বৃত্তবন্দী বর্ষা!
ঢালিউডের সুন্দরী নায়িকা বর্ষা। দেশীয় ছবির নায়িকা নাম মুখে নিলেই যে কুমড়ো-পটাস কাঠামোটি চোখে ভাসে, বর্ষা সেরকম নয় মোটেও। হাতে গোনা কয়েকটি ছবিতে কাজ করেছেন বলেই কী এখনো নিজেকে ধরে রেখেছেন? প্রায় বছর দুয়েক আগে চলচ্চিত্রে এসেছিলেন বর্ষা ‘খোঁজ দ্য সার্চ’ ছবিটির মাধ্যমে।
সম্প্রতি মুক্তি প্রাপ্ত ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ ছবির মাধ্যমে দ্বিতীয়বার দর্শকের মন রাঙাতে রূপালী পর্দায় হাজির হয়েছেন তিনি। গত সপ্তাহে ঢাকাসহ দেশের ৪০টি সিনেমা হলে মুক্তি পায় গাজী মাজহারুল আনোয়ার পরিচালিত ছবি ‘ ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’। চলচ্চিত্রের চলতি মন্দ সময়ে মনসুন ফিল্মসের ব্যানারে মুক্তিপ্রাপ্ত এ ছবিটি বেশ ভালো ব্যবসা করে। ছবিটির প্রধান আকর্ষণ ছিলেন তন্বী নায়িকা বর্ষা। সম্প্রতি বাংলানিউজ কথা বলে লাবণ্যময়ী এই নায়িকার সঙ্গে।
প্রথমেই ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ প্রসঙ্গে কথা বললেন বর্ষা। তিনি বলেন, আমি এ মুহূর্তে ভীষণ আনন্দিত। ছবিটিতে কাজ করার সময়ই আমি ছিলাম এক্সাইটেড। আমাদের ধারণা ছিল, দর্শক ছবিটি লুফে নেবে। যতটুকু সাড়া পেয়েছি তা আসলে ধারণার চেয়েও বেশি। আমি নিজেও একাধিকবার সিনেমা হলে গিয়ে দর্শকদের সঙ্গে বসে ছবিটি দেখেছি। দর্শকদের প্রতিক্রিয়ায় সত্যি আমি মুগ্ধ। সুন্দর গল্পের পরিচ্ছন্ন গল্পের ছবি যে দর্শক দেখতে চায় ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ তা আরেকবার প্রমাণ করলো।
ছবিতে তার চরিত্র সম্পর্কে জানতে চাইলে বর্ষা বললেন, আমি এ ছবিতে একজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছি। ভার্সিটিতে যাওয়া-আসার পথে বখাটে কিছু ছেলে প্রায়ই আমাকে উত্ত্যক্ত করে। এই ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠি। বাবার সহযোগিতায় বখাটেদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করি। এতে তার ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বাবাকে হত্যা করে। আমাকেও তারা হত্যা করার জন্য ধাওয়া করে। আমি উপায় না দেখে সাগরে ঝাঁপ দেই। সমূদ্রের ঢেউ অচেতন অবস্থায় একটি অচেনা দ্বীপে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। সেখানে আমাকে উদ্ধার করে প্রাণ বাঁচায় নায়ক অনন্ত। এরপর দুজন মিলে আমরা বখাটেদের বিরদ্ধে লড়াইয়ে নামি। এভাবেই এগিয়ে যায় ছবিটির গল্প।
প্রথমেই ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ প্রসঙ্গে কথা বললেন বর্ষা। তিনি বলেন, আমি এ মুহূর্তে ভীষণ আনন্দিত। ছবিটিতে কাজ করার সময়ই আমি ছিলাম এক্সাইটেড। আমাদের ধারণা ছিল, দর্শক ছবিটি লুফে নেবে। যতটুকু সাড়া পেয়েছি তা আসলে ধারণার চেয়েও বেশি। আমি নিজেও একাধিকবার সিনেমা হলে গিয়ে দর্শকদের সঙ্গে বসে ছবিটি দেখেছি। দর্শকদের প্রতিক্রিয়ায় সত্যি আমি মুগ্ধ। সুন্দর গল্পের পরিচ্ছন্ন গল্পের ছবি যে দর্শক দেখতে চায় ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ তা আরেকবার প্রমাণ করলো।
ছবিতে তার চরিত্র সম্পর্কে জানতে চাইলে বর্ষা বললেন, আমি এ ছবিতে একজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছি। ভার্সিটিতে যাওয়া-আসার পথে বখাটে কিছু ছেলে প্রায়ই আমাকে উত্ত্যক্ত করে। এই ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠি। বাবার সহযোগিতায় বখাটেদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করি। এতে তার ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বাবাকে হত্যা করে। আমাকেও তারা হত্যা করার জন্য ধাওয়া করে। আমি উপায় না দেখে সাগরে ঝাঁপ দেই। সমূদ্রের ঢেউ অচেতন অবস্থায় একটি অচেনা দ্বীপে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। সেখানে আমাকে উদ্ধার করে প্রাণ বাঁচায় নায়ক অনন্ত। এরপর দুজন মিলে আমরা বখাটেদের বিরদ্ধে লড়াইয়ে নামি। এভাবেই এগিয়ে যায় ছবিটির গল্প।
