দফায় দফায় উত্তপ্ত বিতর্ক, প্রাণবন্ত সংসদ
সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে মঙ্গলবার জাতীয়
সংসদে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা দফায় দফায় অনির্ধারিত উত্তপ্ত বিতর্ক হয়েছে।
তীব্র হৈচৈ, প্রতিবাদের মুখে সোমবার সংসদে দেয়া সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও মির্জা
আজমের বক্তব্যে, জঙ্গীবাদের সঙ্গে বিএনপির সংশ্লিষ্টতা, বিএনপির এক মহিলা
এমপির বাসায় বোমা হামলা এবং বিডিআর বিদ্রোহ ইসু্যতে দু'পৰের পাল্টাপাল্টি
বিতর্কে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে অধিবেশন।
উভয় পৰই একে অপরের
বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করার দাবিতে ছিল সোচ্চার। তবে স্পীকার কারোর বক্তব্য
এক্সপাঞ্জ না করে বলেন, বিধি অনুযায়ী একজনেরও পয়েন্ট অব অর্ডার হয়নি।
নির্ধারিত সময়ের ২০ মিনিট বিলম্বে বিকেল ৩টা ২০ মিনিটে স্পীকার এ্যাডভোকেট
আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরম্ন হয়। দিনের কার্যসূচী অনুযায়ী
প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উত্থাপন করা মাত্রই বিরোধী দলের চীফ হুইপসহ তিন
সংসদ সদস্য পয়েন্ট অব অর্ডারে ফোর দাবি জানান। কিন্তু স্পীকার সরকার ও
বিরোধী দলের মোট দু'জন করে বক্তব্য রাখার সুযোগ দেন। তাঁরা হলেন সরকারী
দলের চীফ হুইপ উপাধ্যৰ আবদুস শহীদ, বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদীন
ফারম্নক, সরকারদলীয় হুইপ আসম ফিরোজ ও বিএনপির মহিলা এমপি সৈয়দা আশিফা
আশরাফি পাপিয়া।
তবে বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ সরকারী দলের সিনিয়র সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম সম্পর্কে আপত্তিকর বক্তব্য রাখলে পরে ব্যক্তিগত কৈফিয়তে দাঁড়িয়ে তিনি তাঁর জবাব দেন। পরে স্পীকার আর কাউকে ফোর না দিয়ে আইন প্রণয়ন কার্যাবলীতে প্রবেশ করলে অনির্ধারিত বিতর্কের অবসান হয়।
তবে বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ সরকারী দলের সিনিয়র সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম সম্পর্কে আপত্তিকর বক্তব্য রাখলে পরে ব্যক্তিগত কৈফিয়তে দাঁড়িয়ে তিনি তাঁর জবাব দেন। পরে স্পীকার আর কাউকে ফোর না দিয়ে আইন প্রণয়ন কার্যাবলীতে প্রবেশ করলে অনির্ধারিত বিতর্কের অবসান হয়।
No comments