সাক্ষাৎকার-নির্দিষ্ট মেয়াদেই সব প্রকল্পের কাজ শেষ হবে by আবদুচ ছালাম
নগরের উন্নয়নে বেশ কয়েকটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। আরও কিছু প্রকল্প হাতে নিয়েছে, যা অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। এ নিয়ে সিডিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছেন আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রথম আলো: নগরের অনেকগুলো উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন।
প্রথম আলো: নগরের অনেকগুলো উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন।
নির্দিষ্ট মেয়াদে শেষ করতে পারবেন?
আবদুচ ছালাম: নির্দিষ্ট মেয়াদেই সব প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এতে কোনো সন্দেহ নেই।
প্রথম আলো: বড় প্রকল্প তথা সাগরের তীর ঘেঁষে আউটার রিং রোড ও মুরাদপুর থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত উড়ালসড়ক করবেন বলে পরিকল্পনা আছে আপনাদের। কবে নাগাদ কাজ শুরু হবে?
আবদুচ ছালাম: আউটার রিং রোডের ব্যাপারে চলতি মাসেই পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডিটেইল নকশা তৈরি করে দেবে। এরপর দরপত্র আহ্বান করে আমরা প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করব। এ বছরই প্রকল্পের ভৌত অবকাঠামোর কাজ শুরু করা সম্ভব হবে বলে আমি আশাবাদী। আর মুরাদপুর থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত উড়ালসড়কের মাটি পরীক্ষা ও ডিটেইল নকশা তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি একনেকে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন হলেই দরপত্র আহ্বান করে কাজ শুরু করা হবে। একইভাবে কদমতলী উড়ালসড়কের কাজ চলতি মাসেই শুরু হচ্ছে। পাহাড়তলী ডিটি সড়ক ও কদমতলীর মধ্যে সংযোগ ঘটানোর জন্য আরেকটি উড়ালসড়কের কাজও শিগগির শুরু হচ্ছে।
প্রথম আলো: আবাসনের জন্য নতুন কোনো প্রকল্প নিয়েছেন?
আবদুচ ছালাম: আমরা ৬৪টি ফ্ল্যাট নির্মাণের কাজ শুরু করেছি। ষোলশহর দুই নম্বর এলাকায় ২০০টি ফ্ল্যাটের নির্মাণকাজ শুরু হচ্ছে আগামী মাসে। আরও ৩০০ ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য অনুমোদন প্রয়োজন। এ সংক্রান্ত প্রস্তাব ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া গেলে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। পাশাপাশি প্লটের জন্যও চেষ্টা চলছে। বর্তমান সরকারের মেয়াদেই আমরা আবাসিক প্লট দিতে পারব।
আবদুচ ছালাম: নির্দিষ্ট মেয়াদেই সব প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এতে কোনো সন্দেহ নেই।
প্রথম আলো: বড় প্রকল্প তথা সাগরের তীর ঘেঁষে আউটার রিং রোড ও মুরাদপুর থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত উড়ালসড়ক করবেন বলে পরিকল্পনা আছে আপনাদের। কবে নাগাদ কাজ শুরু হবে?
আবদুচ ছালাম: আউটার রিং রোডের ব্যাপারে চলতি মাসেই পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডিটেইল নকশা তৈরি করে দেবে। এরপর দরপত্র আহ্বান করে আমরা প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করব। এ বছরই প্রকল্পের ভৌত অবকাঠামোর কাজ শুরু করা সম্ভব হবে বলে আমি আশাবাদী। আর মুরাদপুর থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত উড়ালসড়কের মাটি পরীক্ষা ও ডিটেইল নকশা তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি একনেকে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন হলেই দরপত্র আহ্বান করে কাজ শুরু করা হবে। একইভাবে কদমতলী উড়ালসড়কের কাজ চলতি মাসেই শুরু হচ্ছে। পাহাড়তলী ডিটি সড়ক ও কদমতলীর মধ্যে সংযোগ ঘটানোর জন্য আরেকটি উড়ালসড়কের কাজও শিগগির শুরু হচ্ছে।
প্রথম আলো: আবাসনের জন্য নতুন কোনো প্রকল্প নিয়েছেন?
আবদুচ ছালাম: আমরা ৬৪টি ফ্ল্যাট নির্মাণের কাজ শুরু করেছি। ষোলশহর দুই নম্বর এলাকায় ২০০টি ফ্ল্যাটের নির্মাণকাজ শুরু হচ্ছে আগামী মাসে। আরও ৩০০ ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য অনুমোদন প্রয়োজন। এ সংক্রান্ত প্রস্তাব ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া গেলে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। পাশাপাশি প্লটের জন্যও চেষ্টা চলছে। বর্তমান সরকারের মেয়াদেই আমরা আবাসিক প্লট দিতে পারব।
No comments