মিস ওয়ার্ল্ড ডায়ানা হেইডেনের বিউটি টিপস্
১৯৯৭ সালের মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জয়ী ডায়ানা হেইডেন মহিলাদের শিল্পসম্মত গ্রুমিং বিষয়ক তার লেখা বই ‘এ বিউটিফুল ট্রুথ’ এর মোড়ক উন্মোচন করলেন। ডায়ানা তার বইয়ে খুব সহজ ভায়ায় সাধারণ কিছু বিউটি টিপস্ তুলে ধরেছেন। ডায়ানার কিছু বিউটি টিপস্ নিচে উদ্ধৃত করা হলো।
প্রথমেই ডায়ানা স্মরণ করিয়ে দেন, ‘প্রচ্ছদ দেখে বই কিনো না’- বলে একটি পুরাতন বাগধারার কথা। প্রকাশকরা রঙ চড়িয়ে প্রচ্ছদ তৈরি করেন যাতে করে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়। সুতরাং বইয়ের ভেতরের উপাদান ও বিষয়বস্তুই মুখ্য।
ব্যক্তিগত স্টাইল: কাজের সঙ্গে যায় এমন পোশাকের স্টাইল ও রং নির্বাচন আপনার ব্যক্তিত্বের পরিচায়ক ও আপনার সামাজিক অবস্থান নির্ণয়ের সহজ উপায়। সুতরাং কোনো পোশাক পরার আগে আপনি নিজের স্বাচ্ছন্দের কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন এবং অন্যের কাছে নিজেকে কিভাবে উপস্থাপন করতে চান সেটাও ভেবে নেবেন।
সাম্প্রতিক সময়ের ফ্যাশন নিয়ে ধারণা রাখা খুব ভালো, তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে।
প্রতি মৌসুমে কিন্তু ফ্যাশন পরিবর্তিত হয়। ফ্যাশনটি আপনার জন্য উপযুক্ত কি না ভাবুন।
আমরা সবাই প্রশংসা করতে ও প্রশংসা পেতে চাই। আপনার বুদ্ধিমত্তা, সৌন্দর্য এবং ব্যক্তিত্ব পোশাকের মাধ্যমে ফুটে ওঠে। বাস্তবে পরিচিত হওয়ার আগেই বাহ্যিকভাবে শুধু চোখে দেখেই আমরা একজন মানুষের সঙ্গে প্রাথমিকভাবে পরিচিত হতে পারি। আমাদের বাহ্যিক চেহারা সবার আগে প্রদর্শিত হয়। একবার ভাবুনতো আপনি তার কাছে কতবার যাবেন যে খারাপ পোশাক পড়ে আপনার সঙ্গে দেখা করতে আসে! সংখ্যাটা বেশি হবে না, তাইতো! সুতরাং অন্য কেউ আপনার সঙ্গে সাক্ষাত করতে এই চিন্তাটা করবে না, এটা ভাবছেন কেন!
প্রথম দেখাতেই আপনার সম্মন্ধে মানুষের ধারণা স্পষ্ট হবে এবং বিষয়টা ৮০% নির্ভর করবে আপনার পোশাক-পরিচ্ছদ বাছাইয়ের ওপর। মানুষের প্রথম প্রতিক্রিয়া পোশাক দেখেই হয়।
কখনো কখনো কিছু পোশাকে আমরা খুব স্বাচ্ছন্দবোধ করি কিন্তু সেটা আমাদের চেহারার সঙ্গে বেমানান মনে হয়। সেক্ষেত্রে ড্রেসের স্টাইল পরিবর্তন করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে। চেহারাতে নতুনত্ব এসেছে এই বলে নিজের মনকে প্রস্তুত করতে চেষ্টা করুন। যেটাতে আপনি অভ্যস্থ নন প্রথমেই আপনি হয়তো সেই বেমানান বিষয়টাকে সরিয়ে দিতে চাইবেন, তা না করে সেক্ষেত্রে এমন কারো পরামর্শ নিন যার ফ্যাশন ধারণাকে আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয় এবং নিশ্চিন্তে বিশ্বাস করতে পারেন। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে
ব্যক্তিগত স্টাইল: কাজের সঙ্গে যায় এমন পোশাকের স্টাইল ও রং নির্বাচন আপনার ব্যক্তিত্বের পরিচায়ক ও আপনার সামাজিক অবস্থান নির্ণয়ের সহজ উপায়। সুতরাং কোনো পোশাক পরার আগে আপনি নিজের স্বাচ্ছন্দের কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন এবং অন্যের কাছে নিজেকে কিভাবে উপস্থাপন করতে চান সেটাও ভেবে নেবেন।
সাম্প্রতিক সময়ের ফ্যাশন নিয়ে ধারণা রাখা খুব ভালো, তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে।
প্রতি মৌসুমে কিন্তু ফ্যাশন পরিবর্তিত হয়। ফ্যাশনটি আপনার জন্য উপযুক্ত কি না ভাবুন।
আমরা সবাই প্রশংসা করতে ও প্রশংসা পেতে চাই। আপনার বুদ্ধিমত্তা, সৌন্দর্য এবং ব্যক্তিত্ব পোশাকের মাধ্যমে ফুটে ওঠে। বাস্তবে পরিচিত হওয়ার আগেই বাহ্যিকভাবে শুধু চোখে দেখেই আমরা একজন মানুষের সঙ্গে প্রাথমিকভাবে পরিচিত হতে পারি। আমাদের বাহ্যিক চেহারা সবার আগে প্রদর্শিত হয়। একবার ভাবুনতো আপনি তার কাছে কতবার যাবেন যে খারাপ পোশাক পড়ে আপনার সঙ্গে দেখা করতে আসে! সংখ্যাটা বেশি হবে না, তাইতো! সুতরাং অন্য কেউ আপনার সঙ্গে সাক্ষাত করতে এই চিন্তাটা করবে না, এটা ভাবছেন কেন!
প্রথম দেখাতেই আপনার সম্মন্ধে মানুষের ধারণা স্পষ্ট হবে এবং বিষয়টা ৮০% নির্ভর করবে আপনার পোশাক-পরিচ্ছদ বাছাইয়ের ওপর। মানুষের প্রথম প্রতিক্রিয়া পোশাক দেখেই হয়।
কখনো কখনো কিছু পোশাকে আমরা খুব স্বাচ্ছন্দবোধ করি কিন্তু সেটা আমাদের চেহারার সঙ্গে বেমানান মনে হয়। সেক্ষেত্রে ড্রেসের স্টাইল পরিবর্তন করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে। চেহারাতে নতুনত্ব এসেছে এই বলে নিজের মনকে প্রস্তুত করতে চেষ্টা করুন। যেটাতে আপনি অভ্যস্থ নন প্রথমেই আপনি হয়তো সেই বেমানান বিষয়টাকে সরিয়ে দিতে চাইবেন, তা না করে সেক্ষেত্রে এমন কারো পরামর্শ নিন যার ফ্যাশন ধারণাকে আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয় এবং নিশ্চিন্তে বিশ্বাস করতে পারেন। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে
No comments