বর্ষার সঙ্গে এ ছবিতেও জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন প্রথম ছবি ‘খোঁজ দ্য সার্চ’-এর নায়ক অনন্ত। আগামীতেও তাদের জুটি বেঁধে অভিনয় করতে দেখা যাবে আরো ৪/৫টি ছবি। অনন্ত-বর্ষা জুটি অভিনীত মুক্তি প্রতীক্ষিত ও নির্মাণাধীন ছবির মধ্যে রয়েছে ‘মোস্ট ওয়েলকাম’, ‘নিঃশব্দ ভালোবাসা’, ‘দ্য সার্চ টু’, ‘দ্য স্পিড’, ‘দ্য স্পাই’, ‘যুদ্ধ’ প্রভৃতি। ছবিগুলোর প্রযোজক এমএ অনন্ত নিজেই। অনন্তের সঙ্গে জুটি গড়ে তোলা প্রসঙ্গে বর্ষা বললেন, অভিনয়ের ক্ষেত্রে সহ-অভিনেতার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে। অনন্তের সঙ্গে প্রথম ছবি ‘খোঁজ দ্য সার্চ’-এ অভিনয় করার সময়ই পারস্পরিক অভিব্যক্তি বিনিময়টা খুব ভালো হয়। তাই তার সঙ্গেই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ ছবিতে আমাদের দুজনকে দর্শক দেখতে পাচ্ছেন রোমান্টিক ভঙ্গিতে। আগামীতে অন্য ছবিতে দেখবেন অন্যভাবে।
জুটি বেঁধে অভিনয় করতে এসে অবশ্য জীবন জুটি গড়ে তুলেছেন অনন্ত-বর্ষা। চলতি বছর ২৩ সেপ্টেম্বর তারা ভালোবেসে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। বিয়ের ২২ দিন পর ১৪ অক্টোবর সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বর্ষার বাবার বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয় বিবাহোত্তর সংবর্ধ্বনা। এতে হেলিকাপ্টারে করে শ্বশুরবাড়িতে আসেন প্রযোজক-নায়ক অনন্ত। তাদের বিয়ের বিষয়টি তখনই সবাই জানতে পারে। অনেকেই মনে করেন, অনন্ত-বর্ষার বিয়ে করার বিষয়টি গোপন থাকলে ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ ছবিটি দর্শকদের কাছে আরো ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পেতো। এ বিষয়ে বর্ষার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বললেন, ছবিটি যতোটা দর্শকের গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে তাতেই আমি খুশি। ছবির ব্যবসা নিয়ে ভাববেন প্রযোজক। ছবিতে আমার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। এটাকেই আমি বড় করে দেখি।
বর্ষার কাছে তার আগামী ছবির কথা জানতে চাইলে তিনি বললেন,আমার আগামী ছবির নাম ‘মোস্ট ওয়েলকাম’। এটি পরিচালনা করেছেন অনন্য মামুন। এ ছবিতেও আমার নায়ক হিসেবে থাকছেন অনন্ত। ছবির অপর নায়িকা হচ্ছেন বলিউডের স্নেহা উল্লাল। এ ছবির বেশির ভাগ শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ড ও ভারতের বিভিন্ন আকর্ষণীয় লোকেশনে। শুটিং এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। এখন চলছে ডাবিং আর মিউজিকের কাজ। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০১২-এর মাঝামাঝিতে এটি মুক্তি পাবে।
বর্ষার বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, তিনি একটি বৃত্তবন্দী হয়ে পড়েছেন। চাহিদা থাকা সত্ত্বেও নায়ক-প্রযোজক এম এ জলিল অনন্ত প্রযোজিত ছবি ছাড়া অন্য কোথাও কাজ করছেন না। এ বিষয়ে বর্ষার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বললেন, এটি পুরোপুরি ঠিক নয়। আজীবন যে আমি এক ব্যানারেই কাজ করবো, তা মনে করার কোনো মানে হয় না। আসছে এমন কিছু ছবিতে কাজ করার প্রস্তাব এসেছে যেগুলোর গল্প আর চরিত্র আমার পছন্দ হয় নি। আমি তাই সবাইকে আগেই বলে রেখেছি গল্প আর চরিত্র পছন্দ না হলে আমি কাজ করব না। আমার এই বক্তব্যের হয়তো ভুল ব্যাখ্যা করছেন কেউ কেউ।
