কেমন আছেন উত্তরাবাসী-৮-মডেল টাউনে রাজউকের নকশা ছাড়া ভবন by আপেল মাহমুদ
ঢাকা মহানগরীর প্রতিটি স্থাপনার নকশা অনুমোদন করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। অথচ সেই রাজউকের মহাপরিকল্পনায় গড়ে ওঠা উত্তরা মডেল টাউনের জসীমউদ্দীন এভিনিউতে নকশার অনুমোদন ছাড়াই তৈরি করা হয়েছে একটি অট্টালিকা। ছয় তলা এ অবৈধ ভবনে ছোট-বড় মিলিয়ে ফ্ল্যাট রয়েছে ৩৪টি।
ফ্ল্যাটের সংখ্যার হিসাবে, ভবনটিকে উত্তরা মডেল টাউনের সর্ববৃহৎ স্থাপনা হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। ইতিমধ্যে সব ফ্ল্যাট বিক্রি করাও হয়েছে। নকশাবিহীন ভবনে ফ্ল্যাট কিনে ক্রেতারা এখন মহা বিপাকে। রাজউকের সংশ্লিষ্ট ইমারত পরিদর্শক জানান, বারবার নোটিশ দেওয়া সত্ত্বেও ভবন মালিক কোনো নকশা দেখাতে পারেননি। নকশাবহির্ভূত নির্মাণের অভিযোগে গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ভবনের কিছু অংশ ভেঙে জরিমানাও করা হয়।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ৩ নম্বর সেক্টরের জসীমউদ্দীন এভিনিউয়ের ২২ নম্বর সড়কের ১ নম্বর বাড়ির ৩০ শতাংশ জমির মালিক মো. আবদুল কাদের। ২০০৩ সালে এই জমিতে ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য তাঁর সঙ্গে এভারেস্ট হোল্ডিংস অ্যান্ড টেকনোলজিস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আবু বোরহান সিদ্দিকী চৌধুরী এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম বাহাউদ্দিনের একটি আমমোক্তারনামা দলিল (পাওয়ার অব অ্যাটর্নি) সম্পাদিত হয়। দলিলের চুক্তি অনুযায়ী ৩৬ মাসের (তিন বছর) মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ করার কথা। কিন্তু ওই ডেভেলপার কম্পানি গত ৯ বছরেও নির্মাণকাজ শেষ করতে পারেনি। এতে জমির মালিকের পাশাপাশি ফ্ল্যাট ক্রেতারাও ফ্ল্যাট বুঝে পাচ্ছেন না। এ ব্যাপারে আবদুল কাদেরের স্ত্রী আমেনা বেগম কালের কণ্ঠকে বলেন, নকশা ছাড়া ভবন নির্মাণ করায় ডেভেলপার কম্পানি পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস সংযোগ দিতে পারেনি। ফলে ভবনটি বর্তমানে পরিত্যক্ত স্থাপনার মতো পড়ে আছে।
আমেনা বেগম জানান, ২০০৫ সালের আগস্টে তাঁর স্বামী আবদুল কাদের মারা যান। আইন অনুযায়ী এতে আমমোক্তারনামা দলিল বাতিল হয়ে যায়। নিয়ম হলো দলিলদাতার মৃত্যুর পর তাঁর ওয়ারিশদের সঙ্গে নতুন করে আরেকটি আমমোক্তারনামা দলিল সম্পাদন করতে হয়। কিন্তু ডেভেলপার কম্পানি নতুন করে দলিল রেজিস্ট্রি করেনি বলে বর্তমানে নানা আইনি জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।
ফ্ল্যাট ক্রেতা কাজী আখরুজ্জামান বলেন, নগদ টাকায় ফ্ল্যাট কিনে বিপাকে পড়েছেন। ডেভেলপারকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের কাছে অনেকবার ভবন নির্মাণের নকশার কপি চাওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা তা দিচ্ছে না। এসব অভিযোগের সত্যতা জানার জন্য ধানমণ্ডির সাতমসজিদ রোডের ঠিকানায় গিয়ে এভারেস্ট হোল্ডিংসের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। যে ভবনে অফিস তার মালিক জানান, বিভিন্ন প্রতারণার কারণে এ কম্পানির লোকজন গা ঢাকা দিয়েছে।
