বিএনপির অভিযোগ- সমাবেশে আসতে নেতা-কর্মীদের বাধা
ঢাকায় বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলের সমাবেশে যাওয়ার পথে গতকাল বুধবার নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নেতা-কর্মীদের পিটিয়ে জোর করে বাস থেকে নামিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি।
এ ছাড়া, এ সমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল মাওয়া-কাওরাকান্দি নৌ-রুটের কাওরাকান্দি ঘাট থেকে ১০ ঘণ্টা লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ ছিল। এতে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এদিকে, এ সমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে পরিবহনের চালক ও মালিকদের জরিমানা করেছেন বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি।
আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ): চট্টগ্রাম কুমিল্লা ও বিশেষ করে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীদের বহনকারী বিভিন্ন বাসে বেলা ১১টা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তল্লাশি শুরু করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মেঘনা সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় পাঁচটি বাসে উঠে নেতা-কর্মীদের নেমে যেতে বলেন। এ সময় নেতা-কর্মীরা প্রতিবাদ করায় তাঁরা খায়রুল ইসলাম, সজীব মিয়া, বি এম ডালিম, আমজাদ হোসেন, আবদুল গণিকে পিটিয়ে বাস থেকে নামিয়ে দেন। এ ছাড়া, গজারিয়া, কুমিল্লা চট্টগ্রাম থেকে আসা কয়েকটি বাস থামিয়ে নেতা-কর্মীদের নামিয়ে দেওয়া হয়।
মুন্সিগঞ্জ: ওই সমাবেশকে কেন্দ্র করে সকাল ছয়টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ১০ ঘণ্টা লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ ছিল বলে জানা গেছে। এরপর লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল শুরু হয়। এই সময় পর্যন্ত ফেরি চলাচলও করে ধীরগতিতে। এতে যাত্রীদের চরম ভোগান্তির শিকার হতে হয়।
মাদারীপুরের শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ খান জানান, লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ থাকার কথা ঠিক নয়। তবে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচলের বিষয়টি মালিক কর্তৃপক্ষের বিষয়, এটা তারা ভালো বলতে পারবে। এ ব্যাপারে মাওয়া ঘাটের বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বন্দর কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, মাওয়াঘাট থেকে লঞ্চ, স্পিডবোট, ফেরি সব যানই চলেছে। তবে গতকাল অন্যান্য দিনের চেয়ে যাত্রী ছিল কম।
শ্রীপুর (গাজীপুর): বৈধ লাইসেন্স, ফিটনেস না থাকা ও লাইসেন্সের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় উপজেলায় বিভিন্ন পরিবহনের চালক ও মালিকদের জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শ্রীপুর থানার পুলিশ ও মাওনা হাইওয়ে থানার সহযোগিতায় সকাল ১০টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত এ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার নাজমুল ইসলাম ভূঁইয়া। তবে বিএনপির অভিযোগ, ঢাকার সমাবেশে নেতা-কর্মীদের আসতে বাধা দিতেই এ অভিযান চালানো হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল আজিজ ভূঁইয়া জানান, জেলা প্রশাসকের নির্দেশক্রমে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে, উদ্দেশ্যমূলক কোনো আচরণের জন্য নয়।
এদিকে, এ সমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে পরিবহনের চালক ও মালিকদের জরিমানা করেছেন বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি।
আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ): চট্টগ্রাম কুমিল্লা ও বিশেষ করে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীদের বহনকারী বিভিন্ন বাসে বেলা ১১টা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তল্লাশি শুরু করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মেঘনা সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় পাঁচটি বাসে উঠে নেতা-কর্মীদের নেমে যেতে বলেন। এ সময় নেতা-কর্মীরা প্রতিবাদ করায় তাঁরা খায়রুল ইসলাম, সজীব মিয়া, বি এম ডালিম, আমজাদ হোসেন, আবদুল গণিকে পিটিয়ে বাস থেকে নামিয়ে দেন। এ ছাড়া, গজারিয়া, কুমিল্লা চট্টগ্রাম থেকে আসা কয়েকটি বাস থামিয়ে নেতা-কর্মীদের নামিয়ে দেওয়া হয়।
মুন্সিগঞ্জ: ওই সমাবেশকে কেন্দ্র করে সকাল ছয়টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ১০ ঘণ্টা লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ ছিল বলে জানা গেছে। এরপর লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল শুরু হয়। এই সময় পর্যন্ত ফেরি চলাচলও করে ধীরগতিতে। এতে যাত্রীদের চরম ভোগান্তির শিকার হতে হয়।
মাদারীপুরের শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ খান জানান, লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ থাকার কথা ঠিক নয়। তবে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচলের বিষয়টি মালিক কর্তৃপক্ষের বিষয়, এটা তারা ভালো বলতে পারবে। এ ব্যাপারে মাওয়া ঘাটের বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বন্দর কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, মাওয়াঘাট থেকে লঞ্চ, স্পিডবোট, ফেরি সব যানই চলেছে। তবে গতকাল অন্যান্য দিনের চেয়ে যাত্রী ছিল কম।
শ্রীপুর (গাজীপুর): বৈধ লাইসেন্স, ফিটনেস না থাকা ও লাইসেন্সের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় উপজেলায় বিভিন্ন পরিবহনের চালক ও মালিকদের জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শ্রীপুর থানার পুলিশ ও মাওনা হাইওয়ে থানার সহযোগিতায় সকাল ১০টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত এ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার নাজমুল ইসলাম ভূঁইয়া। তবে বিএনপির অভিযোগ, ঢাকার সমাবেশে নেতা-কর্মীদের আসতে বাধা দিতেই এ অভিযান চালানো হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল আজিজ ভূঁইয়া জানান, জেলা প্রশাসকের নির্দেশক্রমে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে, উদ্দেশ্যমূলক কোনো আচরণের জন্য নয়।
No comments