চলচ্চিত্রে অভিষেকের পরই বর্ষাকে অনন্য ভঙ্গিমায় দেখা গেছে, মেরিল স্প্যাশসহ বেশ কয়েকটি পণ্যের মডেল হিসেবে। নতুন কোনো বিজ্ঞাপনের মডেল হয়েছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি জানালেন, কয়েক মাস আগে একটি নামকরা ব্র্যান্ডের হেয়ার ওয়েলের মডেল হয়েছেন। শিগগিরই এটি বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে অন-এয়ার শুরু হবে।
জুটি বেঁধে অভিনয় করতে এসে অবশ্য জীবন জুটি গড়ে তুলেছেন অনন্ত-বর্ষা। চলতি বছর ২৩ সেপ্টেম্বর তারা ভালোবেসে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। বিয়ের ২২ দিন পর ১৪ অক্টোবর সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বর্ষার বাবার বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয় বিবাহোত্তর সংবর্ধ্বনা। এতে হেলিকাপ্টারে করে শ্বশুরবাড়িতে আসেন প্রযোজক-নায়ক অনন্ত। তাদের বিয়ের বিষয়টি তখনই সবাই জানতে পারে। অনেকেই মনে করেন, অনন্ত-বর্ষার বিয়ে করার বিষয়টি গোপন থাকলে ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ ছবিটি দর্শকদের কাছে আরো ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পেতো। এ বিষয়ে বর্ষার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বললেন, ছবিটি যতোটা দর্শকের গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে তাতেই আমি খুশি। ছবির ব্যবসা নিয়ে ভাববেন প্রযোজক। ছবিতে আমার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। এটাকেই আমি বড় করে দেখি।
বর্ষার কাছে তার আগামী ছবির কথা জানতে চাইলে তিনি বললেন,আমার আগামী ছবির নাম ‘মোস্ট ওয়েলকাম’। এটি পরিচালনা করেছেন অনন্য মামুন। এ ছবিতেও আমার নায়ক হিসেবে থাকছেন অনন্ত। ছবির অপর নায়িকা হচ্ছেন বলিউডের স্নেহা উল্লাল। এ ছবির বেশির ভাগ শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ড ও ভারতের বিভিন্ন আকর্ষণীয় লোকেশনে। শুটিং এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। এখন চলছে ডাবিং আর মিউজিকের কাজ। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০১২-এর মাঝামাঝিতে এটি মুক্তি পাবে।
বর্ষার বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, তিনি একটি বৃত্তবন্দী হয়ে পড়েছেন। চাহিদা থাকা সত্ত্বেও নায়ক-প্রযোজক এম এ জলিল অনন্ত প্রযোজিত ছবি ছাড়া অন্য কোথাও কাজ করছেন না। এ বিষয়ে বর্ষার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বললেন, এটি পুরোপুরি ঠিক নয়। আজীবন যে আমি এক ব্যানারেই কাজ করবো, তা মনে করার কোনো মানে হয় না। আসছে এমন কিছু ছবিতে কাজ করার প্রস্তাব এসেছে যেগুলোর গল্প আর চরিত্র আমার পছন্দ হয় নি। আমি তাই সবাইকে আগেই বলে রেখেছি গল্প আর চরিত্র পছন্দ না হলে আমি কাজ করব না। আমার এই বক্তব্যের হয়তো ভুল ব্যাখ্যা করছেন কেউ কেউ।
চলচ্চিত্রে অভিষেকের পরই বর্ষাকে অনন্য ভঙ্গিমায় দেখা গেছে, মেরিল স্প্যাশসহ বেশ কয়েকটি পণ্যের মডেল হিসেবে। নতুন কোনো বিজ্ঞাপনের মডেল হয়েছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি জানালেন, কয়েক মাস আগে একটি নামকরা ব্র্যান্ডের হেয়ার ওয়েলের মডেল হয়েছেন। শিগগিরই এটি বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে অন-এয়ার শুরু হবে।
No comments