ভালো একটি সপ্তাহ পার করলেন বিনিয়োগকারীরা by আব্দুল্লাহিল ওয়ারিশ
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সঞ্চার হচ্ছে বলে মনে করছে অনেকে। তাঁদের এ আস্থার কারণেই ভালো একটি সপ্তাহ পার করল বিনিয়োগকারীরা। এ সপ্তাহের পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে চার দিনই শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। একই সঙ্গে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে ডিএসই ও সিএসইতে। আর এ সময়ের মধ্যে মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের বিক্ষোভও দেখা যায়নি। বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সিকিউরিটিজ
অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকদের নতুন শেয়ার কেনার ঘোষণা বিনিয়োগকারীদের মাঝে আশার সঞ্চার করছে। যার ইতিবাচক প্রভাব বাজারে দেখা যাচ্ছে। ওই নিয়ম অনুযায়ী তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ ও ব্যক্তিগতভাবে কমপক্ষে দুই শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে। যেসব কোম্পানির পরিচালকদের হাতে ওই পরিমাণ শেয়ার নেই তাঁদেরকে আগামী ছয় মাসের মধ্যে শর্ত পূর্ণ করতে হবে।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ও ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সালাহউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার কেনার বিষয়টি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করছে। যেসব বিনিয়োগকারী সাইডলাইনে ছিলেন তাঁরা আবারও বাজারে সক্রিয় হচ্ছেন। এভাবে বাজার স্থিতিশীলতার দিকে এগোচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গত এক সপ্তাহের বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ সপ্তাহে মোট পাঁচ দিন শেয়ারবাজারে লেনদেন হয়। এই পাঁচ দিনের মধ্যে চার দিনই প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বাড়ে। এ সময়ে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ বা ২৩২ পয়েন্টের মতো বাড়ে। এ ক্ষেত্রে রোববার সূচক কমে ৩ পয়েন্টের মতো। এ ছাড়া সোমবার ৮৩ পয়েন্টের বেশি, মঙ্গলবার ১০ পয়েন্টের মতো, বুধবার ৭৪ পয়েট ও বৃহস্পতিবার ৬৮ পয়েন্টের মতো সূচক বেড়ে যায়। এ সপ্তাহের শুরুতে সূচক ছিল ৫০০০ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে সূচক দাঁড়িয়েছে ৫২৩২ পয়েন্টে।
এ সপ্তাহে সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি মোট লেনদেন এবং বাজার মূলধনও বেড়েছে। এ সপ্তাহে মোট লেনদেন ৩২ দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৩৬১ কোটি টাকা করে লেনদেন হয়েছে ডিএসইতে। আর বাজার মূলধন বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
এ সপ্তাহে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির তালিকায় রয়েছে—মার্কেন্টাইল ব্যাংক, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, ইউনাইটেড এয়ার, এনবিএল, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউসিবিএল, যমুনা অয়েল, গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো ও সিটি ব্যাংক।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ও ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সালাহউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার কেনার বিষয়টি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করছে। যেসব বিনিয়োগকারী সাইডলাইনে ছিলেন তাঁরা আবারও বাজারে সক্রিয় হচ্ছেন। এভাবে বাজার স্থিতিশীলতার দিকে এগোচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গত এক সপ্তাহের বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ সপ্তাহে মোট পাঁচ দিন শেয়ারবাজারে লেনদেন হয়। এই পাঁচ দিনের মধ্যে চার দিনই প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বাড়ে। এ সময়ে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ বা ২৩২ পয়েন্টের মতো বাড়ে। এ ক্ষেত্রে রোববার সূচক কমে ৩ পয়েন্টের মতো। এ ছাড়া সোমবার ৮৩ পয়েন্টের বেশি, মঙ্গলবার ১০ পয়েন্টের মতো, বুধবার ৭৪ পয়েট ও বৃহস্পতিবার ৬৮ পয়েন্টের মতো সূচক বেড়ে যায়। এ সপ্তাহের শুরুতে সূচক ছিল ৫০০০ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে সূচক দাঁড়িয়েছে ৫২৩২ পয়েন্টে।
এ সপ্তাহে সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি মোট লেনদেন এবং বাজার মূলধনও বেড়েছে। এ সপ্তাহে মোট লেনদেন ৩২ দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৩৬১ কোটি টাকা করে লেনদেন হয়েছে ডিএসইতে। আর বাজার মূলধন বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
এ সপ্তাহে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির তালিকায় রয়েছে—মার্কেন্টাইল ব্যাংক, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, ইউনাইটেড এয়ার, এনবিএল, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউসিবিএল, যমুনা অয়েল, গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো ও সিটি ব্যাংক।
No comments