জেগে উঠছে মাউন্ট আগুঙ্গ, সিঙ্গাপুরের ভ্রমণ সতর্কতা জারি
ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট আগুঙ্গ আগ্নেয়গিরিতে ছোটখাটো অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। এরপরই পাশ্ববর্তী দেশ সিঙ্গাপুর তার নাগরিকদের জানিয়েছে প্রয়োজনে সংক্ষিপ্ত নোটিশে তাদের সেখান থেকে সরে যেতে হতে পারে। খবর রয়টার্সের।
ইন্দোনেশিয়ার কর্তৃপক্ষ এখনো মাউন্ট আগুঙ্গ নিয়ে কোনো সতর্কতা জারি করেনি। তবে মাউন্ট আগুঙ্গ এখন অগ্ন্যুৎপাতের সর্বোচ্চ পর্যায়ের চেয়ে এক ধাপ নিচে রয়েছে। এদিকে দেশটিতে ফ্লাইট বাতিলেরও কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বুধবার জানিয়েছে, সিঙ্গাপুরিয়ানদের এইসময় আক্রান্ত এলাকাতে অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণে যাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। একইসঙ্গে যেকোনো সময় সংক্ষিপ্ত নোটিশে বাড়িঘর ছেড়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।
তারা বলছে, অগ্ন্যুৎপাতের কারণে আকাশজুড়ে ছাই ছড়িয়ে পড়তে পারে। যেটির ফলে ‘বিমান চলাচল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হতে পারে।
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন অ্যাজেন্সির একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, মাউন্ট আগুঙ্গ থেকে মঙ্গলবার ম্যাগমার কারণে উত্তপ্ত বাষ্পীকৃত বিস্ফোরণ ঘটেছে। এসময় সাতশ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত কালো ধোঁয়া দেখা যায়। পরে মাউন্ট আগুঙ্গ থেকে ছাই, নুড়ি পাথর ও বালু বেরিয়ে আসে।
ডিসকভারম্যাগাজিনডটকম জানিয়েছে, এটা ‘প্রিয়েটিক’ অবস্থা। এটা এমন এক অবস্থা যেখানে ম্যাগমার কারণে উত্তপ্ত হয়ে পানি বাষ্পীকৃত হয়ে বেরিয়ে আসে।
এর আগে গেলো অক্টোবরে আগ্নেয়গিরিটির অগ্ন্যুৎপাত শুরু হলে সর্বোচ্চ সর্তকতা জারি করে লোকজনকে দ্রুত নিরাপদে সরে যেতে বলা হয়।
মাউন্ট আগুঙ্গ ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। এটির উচ্চতা নয় হাজার আটশ ৪২ ফুট (৩০০০ মিটার)। ১৯৬৩ সালে সর্বশেষ এটি অগ্ন্যুৎপাত ঘটেছিল। সেসময় এক হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয় এবং ধ্বংস হয়ে যায় বহু গ্রাম।
ইন্দোনেশিয়ায় প্রায় ১৩০টি আগ্নেয়গিরি রয়েছে, যা বিশ্বের যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি। এগুলোর প্রায় অনেকগুলোই সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সক্রিয় হবার আভাস দিচ্ছে। তবে বড় ধরনের বিস্ফোরণের হওয়ার আগে বেশ কয়েক মাস ছোট ছোট অগ্ন্যুৎপাত হয়।
ইন্দোনেশিয়ার কর্তৃপক্ষ এখনো মাউন্ট আগুঙ্গ নিয়ে কোনো সতর্কতা জারি করেনি। তবে মাউন্ট আগুঙ্গ এখন অগ্ন্যুৎপাতের সর্বোচ্চ পর্যায়ের চেয়ে এক ধাপ নিচে রয়েছে। এদিকে দেশটিতে ফ্লাইট বাতিলেরও কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বুধবার জানিয়েছে, সিঙ্গাপুরিয়ানদের এইসময় আক্রান্ত এলাকাতে অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণে যাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। একইসঙ্গে যেকোনো সময় সংক্ষিপ্ত নোটিশে বাড়িঘর ছেড়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।
তারা বলছে, অগ্ন্যুৎপাতের কারণে আকাশজুড়ে ছাই ছড়িয়ে পড়তে পারে। যেটির ফলে ‘বিমান চলাচল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হতে পারে।
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন অ্যাজেন্সির একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, মাউন্ট আগুঙ্গ থেকে মঙ্গলবার ম্যাগমার কারণে উত্তপ্ত বাষ্পীকৃত বিস্ফোরণ ঘটেছে। এসময় সাতশ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত কালো ধোঁয়া দেখা যায়। পরে মাউন্ট আগুঙ্গ থেকে ছাই, নুড়ি পাথর ও বালু বেরিয়ে আসে।
ডিসকভারম্যাগাজিনডটকম জানিয়েছে, এটা ‘প্রিয়েটিক’ অবস্থা। এটা এমন এক অবস্থা যেখানে ম্যাগমার কারণে উত্তপ্ত হয়ে পানি বাষ্পীকৃত হয়ে বেরিয়ে আসে।
এর আগে গেলো অক্টোবরে আগ্নেয়গিরিটির অগ্ন্যুৎপাত শুরু হলে সর্বোচ্চ সর্তকতা জারি করে লোকজনকে দ্রুত নিরাপদে সরে যেতে বলা হয়।
মাউন্ট আগুঙ্গ ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। এটির উচ্চতা নয় হাজার আটশ ৪২ ফুট (৩০০০ মিটার)। ১৯৬৩ সালে সর্বশেষ এটি অগ্ন্যুৎপাত ঘটেছিল। সেসময় এক হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয় এবং ধ্বংস হয়ে যায় বহু গ্রাম।
ইন্দোনেশিয়ায় প্রায় ১৩০টি আগ্নেয়গিরি রয়েছে, যা বিশ্বের যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি। এগুলোর প্রায় অনেকগুলোই সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সক্রিয় হবার আভাস দিচ্ছে। তবে বড় ধরনের বিস্ফোরণের হওয়ার আগে বেশ কয়েক মাস ছোট ছোট অগ্ন্যুৎপাত হয়।
No comments