বর্ষীয়ান সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুর সহচর ওবায়দুল হক গুরুতর অসুস্থ- বিদেশে পাঠানোর আবেদন
জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চট্টগ্রামের প্রবীণ সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুর সহচর ভাষাসৈনিক ও মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল হক (৮৪)। ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধুর সাহচর্য নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কলমসৈনিকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন তিনি। সাংবাদিক ওবায়দুল হক আজ কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামের মেডিক্যাল সেন্টার হাসপাতালে
শয্যাশায়ী। তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু তনয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি কামনা করেছেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ।
এক বিবৃতিতে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সভাপতি আবু সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ রউফ, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহীদ উল আলম ও সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বলেন, সাংবাদিকতার পাশাপাশি চট্টগ্রামের প্রবীণ সাংবাদিক ওবায়দুল হক ৫২’র ভাষা আন্দোলনে মাঠ পর্যায়ে সক্রিয় ছিলেন। চট্টগ্রামের সাংস্কৃতিক আন্দোলনেরও পুরোধা ব্যক্তিত্ব তিনি। মহান মুক্তিযুদ্ধে এবং মুক্ত বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র দৈনিক আজাদীর প্রধান প্রতিবেদক হিসেবে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। প্রগতিশীল সংগ্রাম এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলনেও তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য।
দেশবরেণ্য প্রবীণ সাংবাদিক একাধিক গ্রন্থ প্রণেতা এই সাংবাদিক অবসর সময়ে ‘বঙ্গবন্ধু, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানী’কে নিয়ে একটি বই লিখেছেন। ‘বার্লিন প্রবাসে’ তাঁর আরও একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ঢাকার আদালত ভবনের পাশে একটি বাসায় দীর্ঘদিন থেকেছেন এবং তিনি বঙ্গবন্ধুকে মিয়াভাই হিসেবে সম্বোধন করতেন। চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন ও চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি এবং বিএফইউজের সাবেক সহ-সভাপতি ওবায়দুল হক জীবনসায়াহ্নে চট্টগ্রামে অবস্থান করছেন। সৎ ও ত্যাগী সাংবাদিক হিসেবে তিনি চট্টগ্রামের আপামর জনগণের সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। তাঁর শারীরিক অসুস্থতায় সহকর্মীরা উদ্বিগ্ন। সাংবাদিক ওবায়দুল হকের উন্নত চিকিৎসার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী জরুরী ব্যবস্থা নেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।
প্রবীণ সাংবাদিক ওবায়দুল হকের হার্টে ইতোপূর্বে ২টি রিং স্থাপন করা হয়েছিল। বর্তমানে তাঁর হার্ট এবং কিডনির সমস্যা দেখা দিয়েছে। তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন তাঁর চিকিৎসকরা। চট্টগ্রামের সাংবাদিক প্রবীণ, ত্যাগী, সৎ ও বঙ্গবন্ধুর সহচর নির্লোভ এই সাংবাদিককে অবিলম্বে বিদেশে পাঠিয়ে তার উন্নত চিকিৎসা করার জন্য বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনার প্রতি আবেদন জানিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সভাপতি আবু সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ রউফ, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহীদ উল আলম ও সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বলেন, সাংবাদিকতার পাশাপাশি চট্টগ্রামের প্রবীণ সাংবাদিক ওবায়দুল হক ৫২’র ভাষা আন্দোলনে মাঠ পর্যায়ে সক্রিয় ছিলেন। চট্টগ্রামের সাংস্কৃতিক আন্দোলনেরও পুরোধা ব্যক্তিত্ব তিনি। মহান মুক্তিযুদ্ধে এবং মুক্ত বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র দৈনিক আজাদীর প্রধান প্রতিবেদক হিসেবে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। প্রগতিশীল সংগ্রাম এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলনেও তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য।
দেশবরেণ্য প্রবীণ সাংবাদিক একাধিক গ্রন্থ প্রণেতা এই সাংবাদিক অবসর সময়ে ‘বঙ্গবন্ধু, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানী’কে নিয়ে একটি বই লিখেছেন। ‘বার্লিন প্রবাসে’ তাঁর আরও একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ঢাকার আদালত ভবনের পাশে একটি বাসায় দীর্ঘদিন থেকেছেন এবং তিনি বঙ্গবন্ধুকে মিয়াভাই হিসেবে সম্বোধন করতেন। চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন ও চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি এবং বিএফইউজের সাবেক সহ-সভাপতি ওবায়দুল হক জীবনসায়াহ্নে চট্টগ্রামে অবস্থান করছেন। সৎ ও ত্যাগী সাংবাদিক হিসেবে তিনি চট্টগ্রামের আপামর জনগণের সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। তাঁর শারীরিক অসুস্থতায় সহকর্মীরা উদ্বিগ্ন। সাংবাদিক ওবায়দুল হকের উন্নত চিকিৎসার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী জরুরী ব্যবস্থা নেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।
প্রবীণ সাংবাদিক ওবায়দুল হকের হার্টে ইতোপূর্বে ২টি রিং স্থাপন করা হয়েছিল। বর্তমানে তাঁর হার্ট এবং কিডনির সমস্যা দেখা দিয়েছে। তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন তাঁর চিকিৎসকরা। চট্টগ্রামের সাংবাদিক প্রবীণ, ত্যাগী, সৎ ও বঙ্গবন্ধুর সহচর নির্লোভ এই সাংবাদিককে অবিলম্বে বিদেশে পাঠিয়ে তার উন্নত চিকিৎসা করার জন্য বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনার প্রতি আবেদন জানিয়েছেন।
No comments