এএনসির প্রতি উইনির ক্ষোভ
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার সাবেক স্ত্রী উইনি মাদিকিজেলা-ম্যান্ডেলা দেশটির ক্ষমতাসীন দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের (এএনসি) ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্র গতকাল বুধবার জানায়, ম্যান্ডেলা-পরিবারের সুনাম ক্ষুণ্ন করা ও পরিবারটির প্রতি অবহেলার অভিযোগ এনে উইনি এএনসির প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
এএনসির মুখপাত্র জ্যাকসন এমথেম্বুর কাছে পাঠানো এক চিঠিতে উইনি লিখেছেন, ‘আমাদের পরিবারটির খোঁজ এএনসির কেউ রাখেনি। আমাদের কোনো গুরুত্ব না দেওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট। কেবল নির্দিষ্ট কিছু কাজের বেলায় আমাদের খবর দেওয়া হয়। গত কয়েক বছর আমাদের সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হচ্ছে। এ জন্য একটি পরিবার হিসেবে আমরা গভীর ব্যথিত।’
স্থানীয় সংবাদপত্র সওয়েতান ও টাইমস ওই চিঠি প্রকাশ করে। ‘নেলসন ম্যান্ডেলা বক্তৃতা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণপত্রের জবাবে উইনি ম্যান্ডেলা ওই চিঠি লিখেন। তিনি ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেননি। প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা ওই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
এ ছাড়া উইনির অভিযোগ, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের উপস্থিতিতে গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত একটি অনুষ্ঠানে ম্যান্ডেলা-পরিবারের জন্য একটি টেবিলের ব্যবস্থাও রাখা হয়নি।
উইনি ও নেলসন ম্যান্ডেলার দাম্পত্যজীবন ১৯৫৭ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবৈষম্যের যুগে ম্যান্ডেলা দীর্ঘ ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন। এ সময় তাঁর মুক্তির দাবিতে উইনি অক্লান্তভাবে আন্দোলন চালিয়ে যান। পার্লামেন্টের একজন সদস্য হিসেবে উইনি মাদিকিজেলা-ম্যান্ডেলা এখনো বেশ প্রভাবশালী। এএফপি।
স্থানীয় সংবাদপত্র সওয়েতান ও টাইমস ওই চিঠি প্রকাশ করে। ‘নেলসন ম্যান্ডেলা বক্তৃতা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণপত্রের জবাবে উইনি ম্যান্ডেলা ওই চিঠি লিখেন। তিনি ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেননি। প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা ওই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
এ ছাড়া উইনির অভিযোগ, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের উপস্থিতিতে গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত একটি অনুষ্ঠানে ম্যান্ডেলা-পরিবারের জন্য একটি টেবিলের ব্যবস্থাও রাখা হয়নি।
উইনি ও নেলসন ম্যান্ডেলার দাম্পত্যজীবন ১৯৫৭ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবৈষম্যের যুগে ম্যান্ডেলা দীর্ঘ ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন। এ সময় তাঁর মুক্তির দাবিতে উইনি অক্লান্তভাবে আন্দোলন চালিয়ে যান। পার্লামেন্টের একজন সদস্য হিসেবে উইনি মাদিকিজেলা-ম্যান্ডেলা এখনো বেশ প্রভাবশালী। এএফপি।
No comments