেইলি স্টার ও মাছরাঙা টেলিভিশন।
আজ অনুষ্ঠানের শুরুতে থাকবে বাংলার লোকসংগীত, চর্যাপদ, বাউলগান ও পঞ্চকবির গান থেকে শাস্ত্রীয় সংগীতে উত্তরণের ইতিহাস। বিষয়টি আলো, শব্দ ও ছবির মাধ্যমে তুলে ধরবেন নাসিরুল হক।
এরপর শুরু হবে উৎসবের মূল পর্ব। শুরু হবে ওস্তাদ আলী আহমেদ হোসেনের সানাই বাদনের মধ্য দিয়ে। তিনি ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খাঁর প্রয়াণের পর সানাইয়ের ভারতীয় উত্তরসূরিদের অন্যতম। আজকের আসরে আরও বসবেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী, শিল্পী শহীদ পারভেজ ও বাবা আলাউদ্দিন খাঁর সৃষ্টি সেনিয়া ঘরানার তেজেন্দ্র নারায়ণ মজুমদার এবং উপমহাদেশের ধ্রুপদের জন্য বিখ্যাত ডাগর ঘরানার শিষ্য পণ্ডিত উদয় ভওয়ালকর।
উৎসবের দ্বিতীয় দিন শুক্রবারের প্রধান আকর্ষণ হয়ে থাকবেন কাশ্মীরের পাহাড়ের উপত্যকা থেকে শততন্ত্রী বীণাকে সন্তুরে রূপদানকারী পণ্ডিত শিব কুমার শর্মা। এদিন সংগীতরসিকদের মাতানোর জন্য আরও থাকবেন রামপুর সহসওয়ান ঘরানার ওস্তাদ রশিদ খান, কিরানা ঘরানার ওস্তাদ মশকুর আলী খান, পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত (সরোদ) ও কৌশিকী দেশিকান।
শনিবার খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, ভজন, চৈতি কিংবা কাজরিতে আসর মাতাবেন বেনারস ঘরানার বিদুষী গিরিজা দেবী। কত্থক নাচে মুগ্ধ করবেন এই নাচের রাজা পণ্ডিত বিরজু মহারাজ। পণ্ডিতজি সদয় হলে নাচের পাশাপাশি দর্শক-শ্রোতাদের এক-দুটি ঠুমরিও গেয়ে শোনাতে পারেন। এ ছাড়া এককভাবে তবলায় লহরা তুলবেন পণ্ডিত কুমার বোস এবং খেয়াল কিংবা ঠুমরি গাইবেন বিদুষী শুভ্রা গুহ।
বড় মাপের শিল্পীদের উপস্থিতির কারণে উৎসবের শেষ দিনটি (২ ডিসেম্বর, রোববার) আলাদা বিশেষত্ব পাবে। এদিন উৎসবের মধ্যমণি হয়ে বাঁশি বাজাবেন বাবা আলাউদ্দিন খাঁর ঘরানার শিল্পী পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া। মৃদঙ্গমের তালে ভরতনাট্যমের ঝড় তুলবেন বিদুষী আলারমেল ভাল্লি। পণ্ডিত উলহাস কাসালকর আর দুই সহোদর পণ্ডিত রাজন মিশ্র ও পণ্ডিত সাজন মিশ্রের মতো শিল্পীরাও এদিনের আসরে গাইবেন।
উৎসবে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের বেশ কয়েকজন প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীকেও দেখা যাবে। এঁদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন ওয়াসিম আহমেদ খান (কণ্ঠ), পূর্বায়ন চট্টোপাধ্যায় (সেতার), আরশাদ আলী খান (কণ্ঠ), ব্রজেশ্বর মুখোপাধ্যায় (কণ্ঠ), আবির হোসেন (সরোদ) প্রমুখ।
No comments