পরীক্ষামূলক প্রয়োগ ব্যর্থ- আলজেইমার রোগের ওষুধ উত্পাদন বন্ধ হচ্ছে
আলজেইমারের (বিশেষ ধরনের স্মৃতিভ্রংশ রোগ) চিকিত্সায় ব্যবহারের জন্য ওষুধ উত্পাদন বন্ধ করে দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজার এবং জনসন অ্যান্ড জনসন। প্রতিষ্ঠান দুটি জানিয়েছে, আলজেইমার চিকিত্সায় সর্বশেষ দুটি ধাপের পরীক্ষায় ওষুধটি ব্যর্থ হওয়ার পর তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রতিষ্ঠান দুটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মস্তিষ্কে স্মৃতিভ্রংশে সহায়ক প্রলেপ পড়া ঠেকাতে বেপিনিউজুম্যাব নামের ওই ওষুধটির কাজ করার কথা। তবে ওষুধটি সে ব্যপারে কার্যকর ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
স্মৃতিভ্রংশ রোগের যেসব ধরন রয়েছে তার মধ্যে আলজেইমারই সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের মৃত্যু সংঘটনকারী কারণগুলোর মধ্যে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে এটি। ধারণা করা হয়, বিশ্বে আনুমানিক ৩৬ মিলিয়ন লোক আলজেইমারসহ বিভিন্ন প্রকার স্মৃতিভ্রংশ রোগে আক্রান্ত।
ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান দুটি গত ২৩ জুলাই ঘোষণা দেয়, বেপিনিউজুম্যাবের ইন্ট্রাভেনাস (৪) সংস্করণের প্রথম পরীক্ষামূলক প্রয়োগ ব্যর্থ হয়েছে। গবেষণায় আলজেইমারের ঝুঁকি রয়েছে এমন জিন (বংশগতির বাহক) বিশিষ্ট রোগীদের ওপর পরীক্ষা চালানো হয়। একই সঙ্গে দ্বিতীয় পরীক্ষা হিসেবে যাদের জিনে এই রোগের ঝুঁকি নেই তাঁদের ওপরও পরীক্ষা চালানো হয়। তবে উভয় ক্ষেত্রে একই ফল পাওয়া গেছে।
দ্বিতীয় পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়া মানে ওষুধটির চতুর্থ সংস্করণ নিয়ে আর গবেষণা হবে না।
অনেকেই পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, বেপিনিউজুম্যাবের চতুর্থ সংস্করণের পরীক্ষা ব্যর্থ হবে। কারণ, মস্তিষ্ক ইতিমধ্যে ক্ষয়ে গেছে—এমন রোগীদেরই কেবল চিকিত্সা করানো হচ্ছিল এটা দিয়ে।
আলজেইমার অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা উইলিয়াম থেইসের মতে, পরীক্ষা ব্যর্থ হলেও এখান থেকে পাওয়া তথ্য-উপাত্ত কাজে দেবে। বিবিসি।
স্মৃতিভ্রংশ রোগের যেসব ধরন রয়েছে তার মধ্যে আলজেইমারই সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের মৃত্যু সংঘটনকারী কারণগুলোর মধ্যে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে এটি। ধারণা করা হয়, বিশ্বে আনুমানিক ৩৬ মিলিয়ন লোক আলজেইমারসহ বিভিন্ন প্রকার স্মৃতিভ্রংশ রোগে আক্রান্ত।
ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান দুটি গত ২৩ জুলাই ঘোষণা দেয়, বেপিনিউজুম্যাবের ইন্ট্রাভেনাস (৪) সংস্করণের প্রথম পরীক্ষামূলক প্রয়োগ ব্যর্থ হয়েছে। গবেষণায় আলজেইমারের ঝুঁকি রয়েছে এমন জিন (বংশগতির বাহক) বিশিষ্ট রোগীদের ওপর পরীক্ষা চালানো হয়। একই সঙ্গে দ্বিতীয় পরীক্ষা হিসেবে যাদের জিনে এই রোগের ঝুঁকি নেই তাঁদের ওপরও পরীক্ষা চালানো হয়। তবে উভয় ক্ষেত্রে একই ফল পাওয়া গেছে।
দ্বিতীয় পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়া মানে ওষুধটির চতুর্থ সংস্করণ নিয়ে আর গবেষণা হবে না।
অনেকেই পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, বেপিনিউজুম্যাবের চতুর্থ সংস্করণের পরীক্ষা ব্যর্থ হবে। কারণ, মস্তিষ্ক ইতিমধ্যে ক্ষয়ে গেছে—এমন রোগীদেরই কেবল চিকিত্সা করানো হচ্ছিল এটা দিয়ে।
আলজেইমার অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা উইলিয়াম থেইসের মতে, পরীক্ষা ব্যর্থ হলেও এখান থেকে পাওয়া তথ্য-উপাত্ত কাজে দেবে। বিবিসি।
No comments