সব আসামিকে গ্রেপ্তার করা হোক-লিমনের মায়ের মামলা
ত ২৩ মার্চ ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া গ্রামের কলেজছাত্র লিমন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সদস্যদের গুলিতে পা হারানোর পর থেকেই পরিবারটি ভয়ভীতিতে ছিল। সন্ত্রাসীদের ভয়ে অনেক দিন তাঁরা এলাকার বাইরে ছিলেন। বিভিন্ন মহলের অভয়বাণীতে আশ্বস্ত হয়ে লিমনেরা বাড়িতে আসার পরও এখন তাঁদের জীবন নিরাপত্তাহীন।
সোমবার প্রথম আলোয় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গত শুক্রবার ইদুরবাড়ি সেতুর কাছে র্যাবের সোর্স পরিচয়দানকারী স্থানীয় সন্ত্রাসীরা লিমনের মায়ের কাছে চাঁদা দাবি করে এবং তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। তাদের আবদার, ‘যেহেতু লিমনকে দিয়ে তিনি লাখ লাখ টাকা আদায় করেছেন, সেহেতু সেই টাকার অংশ তাদেরও দিতে হবে।’ র্যাব-পুলিশ যখন চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার দাবি করছে, তখন সন্ত্রাসীদের এই দুঃসাহস নানা প্রশ্নের জন্ম দেয়। তাদের খুঁটির জোর কোথায়?
নিরপরাধ তরুণ লিমন র্যাব সদস্যদের গুলিতে পা হারিয়েছে, পরিবারটির ওপর গত কয়েক মাসে প্রচণ্ড ঝড় বয়ে গেছে। সেই ক্ষত না শুকাতেই এবং ক্ষতি না কাটতেই এখন তার মায়ের জীবনের প্রতি হুমকি এসেছে। রাজাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) লিমনের মায়ের ওপর সন্ত্রাসীদের হামলা ও প্রাণনাশের হুমকির কথা স্বীকার করেছেন। কিন্তু লিমনের মা নামধামসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করলেও এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে মাত্র একজন। এর কারণ কী? ‘গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে’ বলেই কি পুলিশের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়? আসামিরা এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি ও সন্ত্রাসী। ফলে লিমনের পরিবার ভয়ভীতিতে দিন কাটাচ্ছে।
আমরা লিমনের মায়ের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। একই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে লিমনের মাসহ পরিবারের সব সদস্যের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে হবে। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, লিমনের মা র্যাব-৮, বরিশাল-এর ছয় সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করার পর থেকেই পরিবারের ওপর মহলবিশেষ হুমকি দিয়ে আসছে। শুক্রবারের হামলাকারী ও হুমকিদাতারা অবিলম্বে গ্রেপ্তার না হলে বুঝতে হবে, এর সঙ্গে লিমনের মায়ের সেই মামলার যোগসূত্র আছে।
নিরপরাধ তরুণ লিমন র্যাব সদস্যদের গুলিতে পা হারিয়েছে, পরিবারটির ওপর গত কয়েক মাসে প্রচণ্ড ঝড় বয়ে গেছে। সেই ক্ষত না শুকাতেই এবং ক্ষতি না কাটতেই এখন তার মায়ের জীবনের প্রতি হুমকি এসেছে। রাজাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) লিমনের মায়ের ওপর সন্ত্রাসীদের হামলা ও প্রাণনাশের হুমকির কথা স্বীকার করেছেন। কিন্তু লিমনের মা নামধামসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করলেও এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে মাত্র একজন। এর কারণ কী? ‘গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে’ বলেই কি পুলিশের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়? আসামিরা এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি ও সন্ত্রাসী। ফলে লিমনের পরিবার ভয়ভীতিতে দিন কাটাচ্ছে।
আমরা লিমনের মায়ের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। একই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে লিমনের মাসহ পরিবারের সব সদস্যের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে হবে। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, লিমনের মা র্যাব-৮, বরিশাল-এর ছয় সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করার পর থেকেই পরিবারের ওপর মহলবিশেষ হুমকি দিয়ে আসছে। শুক্রবারের হামলাকারী ও হুমকিদাতারা অবিলম্বে গ্রেপ্তার না হলে বুঝতে হবে, এর সঙ্গে লিমনের মায়ের সেই মামলার যোগসূত্র আছে।
No comments