অনলাইনে ১৯৫ কলেজে ভর্তি হওয়া যাবে by অভিজিৎ ভট্টাচার্য্য
একাদশ শ্রেণীতে ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি কার্যক্রম আজ শনিবার শুরু হচ্ছে। সনাতন ও অনলাইন পদ্ধতিতে এ বছর শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হবে। আগামী ৬ জুন পর্যন্ত ভর্তির এ কার্যক্রম চলবে। অনলাইনে ভর্তির জন্য এরই মধ্যে দুটি বোর্ডের অধীনে ১৯৫টি কলেজের নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে।
এগুলোর মধ্যে ঢাকা বোর্ডে ১৫২টি এবং কুমিল্লা বোর্ডে ৪৩টি কলেজ রয়েছে। অন্য কলেজগুলোতে সনাতন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। দুই পদ্ধতিতেই ভর্তির জন্য আবেদন ফরমের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২০ টাকা।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, যেসব কলেজে একাদশ শ্রেণীতে ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী ভর্তি হবে, শুধু সে সব কলেজেই অনলাইনে ভর্তির জন্য বলা হয়েছে। অবশ্য অনলাইনে ভর্তির জন্য কলেজের নাম চূড়ান্ত করার আগে কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ড। গত বৃহস্পতিবার অনলাইনে ভর্তির জন্য কলেজের নাম চূড়ান্ত করার পাশাপাশি এসএমএসের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি নিয়ে নির্দেশিকাও জারি করে ঢাকা ও কুমিল্লা বোর্ড। এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির জন্য কোটাভিত্তিক নীতিমালা জারি করে।
জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন কালের কণ্ঠকে বলেন, ১৯৫টির বাইরে যেসব কলেজ রয়েছে, সেগুলোতে খুব বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি হয় না। এ কারণে সব কলেজে অনলাইনে ভর্তির সুযোগ রাখা হয়নি।
ঢাকা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক ড. শ্রীকান্ত কুমার চন্দ কালের কণ্ঠকে বলেন, অনলাইনে ভর্তির জন্য কোনো শিক্ষার্থী কিভাবে আবেদন করবে তা ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। তিনি বলেন, ভর্তির জন্য শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। একজন আবেদনকারী একাধিক কলেজে অথবা একই কলেজে একাধিক গ্রুপের একাধিক শিফটে আবেদন করতে পারবে। তবে প্রতি আবেদনেই ১২০ টাকা করে কেটে নেওয়া হবে। তিনি জানান, এসএমএসের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন আজ শনিবার শুরু হয়ে ৬ জুন রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত নেওয়া হবে। এ ছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠানে এক সঙ্গে স্কুল-কলেজ শাখা চালু থাকলে ওই প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি উত্তীর্ণরা একই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য এসএমএসে আবেদন করতে পারবে।
নির্দেশিকায় আবেদন করার পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে সিএডি স্পেস কাঙ্ক্ষিত কলেজের ইআইআইএন স্পেস কাঙ্ক্ষিত গ্রুপের নামের প্রথম অক্ষর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস রোল নম্বর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সাল স্পেস শিফটের নাম স্পেস ভার্সন স্পেস কোটার নাম লিখে সেন্ড করতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে আবেদনকারীর নাম, কলেজের ইআইআইএন ও নাম, গ্রুপের নাম এবং শিফটসহ ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে তা জানিয়ে একটি পিন নম্বর দেওয়া হবে। ওই পিন নম্বর পাওয়ার পর আবেদন করতে রাজি থাকলে মেসেজ অপশনে গিয়ে সিএডি স্পেস ইয়েস স্পেস পিন স্পেস কনটাক্ট নম্বর (নিজের ব্যবহৃত যেকোনো মোবাইল নম্বর) লিখে সেন্ড করতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
আবেদনে ভর্তির গ্রুপের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগের জন্য লিখতে হবে 'এস', মানবিক বিভাগের জন্য 'এইচ', বাণিজ্য বিভাগের জন্য 'বি', গার্হস্থ্য অর্থনীতির জন্য 'ই' এবং ইসলামী শিক্ষার জন্য 'আই' লিখতে হবে। শিফটের ক্ষেত্রে প্রভাতি শাখার জন্য লিখতে হবে 'এম', দিবা শাখার জন্য 'ডি' এবং বিকেলের শাখার জন্য 'ই' লিখতে হবে। আবেদন করা কোনো কলেজে যদি শাখা না থাকে তাহলে 'এন' লিখতে হবে। ভার্সনের ক্ষেত্রে বাংলার জন্য লিখতে হবে 'বি' এবং ইংলিশের জন্য 'ই'। আর কোটার ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য লিখতে হবে 'এফকিউ', শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ এর অধীনে দপ্তর ও