স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী-কার খাতিরে বিশ্বব্যাংক এভাবে প্রতারণা করল
পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বাতিল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কার খাতিরে তারা (বিশ্বব্যাংক) বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে এভাবে প্রতারণা করল? যেখানে কোনো অর্থই ছাড় দেওয়া হয়নি, সেখানে দুর্নীতি হয় কীভাবে?’
গতকাল বুধবার আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ প্রশ্ন তুলেছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, যারা ভেবেছিল পদ্মা সেতুর দুর্নীতির কথা বলে সরকারের মুখে কালিমা লেপন করে জনবিচ্ছিন্ন করবে, তাদের ধারণা যে কতবড় ভুল ছিল, তা প্রমাণিত হয়েছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে উল্টো দেশের মানুষ যেন সরকারের পক্ষে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মতোই আবার জেগে উঠেছে।
নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে ১০ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ বাড়িয়েছে। সেখান থেকে এক বিলিয়ন ডলার খরচ করা কোনো বিষয়ই নয়। এটিও একবারে নয়, বছরে বছরে খরচ করা হবে। তিনি বলেন, ‘যদি কোনো দাতাগোষ্ঠী এ খাতে ঋণ দিতে চায়, তখন আমরাই ঠিক করব ওই ঋণ নেব কি না।’
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র প্রাঙ্গণে আয়োজিত সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন মোল্লা মো. আবু কাওছার। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথের পরিচালনায় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, নির্মল রঞ্জন গুহ প্রমুখ। সারা দেশ থেকে সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এতে যোগ দেন।
কাওছার সভাপতি, পংকজ সা. সম্পাদক: আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। তিনি দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
বিকেলে সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোল্লা মো. আবু কাওছার সভাপতি ও পংকজ দেবনাথ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
বিডিআর বিদ্রোহের বিচার: সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিডিআর বিদ্রোহ ও সেনা কর্মকর্তাদের হত্যার বিচার চলছে। এত নিয়মতান্ত্রিক বিচার এর আগে হয়নি। অথচ এই বিচার বন্ধের জন্যও কারা সোচ্চার? কারা বিচার বন্ধ করতে আদালতে দরখাস্ত দিয়েছে?’ তিনি বলেন, ‘বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার দু-তিন ঘণ্টা আগেই বিএনপির নেত্রী কালো কাচের গাড়িতে করে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে বের হয়ে কোথায় আত্মগোপনে কেন গিয়েছিলেন? যিনি দুপুর ১২টার আগে ঘুম থেকে ওঠেন না, তিনি ওই দিন সকাল সাতটায় উঠে আত্মগোপনে গেলেন কেন? এরপর দেড় মাস কেন তিনি সেনানিবাসের বাসায় ফেরেননি? এর রহস্যও আস্তে আস্তে উদ্ঘাটিত হচ্ছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, যারা ভেবেছিল পদ্মা সেতুর দুর্নীতির কথা বলে সরকারের মুখে কালিমা লেপন করে জনবিচ্ছিন্ন করবে, তাদের ধারণা যে কতবড় ভুল ছিল, তা প্রমাণিত হয়েছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে উল্টো দেশের মানুষ যেন সরকারের পক্ষে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মতোই আবার জেগে উঠেছে।
নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে ১০ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ বাড়িয়েছে। সেখান থেকে এক বিলিয়ন ডলার খরচ করা কোনো বিষয়ই নয়। এটিও একবারে নয়, বছরে বছরে খরচ করা হবে। তিনি বলেন, ‘যদি কোনো দাতাগোষ্ঠী এ খাতে ঋণ দিতে চায়, তখন আমরাই ঠিক করব ওই ঋণ নেব কি না।’
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র প্রাঙ্গণে আয়োজিত সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন মোল্লা মো. আবু কাওছার। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথের পরিচালনায় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, নির্মল রঞ্জন গুহ প্রমুখ। সারা দেশ থেকে সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এতে যোগ দেন।
কাওছার সভাপতি, পংকজ সা. সম্পাদক: আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। তিনি দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
বিকেলে সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোল্লা মো. আবু কাওছার সভাপতি ও পংকজ দেবনাথ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
বিডিআর বিদ্রোহের বিচার: সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিডিআর বিদ্রোহ ও সেনা কর্মকর্তাদের হত্যার বিচার চলছে। এত নিয়মতান্ত্রিক বিচার এর আগে হয়নি। অথচ এই বিচার বন্ধের জন্যও কারা সোচ্চার? কারা বিচার বন্ধ করতে আদালতে দরখাস্ত দিয়েছে?’ তিনি বলেন, ‘বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার দু-তিন ঘণ্টা আগেই বিএনপির নেত্রী কালো কাচের গাড়িতে করে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে বের হয়ে কোথায় আত্মগোপনে কেন গিয়েছিলেন? যিনি দুপুর ১২টার আগে ঘুম থেকে ওঠেন না, তিনি ওই দিন সকাল সাতটায় উঠে আত্মগোপনে গেলেন কেন? এরপর দেড় মাস কেন তিনি সেনানিবাসের বাসায় ফেরেননি? এর রহস্যও আস্তে আস্তে উদ্ঘাটিত হচ্ছে।’
No comments