নকশাবিহীন ভবন নির্মাণের ফলে ফ্ল্যাট মালিকদের কেউ কেউ বর্তমানে আইনের আশ্রয় নিয়েছেন। এর ফলে এভারেস্ট হোল্ডিংসের মালিক এবং কর্মকর্তারা জেলও খেটেছেন। কিন্তু তাঁরা কেউই ফ্ল্যাট বুঝে পাচ্ছেন না। ডেভেলপার কম্পানির সঙ্গে আবদুল কাদেরের ওয়ারিশদের আইনগত কোনো চুক্তি না থাকার কারণে তাঁদের সঙ্গে বসে এর সমস্যার সমাধান করতে পারছেন না ক্রেতারা। আবদুল কাদেরের পরিবারের পক্ষে বলা হচ্ছে, চুক্তি অনুযায়ী ছয় বছরে প্রাপ্য কয়েক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ তারা ডেভেলপারের কাছ থেকে পাচ্ছে না। তাদের নিজের বাড়ি ফেলে রেখে ভাড়া বাড়িতে থাকতে হচ্ছে। এত বড় ভবনের নকশা না থাকার কারণে সব সময় তারা আতঙ্কের মধ্যে সময় কাটাচ্ছে। কখন রাজউক ভবন ভেঙে দেয়।
জানা গেছে, সোনালী ব্যাংকের ডিএমডি মাইনুল ইসলাম তাঁর মেয়ের নামে এ ভবনে একটি ফ্ল্যাট কিনে বিপাকে পড়েছেন। আবদুল কাদেরের ওয়ারিশ হিসাবে সাত সন্তানদের মধ্যে কেউ একটি ফ্ল্যাটও বুঝে পাননি। দলিলের চুক্তিপত্র অনুযায়ী ৩৪টি ফ্ল্যাটের মধ্যে তাঁদের ১৩টি পাওয়ার কথা।
আবদুল কাদেররের পরিবারের অভিযোগ, নকশা ছাড়া ভবন নির্মাণ করেই শুধু তাদের সর্বস্বান্ত করা হয়নি। তাদের জমির মূল দলিল কৌশলে হাতিয়ে নেন ডেভেলপার কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। রাজউক থেকে ভবনের নকশা অনুমোদনের কথা বলে মূল দলিল নেওয়ার পর তিনি আর ফেরত দেননি। গত ৯ বছর চেষ্টা করেও সেই দলিল ফেরত পাননি বলে জানান আবদুল কাদেরের ছেলে মোশারফ হোসেন রিপন। তিনি বলেন, 'আশঙ্কা করছি, কম্পানিটি দলিল দিয়ে প্রতারণামূলকভাবে ব্যাংক থেকে মোটা অঙ্কের ঋণ নিয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো এ ঋণের বোঝা এসে আমাদের ওপর পড়বে। তখন হয়তো বাড়ির জমি বিক্রি করে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করার নোটিশ দেওয়া হবে।'
ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আবদুল কাদেরের ওয়ারিশরা ফরায়েজ অনুযায়ী স্ব স্ব নামে জমির নামজারি করে ফেলেছেন, যাতে রাজউক থেকে ভবন ভেঙে ফেলা হলে তাঁরা আবার নতুন করে নকশা অনুমোদন নিয়ে নতুন বাড়ি নির্মাণ করতে পারেন।
অনুসন্ধান করে জানা যায়, উত্তরা ছাড়াও এভারেস্ট হোল্ডিংস অ্যান্ড টেকনোলজিস লিমিটেড বকশীবাজার, পুরান ঢাকা, সিদ্ধেশ্বরী ও মালিবাগে কয়েকটি ভবন উন্নয়নের কাজ শুরু করে। কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিবাহিত করে একটি ভবনও সম্পন্ন করতে পারেনি তারা। ফলে ফ্ল্যাট ক্রেতারা তাদের বিরুদ্ধে ধানমণ্ডি, কোতোয়ালি ও রমনা থানায় প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের বেশ কয়েকটি মামলা করেছেন। এসব মামলায় কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাহাউদ্দিনসহ কয়েকজন কর্মকর্তা কয়েকবার জেল খেটেছেন। বাহাউদ্দিনের মগবাজারের বাসায় যোগাযোগ করে জানা যায়, তিনি বকশীবাজারের একটি প্রতারণার মামলায় বর্তমানে কারাগারে আটক আছেন।
এসব প্রতারণার ব্যাপারে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)-এর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, এভারেস্ট হোল্ডিংসকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই কম্পানির বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছিল। সম্প্রতি তদন্তে তাদের বিভিন্ন প্রতারণা, এক ফ্ল্যাট একাধিক ব্যক্তির কাছে বিক্রি, অর্থ আত্মসাৎ এবং নকশাবহির্ভূতভাবে ভবন নির্মাণের প্রমাণ পাওয়া যায়। ফলে রিহ্যাব তাদের সদস্যপদ স্থগিত করেছে।
বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, এসব প্রতারণায় গত ৬ মাসে এভারেস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চারবার জেল খেটে জামিনে বের হয়ে আসেন।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ৩ নম্বর সেক্টরের জসীমউদ্দীন এভিনিউয়ের ২২ নম্বর সড়কের ১ নম্বর বাড়ির ৩০ শতাংশ জমির মালিক মো. আবদুল কাদের। ২০০৩ সালে এই জমিতে ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য তাঁর সঙ্গে এভারেস্ট হোল্ডিংস অ্যান্ড টেকনোলজিস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আবু বোরহান সিদ্দিকী চৌধুরী এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম বাহাউদ্দিনের একটি আমমোক্তারনামা দলিল (পাওয়ার অব অ্যাটর্নি) সম্পাদিত হয়। দলিলের চুক্তি অনুযায়ী ৩৬ মাসের (তিন বছর) মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ করার কথা। কিন্তু ওই ডেভেলপার কম্পানি গত ৯ বছরেও নির্মাণকাজ শেষ করতে পারেনি। এতে জমির মালিকের পাশাপাশি ফ্ল্যাট ক্রেতারাও ফ্ল্যাট বুঝে পাচ্ছেন না। এ ব্যাপারে আবদুল কাদেরের স্ত্রী আমেনা বেগম কালের কণ্ঠকে বলেন, নকশা ছাড়া ভবন নির্মাণ করায় ডেভেলপার কম্পানি পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস সংযোগ দিতে পারেনি। ফলে ভবনটি বর্তমানে পরিত্যক্ত স্থাপনার মতো পড়ে আছে।
আমেনা বেগম জানান, ২০০৫ সালের আগস্টে তাঁর স্বামী আবদুল কাদের মারা যান। আইন অনুযায়ী এতে আমমোক্তারনামা দলিল বাতিল হয়ে যায়। নিয়ম হলো দলিলদাতার মৃত্যুর পর তাঁর ওয়ারিশদের সঙ্গে নতুন করে আরেকটি আমমোক্তারনামা দলিল সম্পাদন করতে হয়। কিন্তু ডেভেলপার কম্পানি নতুন করে দলিল রেজিস্ট্রি করেনি বলে বর্তমানে নানা আইনি জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।
ফ্ল্যাট ক্রেতা কাজী আখরুজ্জামান বলেন, নগদ টাকায় ফ্ল্যাট কিনে বিপাকে পড়েছেন। ডেভেলপারকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের কাছে অনেকবার ভবন নির্মাণের নকশার কপি চাওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা তা দিচ্ছে না। এসব অভিযোগের সত্যতা জানার জন্য ধানমণ্ডির সাতমসজিদ রোডের ঠিকানায় গিয়ে এভারেস্ট হোল্ডিংসের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। যে ভবনে অফিস তার মালিক জানান, বিভিন্ন প্রতারণার কারণে এ কম্পানির লোকজন গা ঢাকা দিয়েছে।
নকশাবিহীন ভবন নির্মাণের ফলে ফ্ল্যাট মালিকদের কেউ কেউ বর্তমানে আইনের আশ্রয় নিয়েছেন। এর ফলে এভারেস্ট হোল্ডিংসের মালিক এবং কর্মকর্তারা জেলও খেটেছেন। কিন্তু তাঁরা কেউই ফ্ল্যাট বুঝে পাচ্ছেন না। ডেভেলপার কম্পানির সঙ্গে আবদুল কাদেরের ওয়ারিশদের আইনগত কোনো চুক্তি না থাকার কারণে তাঁদের সঙ্গে বসে এর সমস্যার সমাধান করতে পারছেন না ক্রেতারা। আবদুল কাদেরের পরিবারের পক্ষে বলা হচ্ছে, চুক্তি অনুযায়ী ছয় বছরে প্রাপ্য কয়েক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ তারা ডেভেলপারের কাছ থেকে পাচ্ছে না। তাদের নিজের বাড়ি ফেলে রেখে ভাড়া বাড়িতে থাকতে হচ্ছে। এত বড় ভবনের নকশা না থাকার কারণে সব সময় তারা আতঙ্কের মধ্যে সময় কাটাচ্ছে। কখন রাজউক ভবন ভেঙে দেয়।