স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সন্তানের জন্য 'ইকিউ' এবং বিশেষ কোটার জন্য 'এসকিউ'। কোনো শিক্ষার্থী একাধিক কোটায় আবেদন করার যোগ্যতা থাকলে কমা (,) দিয়ে কোটাগুলোর নাম উল্লেখ করতে হবে। আর কোনো কোটার আওতাধীন না হলে কোটার অপশনে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই বলে নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, যেসব কলেজে একাদশ শ্রেণীতে ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী ভর্তি হবে, শুধু সে সব কলেজেই অনলাইনে ভর্তির জন্য বলা হয়েছে। অবশ্য অনলাইনে ভর্তির জন্য কলেজের নাম চূড়ান্ত করার আগে কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ড। গত বৃহস্পতিবার অনলাইনে ভর্তির জন্য কলেজের নাম চূড়ান্ত করার পাশাপাশি এসএমএসের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি নিয়ে নির্দেশিকাও জারি করে ঢাকা ও কুমিল্লা বোর্ড। এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির জন্য কোটাভিত্তিক নীতিমালা জারি করে।
জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন কালের কণ্ঠকে বলেন, ১৯৫টির বাইরে যেসব কলেজ রয়েছে, সেগুলোতে খুব বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি হয় না। এ কারণে সব কলেজে অনলাইনে ভর্তির সুযোগ রাখা হয়নি।
ঢাকা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক ড. শ্রীকান্ত কুমার চন্দ কালের কণ্ঠকে বলেন, অনলাইনে ভর্তির জন্য কোনো শিক্ষার্থী কিভাবে আবেদন করবে তা ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। তিনি বলেন, ভর্তির জন্য শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। একজন আবেদনকারী একাধিক কলেজে অথবা একই কলেজে একাধিক গ্রুপের একাধিক শিফটে আবেদন করতে পারবে। তবে প্রতি আবেদনেই ১২০ টাকা করে কেটে নেওয়া হবে। তিনি জানান, এসএমএসের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন আজ শনিবার শুরু হয়ে ৬ জুন রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত নেওয়া হবে। এ ছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠানে এক সঙ্গে স্কুল-কলেজ শাখা চালু থাকলে ওই প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি উত্তীর্ণরা একই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য এসএমএসে আবেদন করতে পারবে।
নির্দেশিকায় আবেদন করার পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে সিএডি স্পেস কাঙ্ক্ষিত কলেজের ইআইআইএন স্পেস কাঙ্ক্ষিত গ্রুপের নামের প্রথম অক্ষর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস রোল নম্বর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সাল স্পেস শিফটের নাম স্পেস ভার্সন স্পেস কোটার নাম লিখে সেন্ড করতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে আবেদনকারীর নাম, কলেজের ইআইআইএন ও নাম, গ্রুপের নাম এবং শিফটসহ ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে তা জানিয়ে একটি পিন নম্বর দেওয়া হবে। ওই পিন নম্বর পাওয়ার পর আবেদন করতে রাজি থাকলে মেসেজ অপশনে গিয়ে সিএডি স্পেস ইয়েস স্পেস পিন স্পেস কনটাক্ট নম্বর (নিজের ব্যবহৃত যেকোনো মোবাইল নম্বর) লিখে সেন্ড করতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
আবেদনে ভর্তির গ্রুপের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগের জন্য লিখতে হবে 'এস', মানবিক বিভাগের জন্য 'এইচ', বাণিজ্য বিভাগের জন্য 'বি', গার্হস্থ্য অর্থনীতির জন্য 'ই' এবং ইসলামী শিক্ষার জন্য 'আই' লিখতে হবে। শিফটের ক্ষেত্রে প্রভাতি শাখার জন্য লিখতে হবে 'এম', দিবা শাখার জন্য 'ডি' এবং বিকেলের শাখার জন্য 'ই' লিখতে হবে। আবেদন করা কোনো কলেজে যদি শাখা না থাকে তাহলে 'এন' লিখতে হবে। ভার্সনের ক্ষেত্রে বাংলার জন্য লিখতে হবে 'বি' এবং ইংলিশের জন্য 'ই'। আর কোটার ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য লিখতে হবে 'এফকিউ', শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ এর অধীনে দপ্তর ও স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সন্তানের জন্য 'ইকিউ' এবং বিশেষ কোটার জন্য 'এসকিউ'। কোনো শিক্ষার্থী একাধিক কোটায় আবেদন করার যোগ্যতা থাকলে কমা (,) দিয়ে কোটাগুলোর নাম উল্লেখ করতে হবে। আর কোনো কোটার আওতাধীন না হলে কোটার অপশনে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই বলে নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে।
No comments