আরাফাতের মৃত্যু-রহস্য উদ্ঘাটনে আইনি অভিযোগ দায়েরের চিন্তা সুহার
ফিলিস্তিনের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাতের মৃত্যুরহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত করার জন্য ফ্রান্সে আইনি অভিযোগ দায়েরের পরিকল্পনা করছেন তাঁর বিধবা স্ত্রী সুহা আরাফাত। এনডিটিভির এক খবরে বলা হয়েছে, গত সোমবার ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তাদের সাবেক প্রেসিডেন্টের দেহাবশেষ কবর থেকে উত্তোলন করে পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছে।
পাশাপাশি ২০০৪ সালে ফ্রান্সের সামরিক হাসপাতালে আরাফাতের মৃত্যুর কারণ আন্তর্জাতিকভাবে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে।
সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডের লসান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব রেডিয়েশন ফিজিকসের সঙ্গে আল-জাজিরার যৌথ এক অনুসন্ধানে আরাফাতের মৃত্যুর সম্ভাব্য কারণ 'পলোনিয়াম' নামের এক ধরনের বিষ প্রয়োগ বলে অনুমান করা হয়েছে। তবে এই বিষয়কে অমীমাংসিত বলে ঘোষণা দিয়েছে সুইস প্রতিষ্ঠানটি।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বপ্নদ্রষ্টা আরাফাত ২০০৪ সালে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে অবরুদ্ধ অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন চিকিৎসার জন্য সরাসরি ফ্রান্সে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই বছরের ১১ নভেম্বর মারা যান আরাফাত। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তাঁর মৃত্যুর জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করে। তারা অভিযোগ করে, বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছে আরাফাতকে। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফিলিস্তিনি এই নেতার মৃত্যুর কারণ জানায়নি ফরাসি কর্তৃপক্ষ। ব্যক্তিগত গোপনীয়তার আইনে তারা মৃত্যুর কারণ না জানালে রহস্য আরো ঘনীভূত হয়।
৯ মাসের অনুসন্ধান শেষে আল-জাজিরা মঙ্গলবার জানিয়েছে, ফ্রান্সের যে সামরিক হাসপাতালে আরাফাত কয়েক সপ্তাহ চিকিৎসাধীন ছিলেন, সেখানে তাঁর ব্যবহার্য কিছু জিনিসপত্র পরীক্ষা করা হয়েছে। তাতে মারাত্মক বিষাক্ত পলোনিয়ামের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। পলোনিয়াম একটি তেজস্ক্রিয় উপাদান।
আল-জাজিরার দাবি, আরাফাতের ব্যবহার করা কাপড়চোপড়, দাঁতের ব্রাশ এমনকি তাঁর বিখ্যাত স্কার্ফে উচ্চ মাত্রার পলোনিয়াম পাওয়া গেছে। এসব জিনিস সুহা তাদের দিয়েছিলেন।
সুহার পক্ষের আইনজীবী পিয়েরিত্ম-অলিভিয়ার সুর মঙ্গলবার জানিয়েছেন, আরাফাতের বিধবা স্ত্রী আশা করছেন, একটি তদন্তের মাধ্যমে আরাফাতের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ বেরিয়ে আসবে। সূত্র : রয়টার্স, এনডিটিভি।
সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডের লসান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব রেডিয়েশন ফিজিকসের সঙ্গে আল-জাজিরার যৌথ এক অনুসন্ধানে আরাফাতের মৃত্যুর সম্ভাব্য কারণ 'পলোনিয়াম' নামের এক ধরনের বিষ প্রয়োগ বলে অনুমান করা হয়েছে। তবে এই বিষয়কে অমীমাংসিত বলে ঘোষণা দিয়েছে সুইস প্রতিষ্ঠানটি।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বপ্নদ্রষ্টা আরাফাত ২০০৪ সালে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে অবরুদ্ধ অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন চিকিৎসার জন্য সরাসরি ফ্রান্সে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই বছরের ১১ নভেম্বর মারা যান আরাফাত। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তাঁর মৃত্যুর জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করে। তারা অভিযোগ করে, বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছে আরাফাতকে। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফিলিস্তিনি এই নেতার মৃত্যুর কারণ জানায়নি ফরাসি কর্তৃপক্ষ। ব্যক্তিগত গোপনীয়তার আইনে তারা মৃত্যুর কারণ না জানালে রহস্য আরো ঘনীভূত হয়।
৯ মাসের অনুসন্ধান শেষে আল-জাজিরা মঙ্গলবার জানিয়েছে, ফ্রান্সের যে সামরিক হাসপাতালে আরাফাত কয়েক সপ্তাহ চিকিৎসাধীন ছিলেন, সেখানে তাঁর ব্যবহার্য কিছু জিনিসপত্র পরীক্ষা করা হয়েছে। তাতে মারাত্মক বিষাক্ত পলোনিয়ামের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। পলোনিয়াম একটি তেজস্ক্রিয় উপাদান।
আল-জাজিরার দাবি, আরাফাতের ব্যবহার করা কাপড়চোপড়, দাঁতের ব্রাশ এমনকি তাঁর বিখ্যাত স্কার্ফে উচ্চ মাত্রার পলোনিয়াম পাওয়া গেছে। এসব জিনিস সুহা তাদের দিয়েছিলেন।
সুহার পক্ষের আইনজীবী পিয়েরিত্ম-অলিভিয়ার সুর মঙ্গলবার জানিয়েছেন, আরাফাতের বিধবা স্ত্রী আশা করছেন, একটি তদন্তের মাধ্যমে আরাফাতের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ বেরিয়ে আসবে। সূত্র : রয়টার্স, এনডিটিভি।
No comments