রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পানিতে ভয়াবহ দূষণ পেয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর পানিতে ভয়াবহ মাত্রার দূষণে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউনিসেফ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে উদ্ধৃত করে সংস্থাটি বলছে, ক্যাম্পগুলোতে গৃহস্থালি কাজে যে পানি ব্যবহৃত হচ্ছে তার ৬২ শতাংশই দূষিত। খবর বিবিসি'র।
এসব কারণে ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে এবং তাতে কয়েকজনের মৃত্যুও হয়েছে বলে সংস্থার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর ভয়াবহ নির্যাতনের মুখে প্রাণ বাঁচাতে গত ২৫শে অগাস্ট থেকে বাংলাদেশে এসেছে প্রায় ছয় লাখ রোহিঙ্গা।
আর সব মিলিয়ে এ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা দশ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
গত ২৫শে অগাস্ট থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত অন্তত ৩৬ হাজার ব্যক্তি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪২ শতাংশের বয়সই পাঁচ বছরের নীচে।
কিন্তু ক্যাম্পে পানি দূষণের কারণ কি?
ইউনিসেফ বলছে, ক্যাম্পের পানিতে যে ধরণের ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যাচ্ছে তাতে বোঝা যায় যে পানি মানুষের পয়ো:বর্জ্য মিশছে।
মূলত ক্যাম্পের ভেতর এমন অনেক জায়গায় টিউবওয়েল করা হয়েছে যার কোন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই।
অনেকগুলো তেমন গভীরও নয় আবার এমনভাবে এগুলো করা হয়েছে যে যেখান থেকে পানি আসছে সেখানেই দূষণের সুযোগ আছে।
ইউনিসেফ বলছে, তারা এখন আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করে টিউবওয়েল স্থাপনের বিষয়ে কাজ করছে।
তাছাড়া বাংলাদেশ সরকারের সাথেও তারা একযোগে দূষণ পরিস্থিতি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখছে।
পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট।
এছাড়া সরবরাহ করা হচ্ছে প্রায় দু লাখ লিটার পানি।
আর এর মধ্যেই স্থাপন করা হয়েছে প্রায় পাঁচশ গভীর নলকূপ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে উদ্ধৃত করে সংস্থাটি বলছে, ক্যাম্পগুলোতে গৃহস্থালি কাজে যে পানি ব্যবহৃত হচ্ছে তার ৬২ শতাংশই দূষিত। খবর বিবিসি'র।
এসব কারণে ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে এবং তাতে কয়েকজনের মৃত্যুও হয়েছে বলে সংস্থার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর ভয়াবহ নির্যাতনের মুখে প্রাণ বাঁচাতে গত ২৫শে অগাস্ট থেকে বাংলাদেশে এসেছে প্রায় ছয় লাখ রোহিঙ্গা।
আর সব মিলিয়ে এ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা দশ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
গত ২৫শে অগাস্ট থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত অন্তত ৩৬ হাজার ব্যক্তি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪২ শতাংশের বয়সই পাঁচ বছরের নীচে।
কিন্তু ক্যাম্পে পানি দূষণের কারণ কি?
ইউনিসেফ বলছে, ক্যাম্পের পানিতে যে ধরণের ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যাচ্ছে তাতে বোঝা যায় যে পানি মানুষের পয়ো:বর্জ্য মিশছে।
মূলত ক্যাম্পের ভেতর এমন অনেক জায়গায় টিউবওয়েল করা হয়েছে যার কোন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই।
অনেকগুলো তেমন গভীরও নয় আবার এমনভাবে এগুলো করা হয়েছে যে যেখান থেকে পানি আসছে সেখানেই দূষণের সুযোগ আছে।
ইউনিসেফ বলছে, তারা এখন আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করে টিউবওয়েল স্থাপনের বিষয়ে কাজ করছে।
তাছাড়া বাংলাদেশ সরকারের সাথেও তারা একযোগে দূষণ পরিস্থিতি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখছে।
পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট।
এছাড়া সরবরাহ করা হচ্ছে প্রায় দু লাখ লিটার পানি।
আর এর মধ্যেই স্থাপন করা হয়েছে প্রায় পাঁচশ গভীর নলকূপ।
No comments