সবচেয়ে সুন্দরী মিরান্ডা
অস্ট্রেলিয়ান মডেল মিরান্ডা কেরকে ওই দেশের শীর্ষস্থানীয় ম্যাগাজিন ‘হু’ ২০১২ সালের সবচেয়ে সুন্দরী মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। এজন্যই ম্যাগাজিনটির এপ্রিলের সংখ্যার প্রচ্ছদে দেখা যাবে সুন্দরী মিরান্ডাকে। তবে তিনি একা নন, তার সঙ্গে থাকবে তার একমাত্র ছেলে ফ্লিনও।
২৮ বছর বয়সী এই মডেলকে এর আগেও একবার বছরের সবচেয়ে সুন্দর ব্যক্তিত্ব হিসেবে ভূষিত করা হয়েছিল। পাঠকদের ভোটের ভিত্তিতে ‘হু’ ম্যাগাজিন নির্বাচন করে বিজয়ীদের। ৪০ জনের বিজয়ীদের তালিকায় এ বছর ১৭ অস্ট্রেলিয়ান তারকা এই লিস্টে জায়গা করতে পেরেছেন।
এবারের প্রচ্ছদে মিরান্ডা তার ছেলে ফ্লিনকে নিয়ে হাজির হবেন। ২০১১ সালের ৬ জানুয়ারি প্রথমবারের মতো মাতৃত্বের আনন্দ উপভোগ করেন মিরান্ডা। মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে তিনি আবারো নিজের মডেলিং জগতে ফিরেছেন। কিন্তু মাতৃত্ব তার মধ্যে কোনো পরিবর্তন আনতে পারেননি বলে জানান ভিক্টোরিয়াস সিক্রেট’র এই মডেল।
মিরান্ডা বলেন, “মাতৃত্ব আমাকে আরো সমৃদ্ধ করেছে। আগে আমি দিনে ১৮ ঘণ্টা কাজ করতাম। এর মধ্যে কিছু কাজে সাফল্য পেতাম, কিছু কাজে কোনো সাফল্যই পেতাম না। কিন্তু এখন অনেক কম কাজ করি, ফ্লিনকে সময় দিই। কিন্তু যতোটুকু কাজই করি, তা সাফল্য পায়। কারণ, আমি এখন যা-ই করি, আমার সন্তানের কথা মাথায় রেখে করি। সবার আগে আমার স্বামী এবং সন্তান, এরপর আমার কাজ। এজন্যই হয়তো জীবনটা অনেক সহজ হয়ে গেছে, যার প্রভাব আমার চেহারাতেও পড়ছে এবং এটাই আমার সৌন্দর্য্যের কারণ হতে পারে।
সুন্দর ব্যক্তিত্ব হিসেবে এই তালিকায় আরো নাম লিখিয়েছেন অভিনেতা সহোদর ক্রিস এবং লিয়াম হেমসওর্থ, পপ তারকা ডেল্টা গুডরেম, ‘চার্লিজ অ্যাঞ্জেলস’ তারকা র্যাচেল টেইলর, অস্ট্রেলিয়ান অলিম্পিক সাতাঁরু স্টেফনি রাইস, সেলিব্রেটি শেফ মানু ফেইলডেইল এবং অভিনেতা রায়ান গোসলিং।
এবারের প্রচ্ছদে মিরান্ডা তার ছেলে ফ্লিনকে নিয়ে হাজির হবেন। ২০১১ সালের ৬ জানুয়ারি প্রথমবারের মতো মাতৃত্বের আনন্দ উপভোগ করেন মিরান্ডা। মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে তিনি আবারো নিজের মডেলিং জগতে ফিরেছেন। কিন্তু মাতৃত্ব তার মধ্যে কোনো পরিবর্তন আনতে পারেননি বলে জানান ভিক্টোরিয়াস সিক্রেট’র এই মডেল।
মিরান্ডা বলেন, “মাতৃত্ব আমাকে আরো সমৃদ্ধ করেছে। আগে আমি দিনে ১৮ ঘণ্টা কাজ করতাম। এর মধ্যে কিছু কাজে সাফল্য পেতাম, কিছু কাজে কোনো সাফল্যই পেতাম না। কিন্তু এখন অনেক কম কাজ করি, ফ্লিনকে সময় দিই। কিন্তু যতোটুকু কাজই করি, তা সাফল্য পায়। কারণ, আমি এখন যা-ই করি, আমার সন্তানের কথা মাথায় রেখে করি। সবার আগে আমার স্বামী এবং সন্তান, এরপর আমার কাজ। এজন্যই হয়তো জীবনটা অনেক সহজ হয়ে গেছে, যার প্রভাব আমার চেহারাতেও পড়ছে এবং এটাই আমার সৌন্দর্য্যের কারণ হতে পারে।
সুন্দর ব্যক্তিত্ব হিসেবে এই তালিকায় আরো নাম লিখিয়েছেন অভিনেতা সহোদর ক্রিস এবং লিয়াম হেমসওর্থ, পপ তারকা ডেল্টা গুডরেম, ‘চার্লিজ অ্যাঞ্জেলস’ তারকা র্যাচেল টেইলর, অস্ট্রেলিয়ান অলিম্পিক সাতাঁরু স্টেফনি রাইস, সেলিব্রেটি শেফ মানু ফেইলডেইল এবং অভিনেতা রায়ান গোসলিং।
No comments