সাংসদদের জন্য তিন হাজার ডলারের চেয়ার!
কেনিয়ার পার্লামেন্ট সদস্যদের জন্য নতুন যে আসন বানানো হয়েছে তার প্রতিটির জন্য খরচ হয়েছে তিন হাজার ডলার। বিপুল টাকা ব্যয়ে সাংসদদের জন্য তৈরি চেয়ার নিয়ে দেশটিতে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে।
অনেকের মতে, কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে কেনিয়ার সাংসদদের জন্য নির্মিত এই আসনগুলোই সবচেয়ে
অনেকের মতে, কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে কেনিয়ার সাংসদদের জন্য নির্মিত এই আসনগুলোই সবচেয়ে
ব্যয়বহুল। এই ব্যয় নিয়ে সমালোচনার মধ্যেই দেশটির নতুন পার্লামেন্ট উদ্বোধন করেছেন প্রেসিডেন্ট এমওয়াই কিবাকি।
পার্লামেন্টের জন্য মোট ৩৫০টি চেয়ার বানানো হয়েছে। লাল রঙের চেয়ারগুলো তৈরি করেছে দেশটির জেলখানা দপ্তর। অবশ্য, প্রথমে দেশের বাইরের একটি কোম্পানিকে কাজ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাতে প্রতিটি চেয়ারের পেছনে ব্যয় হতো পাঁচ হাজার ডলার করে। বিষয়টি জানতে পেরে পরে সেটা বাতিল করা হয়। সব মিলিয়ে এই ৩৫০টি চেয়ার বানাতে খরচ পড়েছে ১২ মিলিয়ন ডলার। তবে দেশটির কর্মকর্তাদের ভাষ্য, জরাজীর্ণ পার্লামেন্টে সংস্কার আনা হয়েছে।
নতুন এই চেয়ারে যুক্ত হয়েছে ইলেকট্রনিক ভোটিং পদ্ধতি। ফলে একটা বাটন চেপেই সাংসদেরা তাঁদের ভোট দিতে পারবেন। স্পিকার বলেন, এই ইলেকট্রনিক ভোটিংয়ের ফলে এখন একজন সাংসদ সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন থাকবেন। তিনি নিজের বিচারবুদ্ধি প্রয়োগ করে সিদ্ধান্ত নেবেন। তারপর একটি বাটনে চাপ দিয়েই মতামত প্রকাশ করতে পারবেন। তিনি দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে আর ভোট দিতে বাধ্য হবেন না। বিবিসি।
পার্লামেন্টের জন্য মোট ৩৫০টি চেয়ার বানানো হয়েছে। লাল রঙের চেয়ারগুলো তৈরি করেছে দেশটির জেলখানা দপ্তর। অবশ্য, প্রথমে দেশের বাইরের একটি কোম্পানিকে কাজ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাতে প্রতিটি চেয়ারের পেছনে ব্যয় হতো পাঁচ হাজার ডলার করে। বিষয়টি জানতে পেরে পরে সেটা বাতিল করা হয়। সব মিলিয়ে এই ৩৫০টি চেয়ার বানাতে খরচ পড়েছে ১২ মিলিয়ন ডলার। তবে দেশটির কর্মকর্তাদের ভাষ্য, জরাজীর্ণ পার্লামেন্টে সংস্কার আনা হয়েছে।
নতুন এই চেয়ারে যুক্ত হয়েছে ইলেকট্রনিক ভোটিং পদ্ধতি। ফলে একটা বাটন চেপেই সাংসদেরা তাঁদের ভোট দিতে পারবেন। স্পিকার বলেন, এই ইলেকট্রনিক ভোটিংয়ের ফলে এখন একজন সাংসদ সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন থাকবেন। তিনি নিজের বিচারবুদ্ধি প্রয়োগ করে সিদ্ধান্ত নেবেন। তারপর একটি বাটনে চাপ দিয়েই মতামত প্রকাশ করতে পারবেন। তিনি দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে আর ভোট দিতে বাধ্য হবেন না। বিবিসি।
No comments