পূজা উদ্যাপন পরিষদ নেতাদের প্রধানমন্ত্রী সেই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি এড়াতে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে
অগণতান্ত্রিক পথে কেউ যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে এবং জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, তাঁর সরকার সংবিধানে একটি সংশোধনীর মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন এবং গণতান্ত্রিক ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করেছে।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন (জন্মাষ্টমী) উপলক্ষে জন্মাষ্টমী উদ্যাপন পরিষদ ও বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদের নেতারা গতকাল মঙ্গলবার সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এসব কথা বলেন। খবর বাসসের।
সংখ্যালঘুদের ওপর ২০০১ সালের নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের হাজার হাজার সদস্যের ওপর নির্মম অত্যাচার চালিয়েছে। সেই ভয়াবহ পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি যাতে আর না হয়, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের সমানাধিকারের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুজ্জীবিত করা হয়েছে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শাহজাহান মিয়া, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি সি আর দত্ত, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি কানুতোষ মজুমদার ও সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র দেবনাথ, মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি বাসুদেব ধর ও সাধারণ সম্পাদক নির্মল কুমার চ্যাটার্জি, চট্টগ্রাম জন্মাষ্টমী উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি চন্দন তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ পালিত বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এমন এক বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সাম্প্রদায়িক বিভেদ থাকবে না, মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি থাকবে। যেখানে নারী-পুরুষনির্বিশেষে সবাই নির্বিঘ্নে তাদের মৌলিক ও ধর্মীয় অধিকার ভোগ করবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধী ও অর্থ পাচারকারীদের বিচার বন্ধ করতে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি মহল মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনকারী ও বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের বিচার বন্ধের চেষ্টা চালাছে।
‘দুষ্টের দমন ও সৃষ্টের পালন’—ভগবান কৃষ্ণের এই বাণী উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার এই নীতিবাক্য অনুসরণে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে।
সংখ্যালঘুদের ওপর ২০০১ সালের নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের হাজার হাজার সদস্যের ওপর নির্মম অত্যাচার চালিয়েছে। সেই ভয়াবহ পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি যাতে আর না হয়, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের সমানাধিকারের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুজ্জীবিত করা হয়েছে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শাহজাহান মিয়া, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি সি আর দত্ত, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি কানুতোষ মজুমদার ও সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র দেবনাথ, মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি বাসুদেব ধর ও সাধারণ সম্পাদক নির্মল কুমার চ্যাটার্জি, চট্টগ্রাম জন্মাষ্টমী উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি চন্দন তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ পালিত বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এমন এক বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সাম্প্রদায়িক বিভেদ থাকবে না, মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি থাকবে। যেখানে নারী-পুরুষনির্বিশেষে সবাই নির্বিঘ্নে তাদের মৌলিক ও ধর্মীয় অধিকার ভোগ করবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধী ও অর্থ পাচারকারীদের বিচার বন্ধ করতে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি মহল মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনকারী ও বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের বিচার বন্ধের চেষ্টা চালাছে।
‘দুষ্টের দমন ও সৃষ্টের পালন’—ভগবান কৃষ্ণের এই বাণী উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার এই নীতিবাক্য অনুসরণে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে।
No comments