তদন্ত প্রতিবেদন বেরোনোর আগেই দাবি পুলিশ সুপারের-চাঁদপুরে লিমন ও আবুল পুলিশের গুলিতে মারা যাননি
চাঁদপুরের বিদায়ী পুলিশ সুপার মুহম্মদ শহীদুল্যাহ চৌধুরী দাবি করেছেন, গত ২৯ জানুয়ারি বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় লিমন ছৈয়াল ও আবুল হোসেন মৃধা পুলিশের গুলিতে মারা যাননি। যে গুলিতে তাঁরা মারা গেছেন, এ ধরনের অস্ত্রও পুলিশ ব্যবহার করে না।
গত ২৯ জানুয়ারির ঘটনা তদন্তে পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের গঠিত তিনটি তদন্ত দলের প্রতিবেদন দেওয়ার আগেই গতকাল বুধবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে ওই দাবি করেন পুলিশ সুপার।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কাছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেয় পুলিশ। এতে দাবি করা হয়, ঘটনার দিন বিএনপির দুই পক্ষ, জামায়াত ও শিবিরের মিছিলকারীরা নিজেরা গোলাগুলি ও পরস্পরের সঙ্গে মারামারি শুরু করে। তাদের গোলাগুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজন মারা যান। আর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও জান-মাল রক্ষার্থে ১০৫টি শটগানের গুলি ও চায়নিজ রাইফেলের চারটি ‘ফাঁকা’ গুলি ছোড়ে।
বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ জানায়, লিমন ছৈয়াল ও আবুল হোসেন মৃধার ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, তাঁদের শরীরে ১.৫ সেন্টিমিটার ব্যাসবিশিষ্ট গুলির ছিদ্র ও কালচে পোড়া দাগ পাওয়া গেছে। বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনায় জানা যায়, খুব কাছ থেকে ক্ষুদ্র আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে তাঁদের গুলি করা হয়েছে।
ময়নাতদন্ত ও ফরেনসিক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বিদায়ী পুলিশ সুপার বলেন, মিছিলকারী বা অন্য কেউ খুব কাছ থেকে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। ওই ঘটনায় পুলিশ থেকে দুটি ও জেলা প্রশাসন থেকে একটি তদন্ত দলের তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে প্রকৃত ঘটনা উন্মোচিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমির জাফর, সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) কাজী আবদুল কাইউম, চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকের হোসাইন, পরিদর্শক (তদন্ত) আলমগীর হোসেন মজুমদার প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কাছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেয় পুলিশ। এতে দাবি করা হয়, ঘটনার দিন বিএনপির দুই পক্ষ, জামায়াত ও শিবিরের মিছিলকারীরা নিজেরা গোলাগুলি ও পরস্পরের সঙ্গে মারামারি শুরু করে। তাদের গোলাগুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজন মারা যান। আর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও জান-মাল রক্ষার্থে ১০৫টি শটগানের গুলি ও চায়নিজ রাইফেলের চারটি ‘ফাঁকা’ গুলি ছোড়ে।
বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ জানায়, লিমন ছৈয়াল ও আবুল হোসেন মৃধার ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, তাঁদের শরীরে ১.৫ সেন্টিমিটার ব্যাসবিশিষ্ট গুলির ছিদ্র ও কালচে পোড়া দাগ পাওয়া গেছে। বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনায় জানা যায়, খুব কাছ থেকে ক্ষুদ্র আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে তাঁদের গুলি করা হয়েছে।
ময়নাতদন্ত ও ফরেনসিক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বিদায়ী পুলিশ সুপার বলেন, মিছিলকারী বা অন্য কেউ খুব কাছ থেকে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। ওই ঘটনায় পুলিশ থেকে দুটি ও জেলা প্রশাসন থেকে একটি তদন্ত দলের তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে প্রকৃত ঘটনা উন্মোচিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমির জাফর, সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) কাজী আবদুল কাইউম, চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকের হোসাইন, পরিদর্শক (তদন্ত) আলমগীর হোসেন মজুমদার প্রমুখ।
No comments