শিবিরের হামলায় নিহত জাফরের মরদেহ আনা হচ্ছে শাহবাগে
শিবিরের হামলায় আহত অগ্রণী ব্যাংকের
প্রধান শাখার কর্মচারী জাফর মুনশি মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার সকালে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে রাজধানীর ধানমণ্ডি গ্রিনলাইফ হাসপাতালে।
নিহত জাফরের মরদেহ শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে আনা হচ্ছে।
নিহত
মো. জাফর মুনশি( ৪৫) অগ্রণী ব্যাংকের মতিঝিলের দিশকুশায় প্রধান শাখার
লিফটম্যান ছিলেন। তার বাবার নাম খোরশেদ আলী, বাড়ি ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার
গঙ্গাদর্জি গ্রামে।
বুধবার তাণ্ডব চালানোর সময় শিবির তার ওপর হামলা চালালে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ(ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটলে বিকেলে ভর্তি করা হয় গ্রিনলাইফ হাসপাতালে।
নিহতের বড় ভাই শাহাবুদ্দিন জানান, বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ব্যাংকের সামনে দাঁড়ানো অবস্থায় লোহার অ্যাঙ্গেল দিয়ে শিবিরের লোকেরা উপর্যুপরি মাথায় আঘাত করেন তাকে।
পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শাহাবুদ্দিন ও ব্যাংক কর্মকর্তারা তাকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করেন।
অগ্রণী ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জাফরের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে তার মরদেহ আনা হবে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে। সেখানে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।
অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখার কর্মকর্তারা জানান, শিবির ক্যাডাররা ব্যাংকের সামনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে লাগানো ব্যানার ছিড়ে ফেলতে গেলে জাফর বাধা দেন। এ সময় তাকে ব্যাপক মারধর করেন জামায়াত-শিবিরের লোকজন। উপস্থিত জনতা সে সময় শিবিরের চারজনকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন।
জাফরের চাচা একই ব্যাংকের কর্মচারী (জমাদার) তোতা মিয়া বাংলানিউজকে জানান, জাফরের দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তিনি প্রায় এক বছর ধরে এই ব্যাংকে চাকরি করছিলেন।
বুধবার তাণ্ডব চালানোর সময় শিবির তার ওপর হামলা চালালে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ(ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটলে বিকেলে ভর্তি করা হয় গ্রিনলাইফ হাসপাতালে।
নিহতের বড় ভাই শাহাবুদ্দিন জানান, বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ব্যাংকের সামনে দাঁড়ানো অবস্থায় লোহার অ্যাঙ্গেল দিয়ে শিবিরের লোকেরা উপর্যুপরি মাথায় আঘাত করেন তাকে।
পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শাহাবুদ্দিন ও ব্যাংক কর্মকর্তারা তাকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করেন।
অগ্রণী ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জাফরের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে তার মরদেহ আনা হবে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে। সেখানে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।
অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখার কর্মকর্তারা জানান, শিবির ক্যাডাররা ব্যাংকের সামনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে লাগানো ব্যানার ছিড়ে ফেলতে গেলে জাফর বাধা দেন। এ সময় তাকে ব্যাপক মারধর করেন জামায়াত-শিবিরের লোকজন। উপস্থিত জনতা সে সময় শিবিরের চারজনকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন।
জাফরের চাচা একই ব্যাংকের কর্মচারী (জমাদার) তোতা মিয়া বাংলানিউজকে জানান, জাফরের দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তিনি প্রায় এক বছর ধরে এই ব্যাংকে চাকরি করছিলেন।
No comments