ইউপি নির্বাচনে জনসভা মিছিল নিষিদ্ধ হচ্ছে
নির্বাচনে জনসভা, মিছিলের ওপর বিধিনিষেধ এবং প্রার্থীদের নির্বাচনী
ব্যয় নির্ধারণ করে প্রথমবারের মতো প্রণয়ন করা হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদ আচরণ
বিধিমালা।
বিধিতে থাকছে- ইউপি নির্বাচনে জনসভা ও মিছিল
করা যাবে না। নির্বাচনী ব্যয় চেয়ারম্যান প্রার্থীর জন্য সর্বোচ্চ ৫ লাখ ও
কাউন্সিলরদের ১ লাখ টাকা। আর এ ব্যয়ের টাকা ব্যাংক এ্যাকাউন্ট খুলে ব্যাংকে
জমা রাখতে হবে। শীঘ্রই এ বিধি আইন মন্ত্রণালয়ে যাচাইবাছাইয়ের জন্য পাঠানো
হবে। মঙ্গলবার এমন কঠোর বিধিমালা প্রণয়নের কথা সাংবাদিকদের জানান, নির্বাচন
কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) এম সাখাওয়াত হোসেন। নির্বাচন কমিশন
সচিবালয়ে তিনি বলেন, ইউপি নির্বাচনের প্রচারের জন্য শুধুমাত্র পথসভা করা
যাবে। যে প্রেস ছাপাবে পোস্টার, পোস্টারের নিচে তাদের নাম, ঠিকানা থাকতে
হবে। উলেস্নখ করতে হবে পোস্টার ছাপানোর সংখ্যা।
তিনি জানান, চেয়ারম্যান প্রার্থীদের ৫ হাজার টাকা এবং কাউন্সিলর প্রার্থীদের ১ হাজার টাকা জামানত হিসেবে জমা দিতে হবে। আগে এ জামানতের পরিমাণ ছিল চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য ২ হাজার টাকা এবং কাউন্সিলরদের জন্য ৭শ' ৫০ টাকা।
তিনি আরও জানান, একজন প্রার্থী অন্য প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধতা চ্যালেঞ্জ করতে পারবেন। প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে আয়ের উৎস উলেস্নখ থাকতে হবে। সেই সঙ্গে খরচের খাতওয়ারী হিসাবও নির্বাচন কমিশনে জমা দিতে হবে। একটি কেন্দ্রে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ১টি নির্বাচনী অফিস থাকতে পারবে। আর কাউন্সিলর প্রার্থীর একটি ওয়ার্ডে একটি নির্বাচনী অফিস থাকবে। নির্বাচনের আগে আগে আগের নির্বাচিত প্রার্থী প্রকল্পের কোন টাকা ব্যয় করতে পারবেন না।
নির্বাচনকে কেউ যাতে প্রভাবিত না করতে পারে সেজন্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, স্পীকার, ডেপুটি স্পীকারসহ সমমর্যাদার কেউ নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না। তেমনিভাবে, বিরোধীদলীয় সমমর্যাদার কোন ব্যক্তিও এ কাজে অংশ নিতে পারবেন না।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, এবার থেকে নির্বাচন কমিশনের পর্যবেক মাঠে কাজ করবেন। নির্বাচনে বিচারিক এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা নির্বাচন তদারকি করবেন। পুলিশকেও এ ব্যাপারে মতা দেয়া হয়েছে।
তিনি জানান, চেয়ারম্যান প্রার্থীদের ৫ হাজার টাকা এবং কাউন্সিলর প্রার্থীদের ১ হাজার টাকা জামানত হিসেবে জমা দিতে হবে। আগে এ জামানতের পরিমাণ ছিল চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য ২ হাজার টাকা এবং কাউন্সিলরদের জন্য ৭শ' ৫০ টাকা।
তিনি আরও জানান, একজন প্রার্থী অন্য প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধতা চ্যালেঞ্জ করতে পারবেন। প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে আয়ের উৎস উলেস্নখ থাকতে হবে। সেই সঙ্গে খরচের খাতওয়ারী হিসাবও নির্বাচন কমিশনে জমা দিতে হবে। একটি কেন্দ্রে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ১টি নির্বাচনী অফিস থাকতে পারবে। আর কাউন্সিলর প্রার্থীর একটি ওয়ার্ডে একটি নির্বাচনী অফিস থাকবে। নির্বাচনের আগে আগে আগের নির্বাচিত প্রার্থী প্রকল্পের কোন টাকা ব্যয় করতে পারবেন না।
নির্বাচনকে কেউ যাতে প্রভাবিত না করতে পারে সেজন্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, স্পীকার, ডেপুটি স্পীকারসহ সমমর্যাদার কেউ নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না। তেমনিভাবে, বিরোধীদলীয় সমমর্যাদার কোন ব্যক্তিও এ কাজে অংশ নিতে পারবেন না।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, এবার থেকে নির্বাচন কমিশনের পর্যবেক মাঠে কাজ করবেন। নির্বাচনে বিচারিক এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা নির্বাচন তদারকি করবেন। পুলিশকেও এ ব্যাপারে মতা দেয়া হয়েছে।
No comments