জানা গেছে, সোনালী ব্যাংকের ডিএমডি মাইনুল ইসলাম তাঁর মেয়ের নামে এ ভবনে একটি ফ্ল্যাট কিনে বিপাকে পড়েছেন। আবদুল কাদেরের ওয়ারিশ হিসাবে সাত সন্তানদের মধ্যে কেউ একটি ফ্ল্যাটও বুঝে পাননি। দলিলের চুক্তিপত্র অনুযায়ী ৩৪টি ফ্ল্যাটের মধ্যে তাঁদের ১৩টি পাওয়ার কথা।
আবদুল কাদেররের পরিবারের অভিযোগ, নকশা ছাড়া ভবন নির্মাণ করেই শুধু তাদের সর্বস্বান্ত করা হয়নি। তাদের জমির মূল দলিল কৌশলে হাতিয়ে নেন ডেভেলপার কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। রাজউক থেকে ভবনের নকশা অনুমোদনের কথা বলে মূল দলিল নেওয়ার পর তিনি আর ফেরত দেননি। গত ৯ বছর চেষ্টা করেও সেই দলিল ফেরত পাননি বলে জানান আবদুল কাদেরের ছেলে মোশারফ হোসেন রিপন। তিনি বলেন, 'আশঙ্কা করছি, কম্পানিটি দলিল দিয়ে প্রতারণামূলকভাবে ব্যাংক থেকে মোটা অঙ্কের ঋণ নিয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো এ ঋণের বোঝা এসে আমাদের ওপর পড়বে। তখন হয়তো বাড়ির জমি বিক্রি করে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করার নোটিশ দেওয়া হবে।'
ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আবদুল কাদেরের ওয়ারিশরা ফরায়েজ অনুযায়ী স্ব স্ব নামে জমির নামজারি করে ফেলেছেন, যাতে রাজউক থেকে ভবন ভেঙে ফেলা হলে তাঁরা আবার নতুন করে নকশা অনুমোদন নিয়ে নতুন বাড়ি নির্মাণ করতে পারেন।
অনুসন্ধান করে জানা যায়, উত্তরা ছাড়াও এভারেস্ট হোল্ডিংস অ্যান্ড টেকনোলজিস লিমিটেড বকশীবাজার, পুরান ঢাকা, সিদ্ধেশ্বরী ও মালিবাগে কয়েকটি ভবন উন্নয়নের কাজ শুরু করে। কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিবাহিত করে একটি ভবনও সম্পন্ন করতে পারেনি তারা। ফলে ফ্ল্যাট ক্রেতারা তাদের বিরুদ্ধে ধানমণ্ডি, কোতোয়ালি ও রমনা থানায় প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের বেশ কয়েকটি মামলা করেছেন। এসব মামলায় কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাহাউদ্দিনসহ কয়েকজন কর্মকর্তা কয়েকবার জেল খেটেছেন। বাহাউদ্দিনের মগবাজারের বাসায় যোগাযোগ করে জানা যায়, তিনি বকশীবাজারের একটি প্রতারণার মামলায় বর্তমানে কারাগারে আটক আছেন।
এসব প্রতারণার ব্যাপারে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)-এর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, এভারেস্ট হোল্ডিংসকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই কম্পানির বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছিল। সম্প্রতি তদন্তে তাদের বিভিন্ন প্রতারণা, এক ফ্ল্যাট একাধিক ব্যক্তির কাছে বিক্রি, অর্থ আত্মসাৎ এবং নকশাবহির্ভূতভাবে ভবন নির্মাণের প্রমাণ পাওয়া যায়। ফলে রিহ্যাব তাদের সদস্যপদ স্থগিত করেছে।
বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, এসব প্রতারণায় গত ৬ মাসে এভারেস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চারবার জেল খেটে জামিনে বের হয়ে আসেন।
No comments