পেশা-পরামর্শ- মৌখিক পরীক্ষা
এ বিভাগে পেশাসংক্রান্ত যেকোনো প্রশ্ন পাঠাতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা সেসবের উত্তর দেবেন। চিঠি পাঠানোর ঠিকানা: পেশা-পরামর্শ, কাজের খবর, প্রথম আলো, ১০০ কাজী নজরুলইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। এ ছাড়া ই-মেইল পাঠাতে পারেন kajer_khabor@prothom-alo.info ঠিকানায়।
আরও পেশা-পরামর্শ পাবেন প্রথম আলো জবসের ওয়েবসাইটে (www.prothom-alojobs.com)
প্রশ্ন: আমি সবে স্নাতকোত্তর শেষ করেছি। এরই মধ্যে বেশ কিছু নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। কিন্তু লিখিত পরীক্ষায় ভালো করলেও মৌখিক পরীক্ষায় ভালো করছি না। আমার পোশাক বা বাচনভঙ্গিতে কোথাও যেন একটা সমস্যা আছে বলে মনে হয়। আমি জানতে চাই, কী করে মৌখিক পরীক্ষার জটিলতা দূর করে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায়?
শাহরিয়ার আবেদিন, ঢাবি
উত্তর: বাংলায় একটি প্রবাদ আছে, ‘আগে দর্শনধারী পরে গুণবিচারী’ মৌখিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে এই প্রবাদটি ভালোভাবেই মনে রাখতে হবে।অনেক চাকরিপ্রার্থীর মাঝে নিজেকে আলাদাভাবে তুলে ধরতে হবে। সুতরাং ইন্টারভিউয়ের আগের রাতের ঘুমটি অবশ্যই ভালো হওয়া চাই। এতে ইন্টারভিউয়ের সময় আপনি সতেজ ও সবল থাকবেন। পরিপাটি চুল, চকচকে জুতো, পরিষ্কার-পরিছন্ন জামা-কাপড় এভাবে যখন সাক্ষাৎকার দিতে জন্য যাবেন, দেখবেন আপনি আগের চেয়ে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। খুব গাঢ় রঙের বা খুব আঁটসাঁট কাপড় নয় বরং ফরমাল কাপড় পরেই ইন্টারভিউতে যাওয়া উচিত। প্যান্ট, ফুলহাতা শার্ট, জুতামোজা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে টাই ভালো। যে কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে যাবেন, সেই কোম্পানি ও পদ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে যাবেন। ইন্টারভিউয়ের সময় বাচনভঙ্গির সঙ্গে সঙ্গে চোখের ভাষাও খুবই জরুরি। মুখের ভাষার সঙ্গে বাচনভঙ্গি এবং চোখের ভাষাও যেন একই সঙ্গে সামঞ্জস্য থাকে, সেটিও খেয়াল রাখতে হবে। যাঁর সঙ্গে কথা বলবেন, তাঁর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলবেন। এটি আত্মবিশ্বাসের লক্ষণ। ইন্টারভিউয়ের সময় নার্ভাস হয়ে হাতের আঙুল দিয়ে টেবিলে টক টক শব্দ বা জুতা দিয়ে শব্দ করবেন না। সত্য কথা বলবেন। কিছু না জানলে বিনীতভাবে না বলবেন। শুধু নির্দিষ্ট প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হবে। কথা কম বা বেশি কোনোটাই ঠিক নয়। ইন্টারভিউয়ের শেষে অবশ্যই কোম্পানি এবং পদ সম্পর্কে কয়েকটি প্রশ্ন করবেন। প্রশ্নগুলো এমন হতে হবে, যাতে করে বোঝা যায় যে আপনি সত্যিকারভাবে আগ্রহী কাজটি করার জন্য।
ক্যারিয়ার এক্সপার্ট
প্রথম আলো জবস
প্রশ্ন: আমি সবে স্নাতকোত্তর শেষ করেছি। এরই মধ্যে বেশ কিছু নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। কিন্তু লিখিত পরীক্ষায় ভালো করলেও মৌখিক পরীক্ষায় ভালো করছি না। আমার পোশাক বা বাচনভঙ্গিতে কোথাও যেন একটা সমস্যা আছে বলে মনে হয়। আমি জানতে চাই, কী করে মৌখিক পরীক্ষার জটিলতা দূর করে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায়?
শাহরিয়ার আবেদিন, ঢাবি
উত্তর: বাংলায় একটি প্রবাদ আছে, ‘আগে দর্শনধারী পরে গুণবিচারী’ মৌখিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে এই প্রবাদটি ভালোভাবেই মনে রাখতে হবে।অনেক চাকরিপ্রার্থীর মাঝে নিজেকে আলাদাভাবে তুলে ধরতে হবে। সুতরাং ইন্টারভিউয়ের আগের রাতের ঘুমটি অবশ্যই ভালো হওয়া চাই। এতে ইন্টারভিউয়ের সময় আপনি সতেজ ও সবল থাকবেন। পরিপাটি চুল, চকচকে জুতো, পরিষ্কার-পরিছন্ন জামা-কাপড় এভাবে যখন সাক্ষাৎকার দিতে জন্য যাবেন, দেখবেন আপনি আগের চেয়ে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। খুব গাঢ় রঙের বা খুব আঁটসাঁট কাপড় নয় বরং ফরমাল কাপড় পরেই ইন্টারভিউতে যাওয়া উচিত। প্যান্ট, ফুলহাতা শার্ট, জুতামোজা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে টাই ভালো। যে কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে যাবেন, সেই কোম্পানি ও পদ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে যাবেন। ইন্টারভিউয়ের সময় বাচনভঙ্গির সঙ্গে সঙ্গে চোখের ভাষাও খুবই জরুরি। মুখের ভাষার সঙ্গে বাচনভঙ্গি এবং চোখের ভাষাও যেন একই সঙ্গে সামঞ্জস্য থাকে, সেটিও খেয়াল রাখতে হবে। যাঁর সঙ্গে কথা বলবেন, তাঁর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলবেন। এটি আত্মবিশ্বাসের লক্ষণ। ইন্টারভিউয়ের সময় নার্ভাস হয়ে হাতের আঙুল দিয়ে টেবিলে টক টক শব্দ বা জুতা দিয়ে শব্দ করবেন না। সত্য কথা বলবেন। কিছু না জানলে বিনীতভাবে না বলবেন। শুধু নির্দিষ্ট প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হবে। কথা কম বা বেশি কোনোটাই ঠিক নয়। ইন্টারভিউয়ের শেষে অবশ্যই কোম্পানি এবং পদ সম্পর্কে কয়েকটি প্রশ্ন করবেন। প্রশ্নগুলো এমন হতে হবে, যাতে করে বোঝা যায় যে আপনি সত্যিকারভাবে আগ্রহী কাজটি করার জন্য।
ক্যারিয়ার এক্সপার্ট
প্রথম আলো জবস
No comments