সাবেক ও বর্তমান নেতারা বলেন...
১৯৭৩ ও ১৯৭৯ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচিত সংসদ সদস্য মো. সিরাজুল ইসলাম বিএনপিতে যোগদান করলেও বর্তমানে নিষ্ক্রিয় রয়েছেন। তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বর্তমান মহাজোট সরকারের আমলে বড়লেখা ও জুড়ী উপজেলায় দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন হয়নি। রাস্তাঘাটের বেহাল দশা, বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতায় দুই উপজেলার জনগণের মাঝে হতাশা বিরাজ করছে। বাজারের ঊর্ধ্বগতির কারণে জনগণের নাভিশ্বাস
উঠেছে। এ অঞ্চলের মানুষের প্রাণের দাবি কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেললাইনে ট্রেন চলাচল শুরু করা। শুনেছি একনেকে এ বিষয়ে অনুমোদন হয়েছে। কিন্তু একনেকে অনেক প্রকল্পই অনুমোদন হয়, মাঠে সেটা বাস্তবায়ন হয় না। বর্তমান সরকারের আমলে কুলাউড়া-শাহবাজপুর লাইনে ট্রেন চালু হবে কি না, তা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে স্থানীয় নেতৃত্বেও মদদপুষ্টরাই সর্বেসর্বা। পরিবারকেন্দ্রিক রাজনীতি থাকায় ত্যাগী কর্মীরা নীরবে পর্দার আড়ালে চলে গেছেন।'
বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. সিরাজ উদ্দিন বলেন, সরকারদলীয় সংসদ সদস্য মো. শাহাবউদ্দিনের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক রয়েছে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী উপজেলা চেয়ারম্যানদের কোনো দাবি বাস্তবায়িত না হওয়ায় তাঁর মনে ক্ষোভ রয়েছে। টিআর ও কাবিখা কমিটিতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে আছেন। উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে এতটুকু দায়িত্বই পালন করছেন তিনি।
জুড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ মুমিত আশুক বলেন, বড়লেখা ও জুড়ী উপজেলায় কোনো বৈষম্য নেই, টিআর-কাবিখাসহ বিভিন্ন কাজে সমবণ্টন করা হয়। জুড়ী উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্ নির্মিত না হওয়ায় সাধারণ রোগীদের অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। সংসদ সদস্য মো. শাহাবউদ্দিন স্থান নির্ধারণী জটিলতা নিরসনে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. সিরাজ উদ্দিন বলেন, সরকারদলীয় সংসদ সদস্য মো. শাহাবউদ্দিনের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক রয়েছে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী উপজেলা চেয়ারম্যানদের কোনো দাবি বাস্তবায়িত না হওয়ায় তাঁর মনে ক্ষোভ রয়েছে। টিআর ও কাবিখা কমিটিতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে আছেন। উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে এতটুকু দায়িত্বই পালন করছেন তিনি।
জুড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ মুমিত আশুক বলেন, বড়লেখা ও জুড়ী উপজেলায় কোনো বৈষম্য নেই, টিআর-কাবিখাসহ বিভিন্ন কাজে সমবণ্টন করা হয়। জুড়ী উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্ নির্মিত না হওয়ায় সাধারণ রোগীদের অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। সংসদ সদস্য মো. শাহাবউদ্দিন স্থান নির্ধারণী জটিলতা নিরসনে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
No comments