ইরাকে হামলা- বুশ-ব্লেয়ারের বিচার চাইলেন ডেসমন্ড টুটু
ইরাকে হামলা চালানোর জন্য সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত বলে মন্তব্য করেছেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু। যুক্তরাজ্যের অবজারভার পত্রিকায় লেখা একটি কলামে তিনি এই মন্তব্য করেন।
নিজের লেখায় টুটু বলেন, ২০০৩ সালে বুশ ও ব্লেয়ার ইরাকে গণবিধ্বংসী অস্ত্র আছে বলে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়েছিলেন। ওই মিথ্যার ওপর ভিত্তি করেই ইরাকে হামলা চালানো হয়।
টুটু বলেন, ইরাকে হামলা চালানোর পর ইতিহাসের যেকোনো সময়ের তুলনায় বিশ্ব অনেক বেশি অস্থিতিশীল হয়েছে। ইরাক আক্রমণের প্রভাবে সিরিয়ায় বর্তমান গৃহযুদ্ধের অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে ইরানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতাও ইরাক আক্রমণের কারণেই ত্বরান্বিত হচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ইরাকে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে নির্বিচারে মানুষ হত্যার মাশুল দিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বুশ ও ব্লেয়ারের বিচার হওয়া উচিত বলে মনে করেন টুটু।
এদিকে, টুটুর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ করে গতকালই ব্লেয়ার এক বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ইরাকের ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্রের ব্যাপারে তাঁরা কোনো মিথ্যাচার করেননি। গোয়েন্দাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সে সময় তাঁরা ওই দাবি করেছিলেন।
ব্লেয়ার বলেন, ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন হাজার হাজার মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করেছেন। রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করে সাদ্দাম এক দিনে সহস্রাধিক মানুষকে হত্যা করেছেন। নতুন করে এ বিষয়ে আর বলার কিছু নেই।
ব্লেয়ার দাবি করেন, বর্তমানে ইরাকের অর্থনৈতিক পরিসর তিন গুণ বেড়েছে এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। বিবিসি।
টুটু বলেন, ইরাকে হামলা চালানোর পর ইতিহাসের যেকোনো সময়ের তুলনায় বিশ্ব অনেক বেশি অস্থিতিশীল হয়েছে। ইরাক আক্রমণের প্রভাবে সিরিয়ায় বর্তমান গৃহযুদ্ধের অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে ইরানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতাও ইরাক আক্রমণের কারণেই ত্বরান্বিত হচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ইরাকে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে নির্বিচারে মানুষ হত্যার মাশুল দিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বুশ ও ব্লেয়ারের বিচার হওয়া উচিত বলে মনে করেন টুটু।
এদিকে, টুটুর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ করে গতকালই ব্লেয়ার এক বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ইরাকের ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্রের ব্যাপারে তাঁরা কোনো মিথ্যাচার করেননি। গোয়েন্দাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সে সময় তাঁরা ওই দাবি করেছিলেন।
ব্লেয়ার বলেন, ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন হাজার হাজার মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করেছেন। রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করে সাদ্দাম এক দিনে সহস্রাধিক মানুষকে হত্যা করেছেন। নতুন করে এ বিষয়ে আর বলার কিছু নেই।
ব্লেয়ার দাবি করেন, বর্তমানে ইরাকের অর্থনৈতিক পরিসর তিন গুণ বেড়েছে এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। বিবিসি।
No comments