১৫ এপ্রিলের মধ্যে নদীতীরে সীমানা পিলার স্থাপন
আগামী বছরের ১৫ এপ্রিলের মধ্যে নদীতীরে সীমানা পিলার স্থাপনের কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন নৌমন্ত্রী শাজাহান খান। নদ-নদীর নাব্যতা এবং নদীর স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ অব্যাহত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে পরামর্শ প্রদান, সুপারিশ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য গঠিত টাস্কফোর্সের ১৫তম সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। গতকাল বৃহস্পতিবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জানানো হয়, নারায়ণগঞ্জ,
মুন্সীগঞ্জ ও গাজীপুর জেলার বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ, বালু এবং ধলেশ্বরী নদীর তীরে সীমানা পিলার স্থাপন করা হবে। চার জেলার পাঁচটি নদীর তীরে সীমানা পিলার স্থাপন কাজের জন্য ৩০ কোটি সাত লাখ ৭৮ হাজার টাকা ব্যয় হবে। এর মধ্যে ঢাকা জেলার ১১৬ কিলোমিটার এলাকার জন্য ১৮ কোটি ৬৬ লাখ, নারায়ণগঞ্জের ৬০ কিলোমিটার এলাকার জন্য আট কোটি ৮৪ লাখ ৮৫ হাজার, গাজীপুরের ১৮ দশমিক ৫০ কিলোমিটার এলাকার জন্য এক কোটি ৪০ লাখ ৫০ হাজার এবং মুন্সীগঞ্জ জেলার ২৫ কিলোমিটার এলাকার জন্য এক কোটি ১৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকা ব্যয় হবে।
সভায় আরও জানানো হয়, সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের যানজট এড়াতে পোস্তগোলায় শ্মশানঘাট এলাকায় আরও একটি লঞ্চ টার্মিনাল নির্মাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ জন্য বুড়িগঙ্গা নদীর তীরের বাকল্যান্ড বাঁধের ওপর সব অবৈধ স্থাপনা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঢাকার আশপাশের নদী দূষণমুক্ত করতে সরকার ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে আরও একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। প্রকল্পের অধীন নদীতে দূষণ এড়াতে নদীর বর্জ্য অপসারণ, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি ও নদীর তীরে হাঁটার রাস্তা তৈরির কাজ চলছে।
নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অংশ নেন ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা, সাংসদ আ ক ম মোজাম্মেল হক, ভারপ্রাপ্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এমকে রহমান, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল মান্নান হাওলাদার, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব শেখ আলতাফ আলী প্রমুখ।
সভায় আরও জানানো হয়, সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের যানজট এড়াতে পোস্তগোলায় শ্মশানঘাট এলাকায় আরও একটি লঞ্চ টার্মিনাল নির্মাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ জন্য বুড়িগঙ্গা নদীর তীরের বাকল্যান্ড বাঁধের ওপর সব অবৈধ স্থাপনা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঢাকার আশপাশের নদী দূষণমুক্ত করতে সরকার ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে আরও একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। প্রকল্পের অধীন নদীতে দূষণ এড়াতে নদীর বর্জ্য অপসারণ, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি ও নদীর তীরে হাঁটার রাস্তা তৈরির কাজ চলছে।
নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অংশ নেন ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা, সাংসদ আ ক ম মোজাম্মেল হক, ভারপ্রাপ্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এমকে রহমান, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল মান্নান হাওলাদার, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব শেখ আলতাফ আলী প্রমুখ।
No comments